
এনএনবি, ঢাকা
সিটি ব্যাংক ও এর গ্রাহকদের কাছ থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মামলায় প্রতিষ্ঠানটির সাবেক সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কার্ড ডিভিশনের প্রধান মুসাব্বির রহিমকে ২৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
সিটি ব্যাংক ও এর গ্রাহকদের কাছ থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মামলায় প্রতিষ্ঠানটির সাবেক সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কার্ড ডিভিশনের প্রধান মুসাব্বির রহিমকে ২৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল, ২০২৪) দুপুরে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এই রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) বেলাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিচারক রায়ে দুই ধারায় সাত বছর করে ১৪ বছরের কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা করে ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন। এ ছাড়া অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
পেশকার আরও জানায়, রায়ে আরেক ধারায় ১০ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অপর আরেক ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ড, ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তবে, এই সাজা একত্রে চলবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে তাকে সর্বোচ্চ সাজা ভোগ করতে হবে।
নথি থেকে গেছে, ২০১৪ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে ২০১৫ সালের ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময় জালিয়াতির মাধ্যমে সিটি ব্যাংক ও এর গ্রাহকদের কাছ থেকে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকার বেশি হাতিয়ে নেন মুসাব্বির রহিম। এ অভিযোগে ২০১৬ সালের ১৮ অগাস্ট প্রধান কার্যালয়ের লিগ্যাল ডিভিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম আইয়ুব উল্যাহ বনানী থানায় মামলাটি করেন। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত করে দুদকের সহকারী পরিচালক মনিরুল ইসলাম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। বিচার চলাকালে ২১ জন সাক্ষীর মধ্যে আদালত ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) বেলাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিচারক রায়ে দুই ধারায় সাত বছর করে ১৪ বছরের কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা করে ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন। এ ছাড়া অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
পেশকার আরও জানায়, রায়ে আরেক ধারায় ১০ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অপর আরেক ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ড, ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তবে, এই সাজা একত্রে চলবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে তাকে সর্বোচ্চ সাজা ভোগ করতে হবে।
নথি থেকে গেছে, ২০১৪ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে ২০১৫ সালের ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময় জালিয়াতির মাধ্যমে সিটি ব্যাংক ও এর গ্রাহকদের কাছ থেকে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকার বেশি হাতিয়ে নেন মুসাব্বির রহিম। এ অভিযোগে ২০১৬ সালের ১৮ অগাস্ট প্রধান কার্যালয়ের লিগ্যাল ডিভিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম আইয়ুব উল্যাহ বনানী থানায় মামলাটি করেন। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত করে দুদকের সহকারী পরিচালক মনিরুল ইসলাম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। বিচার চলাকালে ২১ জন সাক্ষীর মধ্যে আদালত ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।
COMMENTS