![]() |
গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন স্মরণসভায় বক্তব্য দেন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক মো. খায়রুল আলম রফিক। |
গাজীপুর প্রতিনিধি
দুর্বৃত্তের হাতে নির্মমভাবে নিহত সাংবাদিক মো. আসাদুজ্জামান তুহিনের স্মরণে এবং তাঁর বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৫ আগস্ট ২০২৫) বিকেলে গাজীপুর মিডিয়া সেন্টারে “সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন স্মরণ ও দোয়া মাহফিল” ব্যানারে স্মরণসভাটি অনুষ্ঠিত হয়। স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন তুহিনের দুই শিশু সন্তান ত্বকি হাসান ও আব্দুল্লাহ আল ফাহিম
এবং স্ত্রী ফরিদা বেগম মুক্তা।
আসাদুজ্জামান তুহিনের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া মাহফিলে মোনাজাত পরিচালনা করেন এশিয়ান টিভির ক্রাইম রিপোর্টার কাজী শাকিল।
গাজীপুর মিডিয়া সেন্টারের পরিচালক মো. নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের জীবন, কর্ম ও সাংবাদিকতায় তাঁর অবদান তুলে ধরে স্বজন ও সহকর্মীরা স্মৃতিচারণ করেন।
সংবাদ সংস্থা এনএনবি’র সম্পাদক জুলীয়াস চৌধুরী তুহিনের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘তুহিন ছিলেন সাহসী ও নীতিনিষ্ঠ সাংবাদিক, যিনি সত্য উদ্ঘাটনে কখনো আপস করেননি। তাঁর নির্মম হত্যাকাণ্ড শুধু সাংবাদিক সমাজ নয়, পুরো দেশকে নাড়া দিয়েছে। তুহিনের মৃত্যু সাংবাদিকতার ইতিহাসে এক বেদনাময় অধ্যায় হয়ে থাকবে। তাঁর সততা, সাহস ও নিষ্ঠা আমাদের জন্য অনুকরণীয়।’
তিনি দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা এবং তুহিনের স্ত্রী ও দুই সন্তানকে সহযোগিতা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক মো. খায়রুল আলম রফিক তুহিনের কর্মজীবন ও সাংবাদিকতায় তাঁর অবদান স্মরণ করে বলেন, `তুহিন ছিলেন এক নিবেদিতপ্রাণ সংবাদকর্মী। তাঁর হত্যাকাণ্ড শুধু সাংবাদিক সমাজকেই নয়, গোটা জাতির নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টিকে আরও প্রকট করেছে।' তিনি জোর দিয়ে বলেন,`সাংবাদিক হত্যার সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে।'
তিনি উল্লেখ করেন, গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার ড. নাজমুল করিম খান সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, মোবাইলে ভিডিয়ো ধারণের কারণেই তুহিনকে হত্যা করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে খায়রুল আলম রফিক আগামী সাত দিনের মধ্যে তুহিনের মোবাইল ফোন উদ্ধার করার জন্য পুলিশকে আল্টিমেটাম দেন।
তুহিন হত্যা মামলার তদন্তে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে খায়রুল আলম রফিক আরও বলেন, ‘চার্জশিটে যদি একটি শব্দেরও ত্রুটি থাকে, তবে পুলিশের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
কবি, সাংবাদিক, দুসস সম্পাদক ও প্রকাশক সুফি মোহাম্মদ আহসান হাবীব বলেন, `গাজীপুরে নৃশংসভাবে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হয়েছে।'
তিনি উল্লেখ করেন, দেশে সাংবাদিকরা দীর্ঘদিন ধরেই আইনি কাঠামোর সীমাবদ্ধতার কারণে নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে কাজ করে আসছেন।
তিনি আরও বলেন, `আজকের এই স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল থেকে আমাদের আহ্বান-সাহসী সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করা হোক এবং গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের সুরক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করে রাষ্ট্রীয়ভাবে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।'
ভাওয়াল প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বাংলাপত্রিকা.কম এর সম্পাদক ও প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম রবিন বলেন, ‘সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হানিট্র্যাপের ভিডিও ধারণের মাত্র ৫৮ মিনিট পর নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এই রহস্যময় ৫৮ মিনিটে কী ঘটেছিল তা প্রকাশের জন্য তিনি পুলিশের প্রতি জোর দাবি জানান।’
অনুষ্ঠানে ‘সাংবাদিক তুহিন’ শিরোনামে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন কবি মোহাম্মদ শামীম মিয়া।
অন্যান্যদের মাঝে আরও বক্তব্য দেন, দৈনিক বাংলার নবকন্ঠ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি গুল নাহার খাতুন ও প্রধান প্রতিবেদক আতিয়ার রহমান ফারুক, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সহকারী মহাসচিব রফিকুল ইসলাম, ভাষা টিভির সম্পাদক ও ভাষা আন্দোলন পরিষদের সভাপতি আতিকুল ইসলাম, এটিএন এমসিএলের গাজীপুর মহানগর প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, দৈনিক নবচেতনার গাজীপুর মহানগর প্রতিনিধি শামীম হোসেন, গাজীপুর মিডিয়া সেন্টারের পরিচালক ও দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশের সহ-সম্পাদক হযরত আলী রানা, গাজীপুর মিডিয়া সেন্টারের পরিচালক নাশিদ আহমেদ তুষার, জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন গাজীপুর জেলার সভাপতি আতিকুর রহমান সরদার, সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ আলী হাওলাদার, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. বিল্লাল সরকার, সদস্য মো. মিরাজ মোল্লা ও মো. আব্দুল কাদের; ভাষা টিভির স্টাফ রিপোর্টার বেলাল হোসেন, রিপোর্টার বাবুল রাজ ও ফটো সাংবাদিক সাদেকুল ইসলাম; ভাষা আন্দোলন পরিষদের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর ওয়েসি, সহ-সভাপতি ওমর ফারুক ও যুগ্ম মহাসচিব জাহাঙ্গীর আলম।
প্রসঙ্গত, মো. আসাদুজ্জামান তুহিন (৩৮) দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামে হলেও তিনি গাজীপুর মহানগরের চৌরাস্তা এলাকায় বসবাস করতেন।
গত ০৭ আগস্ট ২০২৫ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাঁকে ধাওয়া করে। জীবন বাঁচাতে তিনি ঈদগাঁ মার্কেটের একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নিলেও সশস্ত্র হামলাকারীরা দোকানে ঢুকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
দুর্বৃত্তের হাতে নির্মমভাবে নিহত সাংবাদিক মো. আসাদুজ্জামান তুহিনের স্মরণে এবং তাঁর বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৫ আগস্ট ২০২৫) বিকেলে গাজীপুর মিডিয়া সেন্টারে “সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন স্মরণ ও দোয়া মাহফিল” ব্যানারে স্মরণসভাটি অনুষ্ঠিত হয়। স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন তুহিনের দুই শিশু সন্তান ত্বকি হাসান ও আব্দুল্লাহ আল ফাহিম
এবং স্ত্রী ফরিদা বেগম মুক্তা।
আসাদুজ্জামান তুহিনের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া মাহফিলে মোনাজাত পরিচালনা করেন এশিয়ান টিভির ক্রাইম রিপোর্টার কাজী শাকিল।
গাজীপুর মিডিয়া সেন্টারের পরিচালক মো. নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের জীবন, কর্ম ও সাংবাদিকতায় তাঁর অবদান তুলে ধরে স্বজন ও সহকর্মীরা স্মৃতিচারণ করেন।
সংবাদ সংস্থা এনএনবি’র সম্পাদক জুলীয়াস চৌধুরী তুহিনের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘তুহিন ছিলেন সাহসী ও নীতিনিষ্ঠ সাংবাদিক, যিনি সত্য উদ্ঘাটনে কখনো আপস করেননি। তাঁর নির্মম হত্যাকাণ্ড শুধু সাংবাদিক সমাজ নয়, পুরো দেশকে নাড়া দিয়েছে। তুহিনের মৃত্যু সাংবাদিকতার ইতিহাসে এক বেদনাময় অধ্যায় হয়ে থাকবে। তাঁর সততা, সাহস ও নিষ্ঠা আমাদের জন্য অনুকরণীয়।’
তিনি দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা এবং তুহিনের স্ত্রী ও দুই সন্তানকে সহযোগিতা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক মো. খায়রুল আলম রফিক তুহিনের কর্মজীবন ও সাংবাদিকতায় তাঁর অবদান স্মরণ করে বলেন, `তুহিন ছিলেন এক নিবেদিতপ্রাণ সংবাদকর্মী। তাঁর হত্যাকাণ্ড শুধু সাংবাদিক সমাজকেই নয়, গোটা জাতির নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টিকে আরও প্রকট করেছে।' তিনি জোর দিয়ে বলেন,`সাংবাদিক হত্যার সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে।'
তিনি উল্লেখ করেন, গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার ড. নাজমুল করিম খান সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, মোবাইলে ভিডিয়ো ধারণের কারণেই তুহিনকে হত্যা করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে খায়রুল আলম রফিক আগামী সাত দিনের মধ্যে তুহিনের মোবাইল ফোন উদ্ধার করার জন্য পুলিশকে আল্টিমেটাম দেন।
তুহিন হত্যা মামলার তদন্তে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে খায়রুল আলম রফিক আরও বলেন, ‘চার্জশিটে যদি একটি শব্দেরও ত্রুটি থাকে, তবে পুলিশের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
কবি, সাংবাদিক, দুসস সম্পাদক ও প্রকাশক সুফি মোহাম্মদ আহসান হাবীব বলেন, `গাজীপুরে নৃশংসভাবে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হয়েছে।'
তিনি উল্লেখ করেন, দেশে সাংবাদিকরা দীর্ঘদিন ধরেই আইনি কাঠামোর সীমাবদ্ধতার কারণে নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে কাজ করে আসছেন।
তিনি আরও বলেন, `আজকের এই স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল থেকে আমাদের আহ্বান-সাহসী সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করা হোক এবং গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের সুরক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করে রাষ্ট্রীয়ভাবে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।'
ভাওয়াল প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বাংলাপত্রিকা.কম এর সম্পাদক ও প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম রবিন বলেন, ‘সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হানিট্র্যাপের ভিডিও ধারণের মাত্র ৫৮ মিনিট পর নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এই রহস্যময় ৫৮ মিনিটে কী ঘটেছিল তা প্রকাশের জন্য তিনি পুলিশের প্রতি জোর দাবি জানান।’
অনুষ্ঠানে ‘সাংবাদিক তুহিন’ শিরোনামে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন কবি মোহাম্মদ শামীম মিয়া।
অন্যান্যদের মাঝে আরও বক্তব্য দেন, দৈনিক বাংলার নবকন্ঠ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি গুল নাহার খাতুন ও প্রধান প্রতিবেদক আতিয়ার রহমান ফারুক, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সহকারী মহাসচিব রফিকুল ইসলাম, ভাষা টিভির সম্পাদক ও ভাষা আন্দোলন পরিষদের সভাপতি আতিকুল ইসলাম, এটিএন এমসিএলের গাজীপুর মহানগর প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, দৈনিক নবচেতনার গাজীপুর মহানগর প্রতিনিধি শামীম হোসেন, গাজীপুর মিডিয়া সেন্টারের পরিচালক ও দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশের সহ-সম্পাদক হযরত আলী রানা, গাজীপুর মিডিয়া সেন্টারের পরিচালক নাশিদ আহমেদ তুষার, জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন গাজীপুর জেলার সভাপতি আতিকুর রহমান সরদার, সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ আলী হাওলাদার, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. বিল্লাল সরকার, সদস্য মো. মিরাজ মোল্লা ও মো. আব্দুল কাদের; ভাষা টিভির স্টাফ রিপোর্টার বেলাল হোসেন, রিপোর্টার বাবুল রাজ ও ফটো সাংবাদিক সাদেকুল ইসলাম; ভাষা আন্দোলন পরিষদের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর ওয়েসি, সহ-সভাপতি ওমর ফারুক ও যুগ্ম মহাসচিব জাহাঙ্গীর আলম।
প্রসঙ্গত, মো. আসাদুজ্জামান তুহিন (৩৮) দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামে হলেও তিনি গাজীপুর মহানগরের চৌরাস্তা এলাকায় বসবাস করতেন।
গত ০৭ আগস্ট ২০২৫ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাঁকে ধাওয়া করে। জীবন বাঁচাতে তিনি ঈদগাঁ মার্কেটের একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নিলেও সশস্ত্র হামলাকারীরা দোকানে ঢুকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
COMMENTS