
এনএনবি, গাজীপুর
গাজীপুরের কালীগঞ্জে গভীর রাতে মাটি চুরির ঘটনায় অভিযান চালিয়ে ৬টি ড্রামট্রাকসহ ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। পরে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে তাদের প্রত্যেককে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে, ২০২৪) রাত ১০টার দিকে নাগরী ইউনিয়নের গলান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নের পারাবর্তা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে রমজান মিয়া (৩৫), নওগাঁর অর্জনপুর এলাকার আমজাদ হোসেনের ছেলে সেলিম রেজা (৩০) ও বরিশালের পটুয়াখালীর চানপাড়া এলাকার আব্দুল জলিলের ছেলে রাশেদুজ্জামান (৫৫)।
গোপন সংবাদ পেয়ে বৃহস্পতিবার রাতে নাগরী ইউনিয়নের গলান এলাকায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম ইমাম রাজী টুলুর নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। সেখানে গিয়ে তারা দেখতে পান মাটি কেটে ট্রাকে তোলা হচ্ছে।
ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি দেখে সেখান থেকে অনেকে দৌড়ে পালিয়ে গেলেও ৩ জনকে আটক করা হয়। পরে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আটকদের প্রত্যেককে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে গাজীপুর জেল হাজতে পাঠানো হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক এস এম ইমাম রাজী টুলু বলেন, ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি উচ্চ আদালতের বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এক রিট আবেদনের শুনানি করেন। শুনানিতে কালীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় খাল-বিল, নদী-পুকুর, কৃষি জমি-জলাশয় ভরাট এবং অবৈধ দখলের উপর স্থিতাবস্থা জারি করা হয়। আদালতের ওই নির্দেশ অমান্য করেই বিভিন্ন হাউজিং কোম্পানি কালীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় কৃষি জমি ও জলাশয় ভরাট কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল।
তিনি বলেন, খবর পেয়ে গলান এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় মাটি ও বালু ফেলে কৃষি জমি ভরাট কার্যক্রম করার দায়ে একটি হাউজিং কোম্পানির তিনজনকে আটক করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে ভরাট কাজে ব্যবহৃত ছয়টি ডাম্প ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে দণ্ডবিধির ১৮৮ ধারা অনুযায়ী তাদের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
গাজীপুরের কালীগঞ্জে গভীর রাতে মাটি চুরির ঘটনায় অভিযান চালিয়ে ৬টি ড্রামট্রাকসহ ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। পরে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে তাদের প্রত্যেককে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে, ২০২৪) রাত ১০টার দিকে নাগরী ইউনিয়নের গলান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নের পারাবর্তা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে রমজান মিয়া (৩৫), নওগাঁর অর্জনপুর এলাকার আমজাদ হোসেনের ছেলে সেলিম রেজা (৩০) ও বরিশালের পটুয়াখালীর চানপাড়া এলাকার আব্দুল জলিলের ছেলে রাশেদুজ্জামান (৫৫)।
গোপন সংবাদ পেয়ে বৃহস্পতিবার রাতে নাগরী ইউনিয়নের গলান এলাকায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম ইমাম রাজী টুলুর নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। সেখানে গিয়ে তারা দেখতে পান মাটি কেটে ট্রাকে তোলা হচ্ছে।
ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি দেখে সেখান থেকে অনেকে দৌড়ে পালিয়ে গেলেও ৩ জনকে আটক করা হয়। পরে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আটকদের প্রত্যেককে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে গাজীপুর জেল হাজতে পাঠানো হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক এস এম ইমাম রাজী টুলু বলেন, ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি উচ্চ আদালতের বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এক রিট আবেদনের শুনানি করেন। শুনানিতে কালীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় খাল-বিল, নদী-পুকুর, কৃষি জমি-জলাশয় ভরাট এবং অবৈধ দখলের উপর স্থিতাবস্থা জারি করা হয়। আদালতের ওই নির্দেশ অমান্য করেই বিভিন্ন হাউজিং কোম্পানি কালীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় কৃষি জমি ও জলাশয় ভরাট কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল।
তিনি বলেন, খবর পেয়ে গলান এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় মাটি ও বালু ফেলে কৃষি জমি ভরাট কার্যক্রম করার দায়ে একটি হাউজিং কোম্পানির তিনজনকে আটক করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে ভরাট কাজে ব্যবহৃত ছয়টি ডাম্প ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে দণ্ডবিধির ১৮৮ ধারা অনুযায়ী তাদের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
COMMENTS