
এনএনবি, ঢাকা
অন্যান্য বছরের মতো ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে সারাদেশ এক মিনিটের জন্য অন্ধকারে (ব্ল্যাক আউট) থাকবে। রাত ১১টা থেকে ১১টা ১০ মিনিট পর্যন্ত সারা দেশে প্রতীকী 'ব্ল্যাক আউট' পালিত হবে রাতের প্রথম প্রহরকে স্মরণীয় করে রাখতে। যাইহোক, কেপিআই এবং জরুরী স্থাপনা কর্মসূচি থেকে অব্যাহতি থাকবে। গত বছর রাত ৯টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
শনিবার (২৩ মার্চ ২০২৪) সকালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানায়।
এতে বলা হয়, আগামী সোমবার ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালনে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচির গ্রহণ করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী দেবেন।
এছাড়া ২৫ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সকাল সাড়ে ১০টায় গণহত্যা দিবসের ওপর আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়েছে। সারাদেশে গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গীতিনাট্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এছাড়া, স্কুল, কলেজ এবং মাদরাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকাসহ সকল সিটি করপোরেশনের মিনিপোলগুলোতে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এ দিন বাদ জোহর বা সুবিধাজনক সময় দেশের সব মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং অন্যান্য উপাসনালয়গুলোতে প্রার্থনা করা হবে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে একই কর্মসূচি পালন করা হবে বলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানিয়েছে।
অন্যান্য বছরের মতো ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে সারাদেশ এক মিনিটের জন্য অন্ধকারে (ব্ল্যাক আউট) থাকবে। রাত ১১টা থেকে ১১টা ১০ মিনিট পর্যন্ত সারা দেশে প্রতীকী 'ব্ল্যাক আউট' পালিত হবে রাতের প্রথম প্রহরকে স্মরণীয় করে রাখতে। যাইহোক, কেপিআই এবং জরুরী স্থাপনা কর্মসূচি থেকে অব্যাহতি থাকবে। গত বছর রাত ৯টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
শনিবার (২৩ মার্চ ২০২৪) সকালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানায়।
এতে বলা হয়, আগামী সোমবার ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালনে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচির গ্রহণ করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী দেবেন।
এছাড়া ২৫ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সকাল সাড়ে ১০টায় গণহত্যা দিবসের ওপর আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়েছে। সারাদেশে গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গীতিনাট্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এছাড়া, স্কুল, কলেজ এবং মাদরাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকাসহ সকল সিটি করপোরেশনের মিনিপোলগুলোতে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এ দিন বাদ জোহর বা সুবিধাজনক সময় দেশের সব মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং অন্যান্য উপাসনালয়গুলোতে প্রার্থনা করা হবে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে একই কর্মসূচি পালন করা হবে বলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানিয়েছে।
COMMENTS