
অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলকে ফুটবল থেকে নিষিদ্ধের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ফিফা)’র কাছে দাবি জানিয়েছে ইরান ফুটবল ফেডারেশন। গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে দেশটি এ দাবি করেছে।
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) নিজেদের ওয়েসাইটে দাবির বিষয়টি জানায় ইরান ফুটবল ফেডারেশন।
ফেডারেশনের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গাজায় আক্রমণকারী দেশটিকে ফুটবল থেকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করার দাবি জানায় ইরান। এছাড়া ফিফা ও এর সদস্যদেশগুলোকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া এবং ফিলিস্তিনে খাবার, পানীয়, ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠানোর আবেদনও করেছে ইরানের ফুটবল ফেডারেশন।
এর আগে বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে স্কাই নিউজ জানায়, মধ্যপ্রাচ্যের ১২টি দেশের ফুটবল সংস্থার ফিফার কাছে দেওয়া ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার দাবিসংবলিত চিঠি তাদের হাতে রয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা চালালে পাল্টা জবাব হিসেবে তারা গাজায় যুদ্ধ শুরু করে। স্থল ও আকাশপথে মুহুর্মূহু হামলা চালানো হচ্ছে ইসরায়েলে। ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ২৮ হাজার মানুষ মারা গেছে। যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
যদিও ইরান আরও আগে থেকেই ইসরায়েলের বিরোধিতা করে আসছে। বেশিরভাগ মুসলিম দেশের মতো তারাও স্বীকৃতি দেয়নি ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে প্রতিষ্ঠিত ইসরায়েলকে। ইরানি অ্যাথলেটদের ইসরায়েলিদের সঙ্গে ব্যক্তিগত খেলাধুলায়ও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। গত বছরের আগস্টে পোল্যান্ডে এক কুস্তি প্রতিযোগিতায় ইরানি কুস্তিগির মোস্তফা রাজায়েই ইসরায়েলি প্রতিযোগীর সঙ্গে করমর্দন করায় তাকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিল ইসরায়েল। তবে গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে আরব মুসলিম দেশগুলোর আপত্তিতে এএফসি থেকে বাদ দেওয়া হয় ইসরায়েলকে। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে ইউরোপীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফার অধীন খেলতে শুরু করে ইসরায়েল।
ইসরায়েলকে ফুটবল থেকে নিষিদ্ধের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ফিফা)’র কাছে দাবি জানিয়েছে ইরান ফুটবল ফেডারেশন। গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে দেশটি এ দাবি করেছে।
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) নিজেদের ওয়েসাইটে দাবির বিষয়টি জানায় ইরান ফুটবল ফেডারেশন।
ফেডারেশনের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গাজায় আক্রমণকারী দেশটিকে ফুটবল থেকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করার দাবি জানায় ইরান। এছাড়া ফিফা ও এর সদস্যদেশগুলোকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া এবং ফিলিস্তিনে খাবার, পানীয়, ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠানোর আবেদনও করেছে ইরানের ফুটবল ফেডারেশন।
এর আগে বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে স্কাই নিউজ জানায়, মধ্যপ্রাচ্যের ১২টি দেশের ফুটবল সংস্থার ফিফার কাছে দেওয়া ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার দাবিসংবলিত চিঠি তাদের হাতে রয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা চালালে পাল্টা জবাব হিসেবে তারা গাজায় যুদ্ধ শুরু করে। স্থল ও আকাশপথে মুহুর্মূহু হামলা চালানো হচ্ছে ইসরায়েলে। ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ২৮ হাজার মানুষ মারা গেছে। যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
যদিও ইরান আরও আগে থেকেই ইসরায়েলের বিরোধিতা করে আসছে। বেশিরভাগ মুসলিম দেশের মতো তারাও স্বীকৃতি দেয়নি ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে প্রতিষ্ঠিত ইসরায়েলকে। ইরানি অ্যাথলেটদের ইসরায়েলিদের সঙ্গে ব্যক্তিগত খেলাধুলায়ও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। গত বছরের আগস্টে পোল্যান্ডে এক কুস্তি প্রতিযোগিতায় ইরানি কুস্তিগির মোস্তফা রাজায়েই ইসরায়েলি প্রতিযোগীর সঙ্গে করমর্দন করায় তাকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিল ইসরায়েল। তবে গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে আরব মুসলিম দেশগুলোর আপত্তিতে এএফসি থেকে বাদ দেওয়া হয় ইসরায়েলকে। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে ইউরোপীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফার অধীন খেলতে শুরু করে ইসরায়েল।
COMMENTS