![]() |
মেগান ম্যার্কেল। ছবি: সংগৃহীত |
অনলাইন ডেস্ক
প্রিন্স হ্যারি, প্রয়াত প্রিন্সেস ডায়ানার কনিষ্ঠ পুত্র এবং তার স্ত্রী মেগান মার্কেল ব্রিটিশ রাজপরিবারের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার পর বিদেশে বসবাস করছেন। যাইহোক, টম বাওয়ার, যিনি ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের অভ্যন্তরীণ বৃত্ত সম্পর্কে লিখেছেন, দাবি করেছেন যে মেগান মার্কেল তার পরিবার থেকে দূরে সরে গেলেও ব্রিটেনের রানী হতে চান। এমনই বিস্ফোরক দাবি করা হয়েছে 'র্যাবেল প্রিন্স' নামে সদ্য প্রকাশিত একটি বইয়ে।
'এক্সপ্রেস'-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েক বছর আগে মেগান হ্যারির সঙ্গে যুক্তরাজ্য ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করতে যান, কিন্তু তিনি আবার ব্রিটিশ রাজপরিবারে ফিরে যেতে চান।
বয়ার তার বইতে ডায়ানার বড় ছেলে উইলিয়ামের স্ত্রী কেট মিডলটনের সাথে মেগানের প্রচ্ছন্ন প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথাও উল্লেখ করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন, "মেগান যা চায়, কেট মিডলটনের তার সবই আছে।"
লেখক দাবি করেছেন যে ২০১৮ সালে প্রিন্স হ্যারিকে বিয়ে করার পরে এবং রাজপরিবারে পা রাখার পরে, মেগান যা খুশি তাই করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজকীয় রীতির বাইরে সেখানে কিছু করার নেই।
দুই বউয়ের মধ্যে পার্থক্য বোঝাতে বোয়ার লিখেছেন, ‘কেট স্বমহিমায় উজ্জ্বল, কেট সফল, কেট জনপ্রিয়। আর এই সবকিছুই চান মেগান ম্যার্কেল। মেগান রানি হতে চান এবং ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারের প্রশ্নে তিনি ৫ নম্বর সিরিয়ালে থাকতে চান না।’
এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে চলে যাওয়ার পর নেটফ্লিক্স ও স্পটিফাইয়ের সঙ্গে কয়েক মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে রাজতন্ত্র ও নিজেদের গোপন কিছু বিষয় ফাঁস করার চুক্তি করেছিলেন হ্যারি ও মেগান দম্পতি। তবে টম বোয়ার মনে করেন, এমন সিদ্ধান্ত মেগান ম্যার্কেলের অবস্থানকে আরও দুর্বল করে দিয়েছে। বলা যায়, ক্যাটের সঙ্গে লড়াইয়ে তিনি হেরে গেছেন।
বোয়ার লিখেছেন, মেগান ম্যার্কেল কখনোই কেট মিডলটনকে টপকে যেতে পারেননি। তিনি যতই চেষ্টা করেছেন, ততই তাঁর অবস্থান দুর্বল হয়েছে।
এদিকে প্রিন্স উইলিয়াম এবং কেট মিডলটন হ্যারি ও মেগান দম্পতির সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আগ্রহী নন বলে জানা গেছে। কেট মিডলটনের এক বন্ধু দ্য পিপলকে বলেছেন, ‘তিনি (ক্যাট) এবং প্রিন্স উইলিয়াম এগিয়ে গেছেন। সামনের দিকে কী হবে সেদিকেই তাঁর মনোযোগ। তাঁরা পেছনে ফিরে তাকাচ্ছেন না।’
ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বিশেষজ্ঞ ইনগ্রিড সেওয়ার্ডের তথ্য অনুযায়ী, হ্যারি ও মেগান দম্পতি ২০২৪ সালে রাজা চার্লসের সঙ্গে আবারও মিলিত হতে চান। এ বিষয়ে মিসেস সেওয়ার্ড বলেন, ‘অবশ্যই রাজা চার্লস তাঁর ছেলে এবং নাতি-নাতনিদের দেখতে চান। গত গ্রীষ্মে তিনি তাদের বালমোরালে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।’
সেওয়ার্ড মনে করেন, বর্তমানে হ্যারি ও মেগানকে রাজা চার্লসের যতটুকু প্রয়োজন তার চেয়ে তাঁদেরই বেশি প্রয়োজন রাজাকে এবং রাজার আশীর্বাদকে।
প্রিন্স হ্যারি, প্রয়াত প্রিন্সেস ডায়ানার কনিষ্ঠ পুত্র এবং তার স্ত্রী মেগান মার্কেল ব্রিটিশ রাজপরিবারের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার পর বিদেশে বসবাস করছেন। যাইহোক, টম বাওয়ার, যিনি ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের অভ্যন্তরীণ বৃত্ত সম্পর্কে লিখেছেন, দাবি করেছেন যে মেগান মার্কেল তার পরিবার থেকে দূরে সরে গেলেও ব্রিটেনের রানী হতে চান। এমনই বিস্ফোরক দাবি করা হয়েছে 'র্যাবেল প্রিন্স' নামে সদ্য প্রকাশিত একটি বইয়ে।
'এক্সপ্রেস'-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েক বছর আগে মেগান হ্যারির সঙ্গে যুক্তরাজ্য ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করতে যান, কিন্তু তিনি আবার ব্রিটিশ রাজপরিবারে ফিরে যেতে চান।
বয়ার তার বইতে ডায়ানার বড় ছেলে উইলিয়ামের স্ত্রী কেট মিডলটনের সাথে মেগানের প্রচ্ছন্ন প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথাও উল্লেখ করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন, "মেগান যা চায়, কেট মিডলটনের তার সবই আছে।"
লেখক দাবি করেছেন যে ২০১৮ সালে প্রিন্স হ্যারিকে বিয়ে করার পরে এবং রাজপরিবারে পা রাখার পরে, মেগান যা খুশি তাই করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজকীয় রীতির বাইরে সেখানে কিছু করার নেই।
দুই বউয়ের মধ্যে পার্থক্য বোঝাতে বোয়ার লিখেছেন, ‘কেট স্বমহিমায় উজ্জ্বল, কেট সফল, কেট জনপ্রিয়। আর এই সবকিছুই চান মেগান ম্যার্কেল। মেগান রানি হতে চান এবং ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারের প্রশ্নে তিনি ৫ নম্বর সিরিয়ালে থাকতে চান না।’
এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে চলে যাওয়ার পর নেটফ্লিক্স ও স্পটিফাইয়ের সঙ্গে কয়েক মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে রাজতন্ত্র ও নিজেদের গোপন কিছু বিষয় ফাঁস করার চুক্তি করেছিলেন হ্যারি ও মেগান দম্পতি। তবে টম বোয়ার মনে করেন, এমন সিদ্ধান্ত মেগান ম্যার্কেলের অবস্থানকে আরও দুর্বল করে দিয়েছে। বলা যায়, ক্যাটের সঙ্গে লড়াইয়ে তিনি হেরে গেছেন।
বোয়ার লিখেছেন, মেগান ম্যার্কেল কখনোই কেট মিডলটনকে টপকে যেতে পারেননি। তিনি যতই চেষ্টা করেছেন, ততই তাঁর অবস্থান দুর্বল হয়েছে।
এদিকে প্রিন্স উইলিয়াম এবং কেট মিডলটন হ্যারি ও মেগান দম্পতির সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আগ্রহী নন বলে জানা গেছে। কেট মিডলটনের এক বন্ধু দ্য পিপলকে বলেছেন, ‘তিনি (ক্যাট) এবং প্রিন্স উইলিয়াম এগিয়ে গেছেন। সামনের দিকে কী হবে সেদিকেই তাঁর মনোযোগ। তাঁরা পেছনে ফিরে তাকাচ্ছেন না।’
ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বিশেষজ্ঞ ইনগ্রিড সেওয়ার্ডের তথ্য অনুযায়ী, হ্যারি ও মেগান দম্পতি ২০২৪ সালে রাজা চার্লসের সঙ্গে আবারও মিলিত হতে চান। এ বিষয়ে মিসেস সেওয়ার্ড বলেন, ‘অবশ্যই রাজা চার্লস তাঁর ছেলে এবং নাতি-নাতনিদের দেখতে চান। গত গ্রীষ্মে তিনি তাদের বালমোরালে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।’
সেওয়ার্ড মনে করেন, বর্তমানে হ্যারি ও মেগানকে রাজা চার্লসের যতটুকু প্রয়োজন তার চেয়ে তাঁদেরই বেশি প্রয়োজন রাজাকে এবং রাজার আশীর্বাদকে।
COMMENTS