
কোলেস্টেরলের সমস্যা এখন প্রায় ঘরে ঘরে। ট্রু কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড, এইচডিএল, এলডিএল- এই চারটি মিলে কোলেস্টেরলের পরিবার তৈরি করে। অনেকেই মনে করেন বেশি চর্বিযুক্ত খাবার খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। এই ধারণা সব ক্ষেত্রে সঠিক নয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা আসলে বাড়ে কি না তা নির্ভর করে প্রতিটি মানুষের শরীরের বিপাকীয় হারের ওপর। যদি কারো ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে তার কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে তা রক্তে জমা হয়। রক্তনালীকে সরু ও শক্ত করে। রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং এর সাথে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চর্বিযুক্ত খাবার, চিপস, ভাজা খাবার, চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন এবং এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু পানীয় রাখুন। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে নিম্নে উল্লেখিত ৪টি পানীয়:
টমেটোর রস: টমেটোতে উপস্থিত লাইকোপিন শরীরে লিপিডের মাত্রা বাড়াতে এবং লাইপোপ্রোটিনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এতে নিয়াসিন এবং কোলেস্টেরল-হ্রাসকারী ফাইবারও রয়েছে। প্রতিদিন আধা কাপ টমেটোর রস খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
গ্রিন টি: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ গ্রিন টি-তে রয়েছে 'ক্যাটেচিন' যা শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে নিয়মিত ১২ সপ্তাহ ধরে গ্রিন টি খেলে শরীরে লাইপোপ্রোটিনের মাত্রা প্রায় ১৬ শতাংশ কমে যায়।
ওট মিল্ক: প্রতিদিনের খাবারে ওট মিল্ক কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখবে। ওট মিল্কে বিটা-গ্লুকোন থাকে। এটি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
সয়া মিল্ক: এই দুধে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খুবই কম থাকে। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন তবে আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিনের খাবারে সয়া মিল্ক রাখতে পারেন। শুধু কোলেস্টেরল নয়, এই পানীয়টি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।
সূত্র: হেলথ ম্যাগাজিন
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চর্বিযুক্ত খাবার, চিপস, ভাজা খাবার, চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন এবং এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু পানীয় রাখুন। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে নিম্নে উল্লেখিত ৪টি পানীয়:
টমেটোর রস: টমেটোতে উপস্থিত লাইকোপিন শরীরে লিপিডের মাত্রা বাড়াতে এবং লাইপোপ্রোটিনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এতে নিয়াসিন এবং কোলেস্টেরল-হ্রাসকারী ফাইবারও রয়েছে। প্রতিদিন আধা কাপ টমেটোর রস খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
গ্রিন টি: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ গ্রিন টি-তে রয়েছে 'ক্যাটেচিন' যা শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে নিয়মিত ১২ সপ্তাহ ধরে গ্রিন টি খেলে শরীরে লাইপোপ্রোটিনের মাত্রা প্রায় ১৬ শতাংশ কমে যায়।
ওট মিল্ক: প্রতিদিনের খাবারে ওট মিল্ক কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখবে। ওট মিল্কে বিটা-গ্লুকোন থাকে। এটি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
সয়া মিল্ক: এই দুধে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খুবই কম থাকে। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন তবে আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিনের খাবারে সয়া মিল্ক রাখতে পারেন। শুধু কোলেস্টেরল নয়, এই পানীয়টি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।
সূত্র: হেলথ ম্যাগাজিন
COMMENTS