এনএনবি, ঢাকা
বিশ্ব পর্যটন দিবস আগামীকাল। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কাল দিবসটি যথাযথভাবে উদযাপিত হবে। জাতিসংঘ বিশ্বপর্যটন সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত এবছরের প্রতিপাদ্য ‘পর্যটন শান্তির সোপান’।
শান্তি বিনির্মাণের প্রক্রিয়ায় পর্যটন অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। পর্যটনের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ, সংস্কৃতি ও মানুষের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হয়। সৃষ্টি হয় সমঝোতা ও বন্ধুত্ব। যুদ্ধের অনুপস্থিতি শুধু শান্তি নয়; সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয়, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত সহিংসতার অবসান ঘটিয়ে একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে পর্যটনের ভূমিকা অপার।
বিশ্বব্যাপী পর্যটনের প্রচার ও প্রসারে ১৯৮০ সাল থেকে জাতিসংঘের পর্যটন বিষয়ক সংস্থা ঘোষিত এ দিবসটি সকল সদস্য দেশে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করে আসছে।
বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। এ উপলক্ষ্যে সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে।
বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করতে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, অধীন দপ্তর-সংস্থাসমূহ, ট্যুরিস্ট পুলিশ এবং অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
এদিকে পর্যটন দিবস উপলক্ষে আগামীকাল সকাল ৮ টায় রাজধানীর আগারগাঁও পর্যটন ভবন থেকে বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হবে। সকাল ৯ টায় পর্যটন ভবনের ‘শৈলপ্রপাত হলে’ দিবসের প্রতিপাদ্য’র ওপর সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।
দিবস উপলক্ষ্যে হোটেল-মোটেল-রেস্তোরাঁসমূহ বিশেষ ডিসকাউন্ট ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে লাইভ কুকিং শো’র আয়োজন করেছে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনন্স টিকেটে বিশেষ ছাড় ঘোষণা করেছে।
এছাড়াও শিশুদের মাঝে পর্যটনের সৌরভ ছড়িয়ে দেবার লক্ষ্যে প্রতিটি জেলায় শিশুদের নিয়ে পর্যটন কেন্দ্রিক চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
বিশ্ব পর্যটন দিবস আগামীকাল। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কাল দিবসটি যথাযথভাবে উদযাপিত হবে। জাতিসংঘ বিশ্বপর্যটন সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত এবছরের প্রতিপাদ্য ‘পর্যটন শান্তির সোপান’।
শান্তি বিনির্মাণের প্রক্রিয়ায় পর্যটন অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। পর্যটনের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ, সংস্কৃতি ও মানুষের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হয়। সৃষ্টি হয় সমঝোতা ও বন্ধুত্ব। যুদ্ধের অনুপস্থিতি শুধু শান্তি নয়; সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয়, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত সহিংসতার অবসান ঘটিয়ে একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে পর্যটনের ভূমিকা অপার।
বিশ্বব্যাপী পর্যটনের প্রচার ও প্রসারে ১৯৮০ সাল থেকে জাতিসংঘের পর্যটন বিষয়ক সংস্থা ঘোষিত এ দিবসটি সকল সদস্য দেশে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করে আসছে।
বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। এ উপলক্ষ্যে সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে।
বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করতে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, অধীন দপ্তর-সংস্থাসমূহ, ট্যুরিস্ট পুলিশ এবং অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
এদিকে পর্যটন দিবস উপলক্ষে আগামীকাল সকাল ৮ টায় রাজধানীর আগারগাঁও পর্যটন ভবন থেকে বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হবে। সকাল ৯ টায় পর্যটন ভবনের ‘শৈলপ্রপাত হলে’ দিবসের প্রতিপাদ্য’র ওপর সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।
দিবস উপলক্ষ্যে হোটেল-মোটেল-রেস্তোরাঁসমূহ বিশেষ ডিসকাউন্ট ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে লাইভ কুকিং শো’র আয়োজন করেছে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনন্স টিকেটে বিশেষ ছাড় ঘোষণা করেছে।
এছাড়াও শিশুদের মাঝে পর্যটনের সৌরভ ছড়িয়ে দেবার লক্ষ্যে প্রতিটি জেলায় শিশুদের নিয়ে পর্যটন কেন্দ্রিক চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
COMMENTS