
ফেরদৌস আহমদ
এনএনবি, নেত্রকোণা
নেত্রকোণার হাওরাঞ্চলে অগ্নিকাণ্ডে কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জেলার হাওর অধ্যুষিত খালিয়াজুরি উপজেলার যোগীমারা গ্রামে মঙ্গলবার (১৪মে, ২০২৪) রাত একটার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, মঙ্গলবার গভীর রাতের আগুনে গ্রামের রাহুল সরকার, জুয়েল সরকার, কালীপদ সরকার, তাপস সরকার, অপু সরকার, সুদিন সরকার ও মোড়ল সরকারের ৭টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তাছাড়া, আগুনে পুড়েছে ওইসব ঘরে থাকা নগদ ৪ লাখ টাকা, ৪ ভরি স্বর্ণালংকার ও প্রায় ৪ হাজার মণ ধান। রাহুল সরকারের দাবি, আগুনের কারণে তাদের কোটি টাকার বেশী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, রাহুল সরকারের রান্না ঘরের চুলার পরিত্যক্ত আগুন থেকে ঘটনার সূত্রপাত ঘটে। তারা জানান, সোমবার রাত ৯টার দিকে ওইসব পরিবার সমূহের একটি রান্না ঘরের চুলায় গোবরের জ্বালানি ব্যবহার করে আগুন জ্বালিয়ে রান্নাবান্নার কাজ করা হয়। কাজ শেষে আগুন নেভানো হয় নাই। ঘরের ফাঁক দিয়ে বাতাস ঢুকার কারণে কোন এক সময় চুলার আগুন বেড়ায় লেগে যায়। বাড়ির সকলেই ঘুমে থাকায় কেউই বিষয়টি সময়মতো টের পায় নাই। আগুন খুব দ্রুত ছড়িয়ে যায়। আগুনের তাপে রাহুলদের ঘুম ভাঙে। তাদের চিৎকারে গ্রামবাসী এগিয়ে এসে পার্শ্ববর্তী শৈলস সরকারের একটি ঘর ভেঙ্গে এবং সেলু মেশিনের সাহায্যে পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
খালিয়াজুরি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. সেলিম মিঞা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারসমূহের সাহায্যার্থে প্রাথমিকভাবে শুকনো খাবার ও কম্বল পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের আরো সাহায্য করা হবে।
এনএনবি, নেত্রকোণা
নেত্রকোণার হাওরাঞ্চলে অগ্নিকাণ্ডে কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জেলার হাওর অধ্যুষিত খালিয়াজুরি উপজেলার যোগীমারা গ্রামে মঙ্গলবার (১৪মে, ২০২৪) রাত একটার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, মঙ্গলবার গভীর রাতের আগুনে গ্রামের রাহুল সরকার, জুয়েল সরকার, কালীপদ সরকার, তাপস সরকার, অপু সরকার, সুদিন সরকার ও মোড়ল সরকারের ৭টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তাছাড়া, আগুনে পুড়েছে ওইসব ঘরে থাকা নগদ ৪ লাখ টাকা, ৪ ভরি স্বর্ণালংকার ও প্রায় ৪ হাজার মণ ধান। রাহুল সরকারের দাবি, আগুনের কারণে তাদের কোটি টাকার বেশী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, রাহুল সরকারের রান্না ঘরের চুলার পরিত্যক্ত আগুন থেকে ঘটনার সূত্রপাত ঘটে। তারা জানান, সোমবার রাত ৯টার দিকে ওইসব পরিবার সমূহের একটি রান্না ঘরের চুলায় গোবরের জ্বালানি ব্যবহার করে আগুন জ্বালিয়ে রান্নাবান্নার কাজ করা হয়। কাজ শেষে আগুন নেভানো হয় নাই। ঘরের ফাঁক দিয়ে বাতাস ঢুকার কারণে কোন এক সময় চুলার আগুন বেড়ায় লেগে যায়। বাড়ির সকলেই ঘুমে থাকায় কেউই বিষয়টি সময়মতো টের পায় নাই। আগুন খুব দ্রুত ছড়িয়ে যায়। আগুনের তাপে রাহুলদের ঘুম ভাঙে। তাদের চিৎকারে গ্রামবাসী এগিয়ে এসে পার্শ্ববর্তী শৈলস সরকারের একটি ঘর ভেঙ্গে এবং সেলু মেশিনের সাহায্যে পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
খালিয়াজুরি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. সেলিম মিঞা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারসমূহের সাহায্যার্থে প্রাথমিকভাবে শুকনো খাবার ও কম্বল পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের আরো সাহায্য করা হবে।
COMMENTS