![]() |
| অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ নেতা সরদার আবুল কালাম আজাদ। তার ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাসের স্কিনশট। তাকে অব্যহতি দেওয়া জেলা আওয়ামী লীগের চিঠি। |
শাহীন রহমান
এনএনবি, পাবনা
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস দেওয়ায় পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবুল কালাম আজাদকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
সেই সঙ্গে কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা সাত দিনের মধ্যে জানাতে ওই নেতাকে নির্দেশ দিয়েছে পাবনা জেলা আওয়ামী লীগ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (৩০ মে, ২০২৪) দিবাগত মধ্যরাতের পর কোনো এক সময় আবুল কালাম আজাদ তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে স্ট্যাটাস দেন ‘হাসিনার নিয়মনীতির বিবর্তনে, এই অঞ্চলে নেতাকর্মী-জনগণের চরিত্রে পালাক্রমে ধর্ষণ চলিতেছে। তবুও আমি সতী।’
পরদিন বুধবার (০১ মে, ২০২৪) সকালে তার লেখাটি সবার নজরে আসার পর ভাইরাল হয়ে যায়। সমালোচনার ঝড় ওঠে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে। সমালোচনার মুখে বাধ্য হয়ে এক পর্যায়ে পোস্টটি তার ফেসবুক থেকে ডিলিট করে দেন ওই নেতা।
বিষয়টি উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের নজরে এনে তার শাস্তির দাবি জানান স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। পরে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় বুধবার রাতে এক চিঠিতে সরদার আবুল কালাম আজাদকে তার প্রস্তাবিত পদ থেকে অব্যাহতি দেয় জেলা আওয়ামী লীগ।
জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সুইট স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, 'কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশে পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের জরুরী সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে ফেসবুকে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবুল কালাম আজাদকে তার সকল থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো। সেই সঙ্গে কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা পত্র প্রাপ্তির সাত দিনের মধ্যে জবাব দিতে নির্দেশ প্রদান করা হলো। যদি তিনি সাত দিনের মধ্যে জবাব না দেন তাহলে তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কাছে সুপারিশ করা হবে।'
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে সরদার আবুল কালাম আজাদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স এমপি বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার এমন স্ট্যাটাস খুবই ন্যাক্কারজনক। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে কথা বলে তাকে সকল পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস দেওয়ায় পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবুল কালাম আজাদকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
সেই সঙ্গে কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা সাত দিনের মধ্যে জানাতে ওই নেতাকে নির্দেশ দিয়েছে পাবনা জেলা আওয়ামী লীগ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (৩০ মে, ২০২৪) দিবাগত মধ্যরাতের পর কোনো এক সময় আবুল কালাম আজাদ তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে স্ট্যাটাস দেন ‘হাসিনার নিয়মনীতির বিবর্তনে, এই অঞ্চলে নেতাকর্মী-জনগণের চরিত্রে পালাক্রমে ধর্ষণ চলিতেছে। তবুও আমি সতী।’
পরদিন বুধবার (০১ মে, ২০২৪) সকালে তার লেখাটি সবার নজরে আসার পর ভাইরাল হয়ে যায়। সমালোচনার ঝড় ওঠে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে। সমালোচনার মুখে বাধ্য হয়ে এক পর্যায়ে পোস্টটি তার ফেসবুক থেকে ডিলিট করে দেন ওই নেতা।
বিষয়টি উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের নজরে এনে তার শাস্তির দাবি জানান স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। পরে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় বুধবার রাতে এক চিঠিতে সরদার আবুল কালাম আজাদকে তার প্রস্তাবিত পদ থেকে অব্যাহতি দেয় জেলা আওয়ামী লীগ।
জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সুইট স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, 'কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশে পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের জরুরী সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে ফেসবুকে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবুল কালাম আজাদকে তার সকল থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো। সেই সঙ্গে কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা পত্র প্রাপ্তির সাত দিনের মধ্যে জবাব দিতে নির্দেশ প্রদান করা হলো। যদি তিনি সাত দিনের মধ্যে জবাব না দেন তাহলে তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কাছে সুপারিশ করা হবে।'
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে সরদার আবুল কালাম আজাদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স এমপি বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার এমন স্ট্যাটাস খুবই ন্যাক্কারজনক। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে কথা বলে তাকে সকল পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’

COMMENTS