
এনএনবি, ঢাকা
চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপিতে প্রবৃদ্ধি অর্জনের দৌড়ে চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডসহ আরও অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারতের পরেই থাকবে বাংলাদেশ। ভারতের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ।
গত মঙ্গলবার প্রকাশিত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ‘রিজিওনাল ইকোনমিক আউটলুক, এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিক রিজিয়ন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের পূর্বাভাস ৩.৩ শতাংশ কমেছে। এর আগে আইএমএফ বলেছিল, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬ শতাংশ। আলোচ্য প্রতিবেদনে প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে।
আইএমএফের প্রতিবেদন অনুসারে, ডলারের সংকট আমদানি ব্যাহত করায় এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অনুসরণ করায় অনেক দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি প্রত্যাশিত তুলনায় ধীর হয়েছে। যার কারণে আগের তুলনায় প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমেছে।
আন্তর্জাতিক সংস্থাটি আরও বলেছে, গত অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ শতাংশ। এবারও ৬ শতাংশ প্রক্ষেপণ করা হয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি প্রত্যাশার চেয়ে ধীর, তাই প্রবৃদ্ধির হারও মন্থর হবে। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বেশি হবে। এর মধ্যে চীন, জাপান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের চেয়ে বেশি হবে বাংলাদেশ। তবে তা ভারত ও ভিয়েতনামের চেয়ে কম হবে।
চলতি বছরে চীনের প্রবৃদ্ধি হবে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ, ভারতের ৬ দশমিক ৮ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ৫ শতাংশ, মালয়েশিয়ার ৪ দশমিক ৪ শতাংশ, মিয়ানমারের প্রবৃদ্ধি হবে দেড় শতাংশ, নেপালের ৩ দশমিক ১ শতাংশ, ফিলিপাইনের ৬ দশমিক ২ শতাংশ, থাইল্যান্ডের ২ দশমিক ৭ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৫ দশমিক ৮ শতাংশ।
শ্রীলংকা ইতোমধ্যে অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরলেও আইএমএফ তাদের ব্যাপারে প্রবৃদ্ধির কোনো পূর্বাভাস দেয়নি।
চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপিতে প্রবৃদ্ধি অর্জনের দৌড়ে চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডসহ আরও অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারতের পরেই থাকবে বাংলাদেশ। ভারতের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ।
গত মঙ্গলবার প্রকাশিত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ‘রিজিওনাল ইকোনমিক আউটলুক, এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিক রিজিয়ন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের পূর্বাভাস ৩.৩ শতাংশ কমেছে। এর আগে আইএমএফ বলেছিল, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬ শতাংশ। আলোচ্য প্রতিবেদনে প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে।
আইএমএফের প্রতিবেদন অনুসারে, ডলারের সংকট আমদানি ব্যাহত করায় এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অনুসরণ করায় অনেক দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি প্রত্যাশিত তুলনায় ধীর হয়েছে। যার কারণে আগের তুলনায় প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমেছে।
আন্তর্জাতিক সংস্থাটি আরও বলেছে, গত অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ শতাংশ। এবারও ৬ শতাংশ প্রক্ষেপণ করা হয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি প্রত্যাশার চেয়ে ধীর, তাই প্রবৃদ্ধির হারও মন্থর হবে। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বেশি হবে। এর মধ্যে চীন, জাপান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের চেয়ে বেশি হবে বাংলাদেশ। তবে তা ভারত ও ভিয়েতনামের চেয়ে কম হবে।
চলতি বছরে চীনের প্রবৃদ্ধি হবে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ, ভারতের ৬ দশমিক ৮ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ৫ শতাংশ, মালয়েশিয়ার ৪ দশমিক ৪ শতাংশ, মিয়ানমারের প্রবৃদ্ধি হবে দেড় শতাংশ, নেপালের ৩ দশমিক ১ শতাংশ, ফিলিপাইনের ৬ দশমিক ২ শতাংশ, থাইল্যান্ডের ২ দশমিক ৭ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৫ দশমিক ৮ শতাংশ।
শ্রীলংকা ইতোমধ্যে অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরলেও আইএমএফ তাদের ব্যাপারে প্রবৃদ্ধির কোনো পূর্বাভাস দেয়নি।
COMMENTS