
এনএনবি, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনারদের বিচারপতিদের সমান সুযোগ-সুবিধা দিতে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪’র খসড়া অনুমোদন করেছে সরকার।
বুধবার (১৭ এপ্রিল, ২০২৪) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং অন্য নির্বাচন কমিশনারদের বেতন-ভাতা (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) সংক্রান্ত আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। তিনি বলেন, সামরিক শাসনের আমলে যেসব আইন তৈরি করা হয়েছিল, সেগুলো বাতিলের একটি তালিকা তৈরির নির্দেশনা দিয়েছিল আদালত। সেখানে ‘দ্য চিফ ইলেকশন কমিশনার অ্যান্ড ইলেকশন কমিশনারস (রিমিউনারেশন অ্যান্ড প্রিভিলিজেস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৩ এর বাংলায় রূপান্তর করারও একটি নির্দেশনা ছিল। আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে উপস্থাপিত আইনটি মূল ইংরেজি আইনের বাংলা সংস্করণ। এখানে কোনো পরিবর্তন নেই।
আইনের মূল কথা ছিল, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির সমমর্যাদা সম্পন্ন বেতন-ভাতা পাবেন। আর অন্য নির্বাচন কমিশনাররা হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতির সমান বেতন-ভাতা পাবেন। অন্যান্য ভাতাও বিচারপতিরা যেটা পান, তারাও সেটা পাবেন।
একই দিন মন্ত্রিসভা ‘মহেশখালী সমন্বিত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন-২০২৪’র খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এই আইনের আওতায় পর্যটন নগরী কক্সবাজারের মহেশখালী এলাকাকে শিল্প ও বাণিজ্যিক অঞ্চল হিসেবে রূপ দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
এছাড়াও গত জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের বিষয়ে মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়েছে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে মন্ত্রিসভায় বাস্তবায়নাধীন বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যেগুলো বাস্তবায়ন করা যাবে না সেগুলো যাতে আবার মন্ত্রিসভাকে জানানো হয়। তখন প্রয়োজনে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে দেওয়া হবে।
নির্বাচন কমিশনারদের বিচারপতিদের সমান সুযোগ-সুবিধা দিতে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪’র খসড়া অনুমোদন করেছে সরকার।
বুধবার (১৭ এপ্রিল, ২০২৪) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং অন্য নির্বাচন কমিশনারদের বেতন-ভাতা (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) সংক্রান্ত আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। তিনি বলেন, সামরিক শাসনের আমলে যেসব আইন তৈরি করা হয়েছিল, সেগুলো বাতিলের একটি তালিকা তৈরির নির্দেশনা দিয়েছিল আদালত। সেখানে ‘দ্য চিফ ইলেকশন কমিশনার অ্যান্ড ইলেকশন কমিশনারস (রিমিউনারেশন অ্যান্ড প্রিভিলিজেস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৩ এর বাংলায় রূপান্তর করারও একটি নির্দেশনা ছিল। আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে উপস্থাপিত আইনটি মূল ইংরেজি আইনের বাংলা সংস্করণ। এখানে কোনো পরিবর্তন নেই।
আইনের মূল কথা ছিল, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির সমমর্যাদা সম্পন্ন বেতন-ভাতা পাবেন। আর অন্য নির্বাচন কমিশনাররা হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতির সমান বেতন-ভাতা পাবেন। অন্যান্য ভাতাও বিচারপতিরা যেটা পান, তারাও সেটা পাবেন।
একই দিন মন্ত্রিসভা ‘মহেশখালী সমন্বিত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন-২০২৪’র খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এই আইনের আওতায় পর্যটন নগরী কক্সবাজারের মহেশখালী এলাকাকে শিল্প ও বাণিজ্যিক অঞ্চল হিসেবে রূপ দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
এছাড়াও গত জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের বিষয়ে মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়েছে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে মন্ত্রিসভায় বাস্তবায়নাধীন বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যেগুলো বাস্তবায়ন করা যাবে না সেগুলো যাতে আবার মন্ত্রিসভাকে জানানো হয়। তখন প্রয়োজনে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে দেওয়া হবে।
COMMENTS