![]() |
সংগৃহীত প্রতীকী ছবি |
এনএনবি, কলকাতা
দুই বাংলার মিলন আবারও বইয়ে। এবার বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে কলকাতা বইমেলা। দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান ঘটলো। এ বছর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে কলকাতা বইমেলা। চলতি বছরের এপ্রিল বা মে মাসে এই বইমেলা হওয়ার কথা রয়েছে। আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ বরাবরই স্থান পেয়েছে। অনেক বাংলাদেশি নাগরিক কলকাতা বইমেলায় যোগ দিতে পারেন না। সেই আক্ষেপের জবাব দিয়েছে বাংলাদেশ ও গিল্ড।
৪৬ তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় পালিত হয়েছিল “বাংলাদেশ দিবস”। সেখানেই বাংলাদেশে বই মেলার প্রসঙ্গ তুলেছিলেন গিল্ড পাবলিশার্সের সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় । তিনি বলেছিলেন,” আমরা স্পেনের থেকে নিমন্ত্রণ পেয়েছি । তবে এখনও বাংলাদেশ থেকে আমাদের ডাকা হয়নি । আমরা অনুরোধ করছি যদি ঢাকা শহরে একটা কলকাতা বইমেলা করা সম্ভব হয়, তাহলে ভাল হয়। ” সেখানে আশ্বাস দিয়েছিলেন বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক এবং বিক্রেতা সমিতির সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম। সেই আশ্বাস অনুযায়ী এবার ঢাকা শহরে ডাক পেল কলকাতা বইমেলা। গিল্ডের সভাপতি ত্রিদীপ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ” আমরা গত বছর বলার পর আমাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ঢাকা থেকে। সেইমতো আমরা দু-পক্ষ আলোচনায় বসি। পরে ২৭ নভেম্বর থেকে ওদের বইমেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল। নির্বাচনের জন্য সেই বইমেলা পিছিয়ে যায়। এখন নির্বাচন হয়ে গেল। ফল প্রকাশও হয়ে যাবে। বাংলাদেশের ৩১ তম বইমেলা হয়ে যাওয়ার পরেই, এপ্রিল- মে মাসে আমরা কলকাতা বইমেলা করছি।”
ঢাকা শহরেই বইমেলা হওয়ার ফলে বইপ্রেমী এবং পাবলিশার্সদের অনেক সুবিধা হবে বলেই মনে করছে কর্তৃপক্ষ। গিল্ডের সভাপতির কথায়, এর ফলে দুই দেশের পাঠক এবং লেখকদের মধ্যে একটা সম্পর্ক তৈরি হবে । আর ঢাকায় বইমেলা হলে ভারত থেকে যাওয়া পাবলিশার্সদের অনেক সুবিধা হবে । কারণ ওই দেশের দূরত্ব কম, ওটাই সব থেকে কাছে।
দুই বাংলার মিলন আবারও বইয়ে। এবার বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে কলকাতা বইমেলা। দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান ঘটলো। এ বছর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে কলকাতা বইমেলা। চলতি বছরের এপ্রিল বা মে মাসে এই বইমেলা হওয়ার কথা রয়েছে। আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ বরাবরই স্থান পেয়েছে। অনেক বাংলাদেশি নাগরিক কলকাতা বইমেলায় যোগ দিতে পারেন না। সেই আক্ষেপের জবাব দিয়েছে বাংলাদেশ ও গিল্ড।
৪৬ তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় পালিত হয়েছিল “বাংলাদেশ দিবস”। সেখানেই বাংলাদেশে বই মেলার প্রসঙ্গ তুলেছিলেন গিল্ড পাবলিশার্সের সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় । তিনি বলেছিলেন,” আমরা স্পেনের থেকে নিমন্ত্রণ পেয়েছি । তবে এখনও বাংলাদেশ থেকে আমাদের ডাকা হয়নি । আমরা অনুরোধ করছি যদি ঢাকা শহরে একটা কলকাতা বইমেলা করা সম্ভব হয়, তাহলে ভাল হয়। ” সেখানে আশ্বাস দিয়েছিলেন বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক এবং বিক্রেতা সমিতির সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম। সেই আশ্বাস অনুযায়ী এবার ঢাকা শহরে ডাক পেল কলকাতা বইমেলা। গিল্ডের সভাপতি ত্রিদীপ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ” আমরা গত বছর বলার পর আমাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ঢাকা থেকে। সেইমতো আমরা দু-পক্ষ আলোচনায় বসি। পরে ২৭ নভেম্বর থেকে ওদের বইমেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল। নির্বাচনের জন্য সেই বইমেলা পিছিয়ে যায়। এখন নির্বাচন হয়ে গেল। ফল প্রকাশও হয়ে যাবে। বাংলাদেশের ৩১ তম বইমেলা হয়ে যাওয়ার পরেই, এপ্রিল- মে মাসে আমরা কলকাতা বইমেলা করছি।”
ঢাকা শহরেই বইমেলা হওয়ার ফলে বইপ্রেমী এবং পাবলিশার্সদের অনেক সুবিধা হবে বলেই মনে করছে কর্তৃপক্ষ। গিল্ডের সভাপতির কথায়, এর ফলে দুই দেশের পাঠক এবং লেখকদের মধ্যে একটা সম্পর্ক তৈরি হবে । আর ঢাকায় বইমেলা হলে ভারত থেকে যাওয়া পাবলিশার্সদের অনেক সুবিধা হবে । কারণ ওই দেশের দূরত্ব কম, ওটাই সব থেকে কাছে।
COMMENTS