![]() |
| সংগৃহীত প্রতীকী ছবি |
অনলাইন ডেস্ক
সূর্যোদয় পৃথিবীর সুন্দর দৃশ্যগুলির মধ্যে অন্যতম। কিন্তু যদি আমরা মনে করি যে আমরা এমন একটি জায়গায় বাস করি যেখানে সূর্যের প্রথম রশ্মি পৃথিবীতে আসে, তাহলে সম্ভবত আমাদের মনে প্রথম চিন্তাটি আসে জাপান, যাকে আমরা যুগ যুগ ধরে উদীয়মান সূর্যের দেশ হিসাবে বিবেচনা করেছি। তবে আর জাপান নয়, আবিষ্কৃত হয়েছে সূর্যোদয়ের নতুন দেশ, প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত কিরিবাতি।
কিরিবাতি ক্যারোলিন দ্বীপপুঞ্জ নামেও পরিচিত। এটি সেই জায়গা যেখানে প্রতিদিন সূর্যের প্রথম রশ্মি আসে। এই স্থানে সূর্যের রশ্মি এসে প্রথম পৃথিবীকে চুম্বন করে। এই কারণেই এটি দিনের প্রথম স্থান হিসেবে গণ্য হয়। এখানে সূর্যোদয় দেখা জীবনের অন্যতম স্মরণীয় অভিজ্ঞতা বলে মনে করেন পর্যটকরা। যাঁরা জানেন না তাঁদের জন্য বলে রাখা ভাল যে, কিরিবাতিতে পৃথিবীর প্রাচীনতম টাইম জোন রয়েছে।
আমরা জানি যে কার্যত সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত বলে কিছু নেই। এর কারণ হল পৃথিবী গোলাকার এবং প্রতিনিয়ত ঘুরছে। এই কারণে, সূর্যাস্ত বা রাতের আগমন ঘটে, বস্তুত যেখানে সূর্যের রশ্মি আসে এবং যে অংশটি পৃথিবীর আবর্তনে সূর্যের দিকে ফেরে সেখানে দিন হয়। কিন্তু আমাদের প্রতিদিনের জীবনকে সহজ করার জন্য দিন ও রাত্রির মধ্যে একটি কাল্পনিক রেখা আঁকা হয়েছে, যাকে বলা হয় আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। এটি নির্ধারণ করে দিন কোথায় শেষ হবে এবং কোথায় শুরু হবে। এই লাইনটি কিরিবাতির মিলেনিয়াম দ্বীপের ওপর দিয়ে গিয়েছে, তাই আমরা এখানে পৃথিবীর ‘প্রথম’ সূর্যোদয় দেখতে পাই।
৩৩টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত একটি দ্বীপপুঞ্জ
এবার আসা যাক কিরিবাতির কথা। এটি একটি দ্বীপপুঞ্জ যা ৩৩টি অ্যাটল এবং রিফ দ্বীপ নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে একটি জনবসতিহীন দ্বীপ মিলেনিয়াম দ্বীপ। এটি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর দ্বীপগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। শুধুমাত্র ভাগ্যবানরাই এখানে যেতে পারেন এবং সূর্যোদয়ের জাদু অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারেন। প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এখানে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু মাত্র কয়েকজন ভাগ্যবানই এই স্থানে পৌঁছতে সক্ষম হন।
সূর্যোদয় পৃথিবীর সুন্দর দৃশ্যগুলির মধ্যে অন্যতম। কিন্তু যদি আমরা মনে করি যে আমরা এমন একটি জায়গায় বাস করি যেখানে সূর্যের প্রথম রশ্মি পৃথিবীতে আসে, তাহলে সম্ভবত আমাদের মনে প্রথম চিন্তাটি আসে জাপান, যাকে আমরা যুগ যুগ ধরে উদীয়মান সূর্যের দেশ হিসাবে বিবেচনা করেছি। তবে আর জাপান নয়, আবিষ্কৃত হয়েছে সূর্যোদয়ের নতুন দেশ, প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত কিরিবাতি।
কিরিবাতি ক্যারোলিন দ্বীপপুঞ্জ নামেও পরিচিত। এটি সেই জায়গা যেখানে প্রতিদিন সূর্যের প্রথম রশ্মি আসে। এই স্থানে সূর্যের রশ্মি এসে প্রথম পৃথিবীকে চুম্বন করে। এই কারণেই এটি দিনের প্রথম স্থান হিসেবে গণ্য হয়। এখানে সূর্যোদয় দেখা জীবনের অন্যতম স্মরণীয় অভিজ্ঞতা বলে মনে করেন পর্যটকরা। যাঁরা জানেন না তাঁদের জন্য বলে রাখা ভাল যে, কিরিবাতিতে পৃথিবীর প্রাচীনতম টাইম জোন রয়েছে।
আমরা জানি যে কার্যত সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত বলে কিছু নেই। এর কারণ হল পৃথিবী গোলাকার এবং প্রতিনিয়ত ঘুরছে। এই কারণে, সূর্যাস্ত বা রাতের আগমন ঘটে, বস্তুত যেখানে সূর্যের রশ্মি আসে এবং যে অংশটি পৃথিবীর আবর্তনে সূর্যের দিকে ফেরে সেখানে দিন হয়। কিন্তু আমাদের প্রতিদিনের জীবনকে সহজ করার জন্য দিন ও রাত্রির মধ্যে একটি কাল্পনিক রেখা আঁকা হয়েছে, যাকে বলা হয় আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। এটি নির্ধারণ করে দিন কোথায় শেষ হবে এবং কোথায় শুরু হবে। এই লাইনটি কিরিবাতির মিলেনিয়াম দ্বীপের ওপর দিয়ে গিয়েছে, তাই আমরা এখানে পৃথিবীর ‘প্রথম’ সূর্যোদয় দেখতে পাই।
৩৩টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত একটি দ্বীপপুঞ্জ
এবার আসা যাক কিরিবাতির কথা। এটি একটি দ্বীপপুঞ্জ যা ৩৩টি অ্যাটল এবং রিফ দ্বীপ নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে একটি জনবসতিহীন দ্বীপ মিলেনিয়াম দ্বীপ। এটি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর দ্বীপগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। শুধুমাত্র ভাগ্যবানরাই এখানে যেতে পারেন এবং সূর্যোদয়ের জাদু অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারেন। প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এখানে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু মাত্র কয়েকজন ভাগ্যবানই এই স্থানে পৌঁছতে সক্ষম হন।

COMMENTS