এনএনবি, ঢাকা
২০২৬ সাল থেকে মাধ্যমিক শিক্ষায় আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন। দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা প্রথমবারের মতো বিজ্ঞান, মানবিক এবং বাণিজ্য বিভাগের মধ্য থেকে পছন্দের বিভাগ নির্বাচন করতে পারবে। পাশাপাশি, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রণীত হবে একটি নতুন সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি, যা এক শিক্ষাবর্ষেই সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এই পরিবর্তনগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু, কেন এই পরিবর্তন, এবং কীভাবে শিক্ষার্থীদের ওপর এর প্রভাব পড়বে? আসুন জেনে নিই।
আগামী বছর থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিভাগ (মানবিক, বাণিজ্য, ও বিজ্ঞান) বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবে, যা তাদের পড়াশোনার পথে একটি বড় পদক্ষেপ। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২০২৬ সালে দশম শ্রেণির জন্য একটি নতুন পাঠ্যক্রম তৈরি করা হবে, যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি থাকবে, যাতে এক বছরের মধ্যে তারা তাদের শিক্ষাবর্ষ সম্পন্ন করতে পারে।
বর্তমান নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ২০২৬ সালে দশম শ্রেণিতে গিয়ে বিভাগ নির্বাচন করবে এবং এসএসসি পরীক্ষা শিক্ষাক্রম-২০১২-এর ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে, কারণ তারা এখন থেকে আগের চেয়ে আরও কার্যকরভাবে তাদের পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে পারবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার জন্য নবম শ্রেণির পরিমার্জিত সিলেবাস ও দশম শ্রেণির নতুন পাঠ্যসূচির উপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে। এনসিটিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করছি যে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বছরের শুরুতেই তাদের নতুন বই হাতে পাবে।'
নতুন শিক্ষাক্রম-২০২২ অনুযায়ী, চলতি বছরে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিভাগ নির্বাচন করতে পারেনি, কারণ এ শিক্ষাবর্ষে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হয়েছিল। প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে এ শিক্ষাক্রম শুরু হয় ২০২২ সালে, এবং এবছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে তা বাস্তবায়ন হয়।
তবে সম্প্রতি শিক্ষাক্রম পরিবর্তনের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যা শিক্ষাবিদ, বিশেষজ্ঞ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় পরিমার্জিত করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করা হবে, যা ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর হবে।
নতুন শিক্ষাক্রম প্রণয়ন না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা পুরনো শিক্ষাক্রম অনুযায়ী সৃজনশীল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করবে এবং পরীক্ষায় অংশ নেবে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন এনে দেবে বলে মনে করছেন শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা।
২০২৬ সাল থেকে মাধ্যমিক শিক্ষায় আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন। দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা প্রথমবারের মতো বিজ্ঞান, মানবিক এবং বাণিজ্য বিভাগের মধ্য থেকে পছন্দের বিভাগ নির্বাচন করতে পারবে। পাশাপাশি, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রণীত হবে একটি নতুন সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি, যা এক শিক্ষাবর্ষেই সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এই পরিবর্তনগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু, কেন এই পরিবর্তন, এবং কীভাবে শিক্ষার্থীদের ওপর এর প্রভাব পড়বে? আসুন জেনে নিই।
আগামী বছর থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিভাগ (মানবিক, বাণিজ্য, ও বিজ্ঞান) বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবে, যা তাদের পড়াশোনার পথে একটি বড় পদক্ষেপ। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২০২৬ সালে দশম শ্রেণির জন্য একটি নতুন পাঠ্যক্রম তৈরি করা হবে, যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি থাকবে, যাতে এক বছরের মধ্যে তারা তাদের শিক্ষাবর্ষ সম্পন্ন করতে পারে।
বর্তমান নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ২০২৬ সালে দশম শ্রেণিতে গিয়ে বিভাগ নির্বাচন করবে এবং এসএসসি পরীক্ষা শিক্ষাক্রম-২০১২-এর ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে, কারণ তারা এখন থেকে আগের চেয়ে আরও কার্যকরভাবে তাদের পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে পারবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার জন্য নবম শ্রেণির পরিমার্জিত সিলেবাস ও দশম শ্রেণির নতুন পাঠ্যসূচির উপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে। এনসিটিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করছি যে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বছরের শুরুতেই তাদের নতুন বই হাতে পাবে।'
নতুন শিক্ষাক্রম-২০২২ অনুযায়ী, চলতি বছরে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিভাগ নির্বাচন করতে পারেনি, কারণ এ শিক্ষাবর্ষে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হয়েছিল। প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে এ শিক্ষাক্রম শুরু হয় ২০২২ সালে, এবং এবছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে তা বাস্তবায়ন হয়।
তবে সম্প্রতি শিক্ষাক্রম পরিবর্তনের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যা শিক্ষাবিদ, বিশেষজ্ঞ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় পরিমার্জিত করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করা হবে, যা ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর হবে।
নতুন শিক্ষাক্রম প্রণয়ন না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা পুরনো শিক্ষাক্রম অনুযায়ী সৃজনশীল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করবে এবং পরীক্ষায় অংশ নেবে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন এনে দেবে বলে মনে করছেন শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা।
COMMENTS