এনএনবি
বিহার ও ঝাড়খণ্ডে বন্যার কারণে ফারাক্কা বাঁধের ১০৯টি গেট খুলে দিয়েছে ভারত। দেশটির নদী গঙ্গার পানির স্তর বাড়তেই ১১ লাখ কিউসেক পানি ছাড়া হয়েছে বলে কলকাতার 'নিউজ-১৮ বাংলা'র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
নদ-নদী বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিভারাইন পিপলের পরিচালক এম আনোয়ার হোসেন এ বিষয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ফারাক্কার গেট খুলে দেওয়ার খবরটি আমাদের জন্য বিপদজনক। এর ফলে দেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী ও মানিকগঞ্জসহ আশপাশের জেলাগুলো প্লাবিত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পসূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ফারাক্কা ব্যারেজে পানি ধরে রাখার ক্ষমতা নেই, ফলে পানি ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে তারা। পানি না ছাড়া হলে ফারাক্কা ব্যারেজ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা।
ফারাক্কা বাঁধের মহাব্যবস্থাপক (জিডি) আর ডি দেশপান্ডে কলকাতার নিউজ-১৮ বাংলা'র প্রতিবেদককে বলেন, "এখন তো ব্যারেজের সব গেট খোলা আছে। এখন যে পানি ডাউনস্ট্রিমে যাচ্ছে, তাতে সেদিকে পানির প্রবাহ বাড়তে পারে কি না, প্রশ্নে দেশপাণ্ডে বলেন, না। গতকাল তো ১১ লাখ ৩২ হাজার কিউসেক পানি ছাড়া ছিল। যা ওপর থেকে আসে, তা থেকে নির্দিষ্ট অংশ বাদ দিয়ে বাকি সব ডাউন স্ট্রিমে ছাড়াই লাগে। এটি ধরে রাখার কোনো ব্যবস্থা নেই। এ ছাড়া ব্যারেজের কারণে আপস্ট্রিম বা ডাউনস্ট্রিমে জলাবদ্ধতার কোনো স্ট্যাডি আমাদের কাছে নেই। এটির কোনো কারণ নেই।"
ফারাক্কা বাঁধে পানিধারণ ক্ষমতা ২৬ দশমিক ২৫ মিটার। বিপদসীমা ২২ দশমিক ২৫ মিটার এবং সতর্কতার সীমা ২১ দশমিক ২৫ মিটার। এরইমধ্যে আপস্ট্রিমের ধারণ ক্ষমতা অতিক্রম করায় শনিবার থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে অধিকাংশ গেট। ১১ লাখ কিউসেক পানি ছাড়াই নদীর পানি বেড়ে প্লাবনের পরিমাণ আরও বাড়ছে।
বিহার ও ঝাড়খণ্ডে বন্যার কারণে ফারাক্কা বাঁধের ১০৯টি গেট খুলে দিয়েছে ভারত। দেশটির নদী গঙ্গার পানির স্তর বাড়তেই ১১ লাখ কিউসেক পানি ছাড়া হয়েছে বলে কলকাতার 'নিউজ-১৮ বাংলা'র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
নদ-নদী বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিভারাইন পিপলের পরিচালক এম আনোয়ার হোসেন এ বিষয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ফারাক্কার গেট খুলে দেওয়ার খবরটি আমাদের জন্য বিপদজনক। এর ফলে দেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী ও মানিকগঞ্জসহ আশপাশের জেলাগুলো প্লাবিত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পসূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ফারাক্কা ব্যারেজে পানি ধরে রাখার ক্ষমতা নেই, ফলে পানি ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে তারা। পানি না ছাড়া হলে ফারাক্কা ব্যারেজ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা।
ফারাক্কা বাঁধের মহাব্যবস্থাপক (জিডি) আর ডি দেশপান্ডে কলকাতার নিউজ-১৮ বাংলা'র প্রতিবেদককে বলেন, "এখন তো ব্যারেজের সব গেট খোলা আছে। এখন যে পানি ডাউনস্ট্রিমে যাচ্ছে, তাতে সেদিকে পানির প্রবাহ বাড়তে পারে কি না, প্রশ্নে দেশপাণ্ডে বলেন, না। গতকাল তো ১১ লাখ ৩২ হাজার কিউসেক পানি ছাড়া ছিল। যা ওপর থেকে আসে, তা থেকে নির্দিষ্ট অংশ বাদ দিয়ে বাকি সব ডাউন স্ট্রিমে ছাড়াই লাগে। এটি ধরে রাখার কোনো ব্যবস্থা নেই। এ ছাড়া ব্যারেজের কারণে আপস্ট্রিম বা ডাউনস্ট্রিমে জলাবদ্ধতার কোনো স্ট্যাডি আমাদের কাছে নেই। এটির কোনো কারণ নেই।"
ফারাক্কা বাঁধে পানিধারণ ক্ষমতা ২৬ দশমিক ২৫ মিটার। বিপদসীমা ২২ দশমিক ২৫ মিটার এবং সতর্কতার সীমা ২১ দশমিক ২৫ মিটার। এরইমধ্যে আপস্ট্রিমের ধারণ ক্ষমতা অতিক্রম করায় শনিবার থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে অধিকাংশ গেট। ১১ লাখ কিউসেক পানি ছাড়াই নদীর পানি বেড়ে প্লাবনের পরিমাণ আরও বাড়ছে।
COMMENTS