এনএনবি, ঢাকা
একদল পরীক্ষার্থীর আন্দোলনের কারণে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ১৪ লাখ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ বিবেচনায় না নিয়ে সরাসরি পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অবিবেচনার জন্ম বলে মনে করছেন ১১ জন অভিভাবক। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ড. চলমান বন্যা পরিস্থিতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জেলাসহ সব এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা ২ মাস পিছিয়ে গেলেও বাতিল হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা পুনরায় গ্রহণ করার জন্য তারা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
রবিবার (২৫ আগস্ট, ২০২৪) “উদ্বিগ্ন অভিভাবক ফোরাম”-এর আওতায় ১০ কলেজের ১১ অভিভাবক এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, মেধার যথাযথ মূল্যায়নের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে পরীক্ষা না নিয়ে শিক্ষার্থীদের মেধার অবমূল্যায়ন করার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা অযৌক্তিক এবং একপাক্ষিক। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অভিভাবকসহ দেশের বিভিন্ন কলেজগুলোর সম্মানিত অধ্যক্ষ এবং জ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যেত।
গত ৩০ জুন এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়ে সাতটি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছিল। কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে সহিংস পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় দুই দফায় স্থগিত করা হয় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। ছয়টি লিখিত পরীক্ষা এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা বাকি ছিল। অন্তর্বর্তী সরকার দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে স্থগিত পরীক্ষাগুলো ১১ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়ার ঘোষণা দেয়। কিন্তু, একদল পরীক্ষার্থী গত ১৯ ও ২০ আগস্ট ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এবং সচিবালয় ঘেরাও করে এইচএসসি পরীক্ষা বাতিল ঘোষণার দাবিতে আন্দোলন করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ওইদিনই (২০ আগস্ট) পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করে সরকার।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে গিয়ে সরকারের এই সিদ্ধান্ত প্রায় সাড়ে ১৪ লাখ ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যৎ উচ্চ শিক্ষা লাভের ক্ষেত্রকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। এতে মেধাবী শিক্ষার্থীরা অবমূল্যায়িত হবে। দেশ-বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন অভিভাবকদের মধ্যে রাজউক কলেজ, উত্তরার নাসরিন কাকলি, সাউথ পয়েন্ট কলেজের তাহমিনা হক, বিএফ শাহীন কলেজের রোকসানা শারমিন রুমা, আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের জাহিদুর রহমান, এবিএম সাঈদুর রহমান, এসওএস হারম্যান মেইনার কলেজের নুসরাত জাহান, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সানজিদা আক্তার, নটর ডেম কলেজের লিনা ফারজানা, সিটি কলেজের সানজিদা খান রিপা, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ইয়াসমিন আখতার, সেন্ট জোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সানজিদা আক্তার।
একদল পরীক্ষার্থীর আন্দোলনের কারণে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ১৪ লাখ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ বিবেচনায় না নিয়ে সরাসরি পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অবিবেচনার জন্ম বলে মনে করছেন ১১ জন অভিভাবক। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ড. চলমান বন্যা পরিস্থিতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জেলাসহ সব এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা ২ মাস পিছিয়ে গেলেও বাতিল হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা পুনরায় গ্রহণ করার জন্য তারা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
রবিবার (২৫ আগস্ট, ২০২৪) “উদ্বিগ্ন অভিভাবক ফোরাম”-এর আওতায় ১০ কলেজের ১১ অভিভাবক এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, মেধার যথাযথ মূল্যায়নের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে পরীক্ষা না নিয়ে শিক্ষার্থীদের মেধার অবমূল্যায়ন করার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা অযৌক্তিক এবং একপাক্ষিক। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অভিভাবকসহ দেশের বিভিন্ন কলেজগুলোর সম্মানিত অধ্যক্ষ এবং জ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যেত।
গত ৩০ জুন এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়ে সাতটি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছিল। কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে সহিংস পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় দুই দফায় স্থগিত করা হয় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। ছয়টি লিখিত পরীক্ষা এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা বাকি ছিল। অন্তর্বর্তী সরকার দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে স্থগিত পরীক্ষাগুলো ১১ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়ার ঘোষণা দেয়। কিন্তু, একদল পরীক্ষার্থী গত ১৯ ও ২০ আগস্ট ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এবং সচিবালয় ঘেরাও করে এইচএসসি পরীক্ষা বাতিল ঘোষণার দাবিতে আন্দোলন করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ওইদিনই (২০ আগস্ট) পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করে সরকার।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে গিয়ে সরকারের এই সিদ্ধান্ত প্রায় সাড়ে ১৪ লাখ ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যৎ উচ্চ শিক্ষা লাভের ক্ষেত্রকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। এতে মেধাবী শিক্ষার্থীরা অবমূল্যায়িত হবে। দেশ-বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন অভিভাবকদের মধ্যে রাজউক কলেজ, উত্তরার নাসরিন কাকলি, সাউথ পয়েন্ট কলেজের তাহমিনা হক, বিএফ শাহীন কলেজের রোকসানা শারমিন রুমা, আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের জাহিদুর রহমান, এবিএম সাঈদুর রহমান, এসওএস হারম্যান মেইনার কলেজের নুসরাত জাহান, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সানজিদা আক্তার, নটর ডেম কলেজের লিনা ফারজানা, সিটি কলেজের সানজিদা খান রিপা, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ইয়াসমিন আখতার, সেন্ট জোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সানজিদা আক্তার।
COMMENTS