
এনএনবি, গাজীপুর
নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে গাজীপুর সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার শামীম আহমেদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে গত ১৩ মে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।
জানা গেছে, বিতর্কিত এ শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর গত ২৫ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ রকিব উদ্দিন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। পরে তিনি অভিযোগের সত্যতা পেয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখান থেকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করে প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হলে মন্ত্রণালয় তাকে বরখাস্ত করে।
বরখাস্তের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদের বিরুদ্ধে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত অভিযোগসমূহ অত্যন্ত সংবেদনশীল ও গুরুতর। তার বিরুদ্ধে রুজুকৃত বিভাগীয় মোকদ্দমার তদন্ত কার্যে প্রভাব বিস্তারের আশঙ্কায় জনস্বার্থে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
গাজীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. মাসুদ ভূইয়া জানান, সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আমি বরখাস্তের চিঠি পেয়েছি।
আলোচিত শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদ সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে চার বছরেরও বেশি সময় ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এ সময়ে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন খাতে সরকারি বরাদ্দের টাকা ভুয়া ভাউচারের মাধ্যমে আত্মসাৎ, শিক্ষকদের বদলিতে ঘুষ নেওয়া, সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও হয়রানি করাসহ নানা অভিযোগ ওঠে।
নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে গাজীপুর সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার শামীম আহমেদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে গত ১৩ মে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।
জানা গেছে, বিতর্কিত এ শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর গত ২৫ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ রকিব উদ্দিন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। পরে তিনি অভিযোগের সত্যতা পেয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখান থেকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করে প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হলে মন্ত্রণালয় তাকে বরখাস্ত করে।
বরখাস্তের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদের বিরুদ্ধে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত অভিযোগসমূহ অত্যন্ত সংবেদনশীল ও গুরুতর। তার বিরুদ্ধে রুজুকৃত বিভাগীয় মোকদ্দমার তদন্ত কার্যে প্রভাব বিস্তারের আশঙ্কায় জনস্বার্থে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
গাজীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. মাসুদ ভূইয়া জানান, সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আমি বরখাস্তের চিঠি পেয়েছি।
আলোচিত শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদ সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে চার বছরেরও বেশি সময় ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এ সময়ে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন খাতে সরকারি বরাদ্দের টাকা ভুয়া ভাউচারের মাধ্যমে আত্মসাৎ, শিক্ষকদের বদলিতে ঘুষ নেওয়া, সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও হয়রানি করাসহ নানা অভিযোগ ওঠে।
COMMENTS