এনএনবি, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে সেলিম মিয়া নামে মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে মিল্টন সমাদ্দারের চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার থেকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তার পেটে অস্ত্রোপচারের ক্ষতচিহ্ন পাওয়া গেছে। এতে তার পরিবারের সদস্যরা মনে করছেন- অস্ত্রোপচার করে সেলিমের কিডনি নিয়ে নেওয়া হয়ে থাকতে পারে। আলট্রাসনোগ্রাম করালে সেটি পরিষ্কার হবে।
উদ্ধার হওয়া সেলিম উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের বৃপাচাশী গ্রামের হাসিম উদ্দিনের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রায় ছয় মাস আগে মানসিক ভারসাম্যহীন সেলিম বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পর পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে পায়নি। এরই মাঝে মিল্টন সমাদ্দারের চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ারের বিষয়টি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হলে ওই আশ্রমে সেলিমের ছবি দেখতে পান স্বজনরা। তারপর গত মঙ্গলবার সেলিমের মা রাবিয়া, চাচাতো ভাই গ্রাম পুলিশ আব্দুর রশিদ সেলিমের সন্ধানে ঢাকা চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ারে যান এবং সেখানে তাকে শনাক্ত করেন। পরে থানা পুলিশের সহায়তায় সেলিমকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় সেখান থেকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।
সেলিমের মা রাবিয়া খাতুন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার ছেলের কিডনি নিয়ে গেছে ওই আশ্রয়দাতারা। এ সময় মা সেলিমের পেটে অস্ত্রোপচারের ক্ষতচিহ্ন দেখান।
সেলিমের কিডনি নিয়ে সন্দেহে তার পরিবার গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঈশ্বরগঞ্জের ইমিউন নামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায় আলট্রাসনোগ্রাম করানোর জন্য। তবে তখন সেলিমের পেটে বেশি ব্যথা থাকায় পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এমন অবস্থায় পরে পরীক্ষা করানো হবে বলে জানায় পরিবার।
এদিকে মিল্টন সমাদ্দারের আশ্রম থেকে সেলিমের কিডনি নিয়ে নেওয়া হয়েছে- এমন কথা এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সেলিমের বাড়িতে ভিড় করেন এলাকার সাধারণ মানুষ। খবর পেয়ে শুক্রবার বিকেলে সেলিমের বাড়িতে যায় ঈশ্বরগঞ্জ থানা পুলিশ।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাজেদুর রহমান বলেন, পরিবারের লোকজনকে সেলিমের চিকিৎসা ও কিছু পরীক্ষা করার জন্য বলে দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার পর বোঝা যাবে কিডনি বিক্রি করা হয়েছে কি না।
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে সেলিম মিয়া নামে মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে মিল্টন সমাদ্দারের চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার থেকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তার পেটে অস্ত্রোপচারের ক্ষতচিহ্ন পাওয়া গেছে। এতে তার পরিবারের সদস্যরা মনে করছেন- অস্ত্রোপচার করে সেলিমের কিডনি নিয়ে নেওয়া হয়ে থাকতে পারে। আলট্রাসনোগ্রাম করালে সেটি পরিষ্কার হবে।
উদ্ধার হওয়া সেলিম উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের বৃপাচাশী গ্রামের হাসিম উদ্দিনের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রায় ছয় মাস আগে মানসিক ভারসাম্যহীন সেলিম বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পর পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে পায়নি। এরই মাঝে মিল্টন সমাদ্দারের চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ারের বিষয়টি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হলে ওই আশ্রমে সেলিমের ছবি দেখতে পান স্বজনরা। তারপর গত মঙ্গলবার সেলিমের মা রাবিয়া, চাচাতো ভাই গ্রাম পুলিশ আব্দুর রশিদ সেলিমের সন্ধানে ঢাকা চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ারে যান এবং সেখানে তাকে শনাক্ত করেন। পরে থানা পুলিশের সহায়তায় সেলিমকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় সেখান থেকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।
সেলিমের মা রাবিয়া খাতুন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার ছেলের কিডনি নিয়ে গেছে ওই আশ্রয়দাতারা। এ সময় মা সেলিমের পেটে অস্ত্রোপচারের ক্ষতচিহ্ন দেখান।
সেলিমের কিডনি নিয়ে সন্দেহে তার পরিবার গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঈশ্বরগঞ্জের ইমিউন নামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায় আলট্রাসনোগ্রাম করানোর জন্য। তবে তখন সেলিমের পেটে বেশি ব্যথা থাকায় পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এমন অবস্থায় পরে পরীক্ষা করানো হবে বলে জানায় পরিবার।
এদিকে মিল্টন সমাদ্দারের আশ্রম থেকে সেলিমের কিডনি নিয়ে নেওয়া হয়েছে- এমন কথা এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সেলিমের বাড়িতে ভিড় করেন এলাকার সাধারণ মানুষ। খবর পেয়ে শুক্রবার বিকেলে সেলিমের বাড়িতে যায় ঈশ্বরগঞ্জ থানা পুলিশ।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাজেদুর রহমান বলেন, পরিবারের লোকজনকে সেলিমের চিকিৎসা ও কিছু পরীক্ষা করার জন্য বলে দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার পর বোঝা যাবে কিডনি বিক্রি করা হয়েছে কি না।
COMMENTS