
এনএনবি, ঢাকা
ঢাকার ফুটপাত দখলের সঙ্গে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ও সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল, ২০২৪) হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের বেঞ্চে এই প্রতিবেদন দাখিল করা হয় বলে জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।
এর আগে ঢাকার বিভিন্ন স্থানের ফুটপাত বিক্রি ও ভাড়া দিয়ে হাজার কোটি টাকা উপার্জন নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি নিয়ে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ। তাতে ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর রুল জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ৫ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করার নির্দেশনা দেন হাইকোর্ট। কমিটিকে ফুটপাত বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের তালিকা দাখিল করতে বলা হয়।
হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী আজ স্বরাষ্ট্রসচিবের পক্ষে এফিডেভিটসহ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সাত সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গত বছরের ২১ মে গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে রয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব, সিআইডির ডিআইজি পদমর্যাদা সম্পন্ন একজন কর্মকর্তা, রাজউকের একজন সদস্য এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন উপসচিব।
কমিটির সভাপতি ড. মলয় চৌধুরীর সভাপতিত্বে গত বছরের ২৪ আগস্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সবার আলোচ্যসূচিতে ফুটপাতে দোকান বসানো ও দখলের সঙ্গে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
শুনানিতে এইচআরপিবির পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, ১৫ দিনের মধ্যে তালিকা ও দখলকারীদের নাম দেওয়ার নির্দেশনা ছিল। তবে গত ৮ মাসেও কোনো তালিকা দাখিল করা হয়নি। যার মাধ্যমে ফুটপাত দখল করে অবৈধ ব্যবসা ও চাঁদাবাজি অব্যাহত রয়েছে এবং কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। এর কারণে জনগণের ফুটপাত দিয়ে চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা আইনের পরিপন্থী।
শুনানি শেষে আদালত আগামী ১৩ মে স্বরাষ্ট্রসচিব বা স্থানীয় সরকারের সচিবকে ফুটপাত দখল ও বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের তালিকা দাখিল করতে নির্দেশ দেন। সেই সঙ্গে দখলকারীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তাও জানাতে বলা হয়েছে।
শুনানিতে মনজিল মোরসেদকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট সঞ্জয় মন্ডল, অ্যাডভোকেট জাহিদ তালুকদার ও অ্যাডভোকেট সেলিম রেজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
ঢাকার ফুটপাত দখলের সঙ্গে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ও সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল, ২০২৪) হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের বেঞ্চে এই প্রতিবেদন দাখিল করা হয় বলে জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।
এর আগে ঢাকার বিভিন্ন স্থানের ফুটপাত বিক্রি ও ভাড়া দিয়ে হাজার কোটি টাকা উপার্জন নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি নিয়ে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ। তাতে ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর রুল জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ৫ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করার নির্দেশনা দেন হাইকোর্ট। কমিটিকে ফুটপাত বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের তালিকা দাখিল করতে বলা হয়।
হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী আজ স্বরাষ্ট্রসচিবের পক্ষে এফিডেভিটসহ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সাত সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গত বছরের ২১ মে গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে রয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব, সিআইডির ডিআইজি পদমর্যাদা সম্পন্ন একজন কর্মকর্তা, রাজউকের একজন সদস্য এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন উপসচিব।
কমিটির সভাপতি ড. মলয় চৌধুরীর সভাপতিত্বে গত বছরের ২৪ আগস্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সবার আলোচ্যসূচিতে ফুটপাতে দোকান বসানো ও দখলের সঙ্গে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
শুনানিতে এইচআরপিবির পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, ১৫ দিনের মধ্যে তালিকা ও দখলকারীদের নাম দেওয়ার নির্দেশনা ছিল। তবে গত ৮ মাসেও কোনো তালিকা দাখিল করা হয়নি। যার মাধ্যমে ফুটপাত দখল করে অবৈধ ব্যবসা ও চাঁদাবাজি অব্যাহত রয়েছে এবং কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। এর কারণে জনগণের ফুটপাত দিয়ে চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা আইনের পরিপন্থী।
শুনানি শেষে আদালত আগামী ১৩ মে স্বরাষ্ট্রসচিব বা স্থানীয় সরকারের সচিবকে ফুটপাত দখল ও বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের তালিকা দাখিল করতে নির্দেশ দেন। সেই সঙ্গে দখলকারীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তাও জানাতে বলা হয়েছে।
শুনানিতে মনজিল মোরসেদকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট সঞ্জয় মন্ডল, অ্যাডভোকেট জাহিদ তালুকদার ও অ্যাডভোকেট সেলিম রেজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
COMMENTS