
এনএনবি, গাজীপুর
ছুটি ঘোষণার শেষ দিনে বেতন ও ওভারটাইমের টাকা না পেয়ে সড়কে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকার এ আর এস ওয়াশিং কারখানার ২ শতাধিক শ্রমিক। সোমবার (৮ এপ্রিল, ২০২৪) রাত সাড়ে ৯টায় টঙ্গীর বেক্সিমকো রোড (আঞ্চলিক সড়কে) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানান, টঙ্গীর বেক্সিমকো রোড এলাকার এআরএস ওয়াশিং কারখানার কয়েকশ শ্রমিক ঈদের আগে ছুটি ঘোষণার শেষ দিনে গত মাসের বেতন-বোনাস পেয়েছেন কিন্তু ছুটি ও ওভার টাইমের টাকা পাননি। সকাল থেকে কারখানা কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের টাকা দেই-দিচ্ছি বলে সময় ক্ষেপন করে। রাত পর্যন্ত না দেওয়ায় তারা সড়কে বিক্ষোভ করেন।
এ সময় শ্রমিকেরা আবর্জনা ও কাঁঠখড়ে আগুন জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে শ্রমিকদের নিভৃত করতে চাইলে শ্রমিকরা আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। পরে শ্রমিকরা শান্ত হলে সমঝোতার আলোচনা শুরু হয়।
শ্রমিকরা বলেন, ঈদের ছুটি হয়ে গেছে। ছুটি ও ওভার টাইমসহ আনুষাঙ্গিক টাকা না পেলে আমরা বাড়ি যাব কী করে? ঈদই বা করবো কী করে? ন্যায্য পাওনা না পাওয়া পর্যন্ত সড়কেই থাকবেন বলে জানান তারা।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ এর সহকারী পুলিশ সুপার মোশারফ হোসেন বলেন, আন্দোলনরত শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে কারখানার ভেতরে নেওয়া হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে, যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
ছুটি ঘোষণার শেষ দিনে বেতন ও ওভারটাইমের টাকা না পেয়ে সড়কে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকার এ আর এস ওয়াশিং কারখানার ২ শতাধিক শ্রমিক। সোমবার (৮ এপ্রিল, ২০২৪) রাত সাড়ে ৯টায় টঙ্গীর বেক্সিমকো রোড (আঞ্চলিক সড়কে) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানান, টঙ্গীর বেক্সিমকো রোড এলাকার এআরএস ওয়াশিং কারখানার কয়েকশ শ্রমিক ঈদের আগে ছুটি ঘোষণার শেষ দিনে গত মাসের বেতন-বোনাস পেয়েছেন কিন্তু ছুটি ও ওভার টাইমের টাকা পাননি। সকাল থেকে কারখানা কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের টাকা দেই-দিচ্ছি বলে সময় ক্ষেপন করে। রাত পর্যন্ত না দেওয়ায় তারা সড়কে বিক্ষোভ করেন।
এ সময় শ্রমিকেরা আবর্জনা ও কাঁঠখড়ে আগুন জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে শ্রমিকদের নিভৃত করতে চাইলে শ্রমিকরা আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। পরে শ্রমিকরা শান্ত হলে সমঝোতার আলোচনা শুরু হয়।
শ্রমিকরা বলেন, ঈদের ছুটি হয়ে গেছে। ছুটি ও ওভার টাইমসহ আনুষাঙ্গিক টাকা না পেলে আমরা বাড়ি যাব কী করে? ঈদই বা করবো কী করে? ন্যায্য পাওনা না পাওয়া পর্যন্ত সড়কেই থাকবেন বলে জানান তারা।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ এর সহকারী পুলিশ সুপার মোশারফ হোসেন বলেন, আন্দোলনরত শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে কারখানার ভেতরে নেওয়া হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে, যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
COMMENTS