
এনএনবি, পাবনা
শারভীন সুলতানা মীম (২৫) নামে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) এক ছাত্রী গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এ ঘটনায় তার স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
সোমবার (২৫ মার্চ, ২০২৪) ভোরে পাবনা শহরের মনসুরাবাদ আবাসিক এলাকার ৫ নম্বর রোডের গ ব্লকের একটি ভাড়া বাসায় এ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ দুপুর ১২টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
শারভীন সুলতানা মীম মেহেরপুরের সালদা থানার গাংনী উপজেলার সালদা এলাকার আজিজুল ইসলামের মেয়ে। মিম পাবিপ্রবির ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজম্যান্ট বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের দশম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন।
নিহতের স্বামীর নাম আসিফ মোর্শেদ (২৭)। তার বাড়ি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার পূর্ব এখলাসপুরে। তার বাবার নাম আবদুল মালেক। তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও উন্নয়ন পরিকল্পনা বিভাগের ১০ম ব্যাচের শিক্ষার্থী।
তারা গত ডিসেম্বরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন বলে তার সহপাঠি সূত্রে জানা গেছে। তাৎক্ষণিকভাবে তার আত্মহত্যার কারণ জানতে পারেনি পুলিশ।
ভাড়া বাসার মালিক জানান, ২ মাস আগে ওই ছাত্রীর স্বামী বাসা ভাড়া নেন। তারা সেখানে সব সময় থাকতেন না৷ গত রাতে নিহতের স্বামী বাসায় ছিলেন না। তিনি ঢাকায় ছিলেন। সকাল সাড়ে ৯ টায় তার স্বামী ঢাকা থেকে বাসায় গিয়ে দেখেন দরজা বন্ধ। দরজা ধাক্কাধাক্কির পরেও না খুললে সবার সন্দেহ হয়। পরে পুলিশকে ফোন দিলে তারা ফায়ার সার্ভিসকে নিয়ে এসে দরজা ভাঙলে ছাত্রীকে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।
নিহতের স্বামী আসিফ মোর্শেদ আটক হওয়ার আগে গণমাধ্যমকর্মী ও পুলিশকে জানান, গতকাল রোববার বিকেল ৪টার সময় মিমের সঙ্গে তার কথা হয়। এরপর তার ফোন বন্ধ দেখাচ্ছিল। সেহরির সময় ফোন দিলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। রাত সাড়ে চারটায় তিনি ঢাকা থেকে রওনা হন। বাসায় এসে বাড়িওয়ালাকে সাথে নিয়ে নিয়ে গিয়ে দরজা বন্ধ দেখেন। এরপর পুলিশ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আসে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা বেলা ১১ টায় খবর পেয়ে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে যাই। তখন দেখি পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিস চলে এসেছে। এরপর দরজা ভাঙলে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাসা থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছাত্রীর স্বামীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
ওসি আরও জানান, নিহত ছাত্রীর বাবা-মাকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসার পর পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কি কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
শারভীন সুলতানা মীম (২৫) নামে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) এক ছাত্রী গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এ ঘটনায় তার স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
সোমবার (২৫ মার্চ, ২০২৪) ভোরে পাবনা শহরের মনসুরাবাদ আবাসিক এলাকার ৫ নম্বর রোডের গ ব্লকের একটি ভাড়া বাসায় এ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ দুপুর ১২টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
শারভীন সুলতানা মীম মেহেরপুরের সালদা থানার গাংনী উপজেলার সালদা এলাকার আজিজুল ইসলামের মেয়ে। মিম পাবিপ্রবির ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজম্যান্ট বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের দশম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন।
নিহতের স্বামীর নাম আসিফ মোর্শেদ (২৭)। তার বাড়ি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার পূর্ব এখলাসপুরে। তার বাবার নাম আবদুল মালেক। তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও উন্নয়ন পরিকল্পনা বিভাগের ১০ম ব্যাচের শিক্ষার্থী।
তারা গত ডিসেম্বরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন বলে তার সহপাঠি সূত্রে জানা গেছে। তাৎক্ষণিকভাবে তার আত্মহত্যার কারণ জানতে পারেনি পুলিশ।
ভাড়া বাসার মালিক জানান, ২ মাস আগে ওই ছাত্রীর স্বামী বাসা ভাড়া নেন। তারা সেখানে সব সময় থাকতেন না৷ গত রাতে নিহতের স্বামী বাসায় ছিলেন না। তিনি ঢাকায় ছিলেন। সকাল সাড়ে ৯ টায় তার স্বামী ঢাকা থেকে বাসায় গিয়ে দেখেন দরজা বন্ধ। দরজা ধাক্কাধাক্কির পরেও না খুললে সবার সন্দেহ হয়। পরে পুলিশকে ফোন দিলে তারা ফায়ার সার্ভিসকে নিয়ে এসে দরজা ভাঙলে ছাত্রীকে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।
নিহতের স্বামী আসিফ মোর্শেদ আটক হওয়ার আগে গণমাধ্যমকর্মী ও পুলিশকে জানান, গতকাল রোববার বিকেল ৪টার সময় মিমের সঙ্গে তার কথা হয়। এরপর তার ফোন বন্ধ দেখাচ্ছিল। সেহরির সময় ফোন দিলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। রাত সাড়ে চারটায় তিনি ঢাকা থেকে রওনা হন। বাসায় এসে বাড়িওয়ালাকে সাথে নিয়ে নিয়ে গিয়ে দরজা বন্ধ দেখেন। এরপর পুলিশ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আসে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা বেলা ১১ টায় খবর পেয়ে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে যাই। তখন দেখি পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিস চলে এসেছে। এরপর দরজা ভাঙলে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাসা থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছাত্রীর স্বামীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
ওসি আরও জানান, নিহত ছাত্রীর বাবা-মাকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসার পর পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কি কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
COMMENTS