
এনএনবি, পাবনা
পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুরে চরমপন্থী দলের সাবেক এক সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
রবিবার (১৭ মার্চ, ২০২৪) রাত ১১টার দিকে উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের মানিকনগর বাজার মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আব্দুর রাজ্জাক শেখ (৩৮) গয়েশপুর ইউনিয়নের হরিনারায়ণপুর গ্রামের মৃত আজিজুল শেখের ছেলে।
তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির সদস্য ছিলেন। ২০১৯ সালে পাবনা জেলা স্টেডিয়ামে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে অন্যান্য চরমপন্থীর সাথে আত্মসমর্পণ করেছিলেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় ইফতার করে তারাবিহ নামাজ পর চা খাওয়ার জন্য মানিকনগর বাজারে যান আব্দুর রাজ্জাক। এরপর ওখানকার একটি চায়ের দোকানে বসেছিলেন তিনি। এমন সময় দুটি মোটরসাইকেলযোগে ৫/৬ জন মুখোশধারী যুবক এসে তাকে পরপর তিনটি গুলি করে পালিয়ে যায়। এসময় গুরুতর আহতাবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা আরও জানান, আব্দুর রাজ্জাক চরমপন্থী দলের সদস্য ছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি সরকারের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এরপর স্বাভাবিকভাবে জীবনযাপন করছিলেন। হয়ত পুর্ব বিরোধের জেরে তাকে এমনভাবে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, নিহত আব্দুর রাজ্জাক নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির সদস্য ছিলেন। ২০১৯ সালে পাবনা জেলা স্টেডিয়ামে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। ঘটনার পরপরই সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে সেটি এখনো জানা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।
পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুরে চরমপন্থী দলের সাবেক এক সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
রবিবার (১৭ মার্চ, ২০২৪) রাত ১১টার দিকে উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের মানিকনগর বাজার মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আব্দুর রাজ্জাক শেখ (৩৮) গয়েশপুর ইউনিয়নের হরিনারায়ণপুর গ্রামের মৃত আজিজুল শেখের ছেলে।
তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির সদস্য ছিলেন। ২০১৯ সালে পাবনা জেলা স্টেডিয়ামে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে অন্যান্য চরমপন্থীর সাথে আত্মসমর্পণ করেছিলেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় ইফতার করে তারাবিহ নামাজ পর চা খাওয়ার জন্য মানিকনগর বাজারে যান আব্দুর রাজ্জাক। এরপর ওখানকার একটি চায়ের দোকানে বসেছিলেন তিনি। এমন সময় দুটি মোটরসাইকেলযোগে ৫/৬ জন মুখোশধারী যুবক এসে তাকে পরপর তিনটি গুলি করে পালিয়ে যায়। এসময় গুরুতর আহতাবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা আরও জানান, আব্দুর রাজ্জাক চরমপন্থী দলের সদস্য ছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি সরকারের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এরপর স্বাভাবিকভাবে জীবনযাপন করছিলেন। হয়ত পুর্ব বিরোধের জেরে তাকে এমনভাবে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, নিহত আব্দুর রাজ্জাক নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির সদস্য ছিলেন। ২০১৯ সালে পাবনা জেলা স্টেডিয়ামে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। ঘটনার পরপরই সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে সেটি এখনো জানা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।
COMMENTS