![]() |
সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া |
এনএনবি, ঢাকা
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) শুভেচ্ছাদূত হিসেবে সোমবার রবিবার (১৭ মার্চ, ২০২৪) বাংলাদেশে আসছেন সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া। তার সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন সুইডেনের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী জোহান ফরসেল এবং ইউএনডিপি’র সহকারী মহাসচিব উলরিকা মোদের।
২০২৩ সালে ইউএনডিপির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার এটি প্রথম বাংলাদেশ সফর। এর আগে ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন তিনি। ঢাকায় সুইডেন দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
চার দিনের বাংলাদেশ সফরের সময় তিনি বাংলাদেশ উন্নয়ন অভিযাত্রার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন, লৈঙ্গিক সমতা, পরিবেশবান্ধব ও ডিজিটাল রূপান্তর এবং ব্যবসায়িক খাতের ভূমিকার ওপর দৃষ্টি রেখে এসডিজি বাস্তবায়নের অগ্রগতি এবং চলমান চ্যালেঞ্জগুলো যাচাই করে দেখবেন। বাংলাদেশ সফরের সময় সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার বৃহত্তম শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের দেখতে কক্সবাজার যাবেন।
সূত্র অনুযায়ী, ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার ছয় সফর সঙ্গী এরইমধ্যে ঢাকায় অবস্থান করছেন। সোমবার সকালে ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া ঢাকা আসার কথা রয়েছে। ২১ মার্চ আনুষ্ঠানিক সফর শেষ হওয়ার পর ২২ মার্চ প্রতিনিধি দলটির ঢাকা ত্যাগের কথা রয়েছে।
ঢাকার সুইডিশ দূতাবাসের বিজ্ঞপ্তিতে জোহান ফরসেলকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত হিসেবে ক্রাউন প্রিন্সেস এবং ইউএনডিপি'র সহকারী মহাসচিব উলরিকা মোদেরের সঙ্গে আমি বাংলাদেশ সফরের অপেক্ষায় আছি। সুইডিশ সরকার এজেন্ডা ২০৩০ বাস্তবায়নে অবদান রাখবে। সুইডেন এবং বাংলাদেশের অংশীদারত্বের ৫০ বছরের পুরনো। দুই দেশের মধ্যে উন্নয়ন সহযোগিতা এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। আগামী ২০২৬ সালে বাংলাদেশ নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন, কর্মসংস্থান এবং ডিজিটালাইজেশনে সুইডিশ কোম্পানিগুলো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) শুভেচ্ছাদূত হিসেবে সোমবার রবিবার (১৭ মার্চ, ২০২৪) বাংলাদেশে আসছেন সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া। তার সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন সুইডেনের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী জোহান ফরসেল এবং ইউএনডিপি’র সহকারী মহাসচিব উলরিকা মোদের।
২০২৩ সালে ইউএনডিপির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার এটি প্রথম বাংলাদেশ সফর। এর আগে ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন তিনি। ঢাকায় সুইডেন দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
চার দিনের বাংলাদেশ সফরের সময় তিনি বাংলাদেশ উন্নয়ন অভিযাত্রার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন, লৈঙ্গিক সমতা, পরিবেশবান্ধব ও ডিজিটাল রূপান্তর এবং ব্যবসায়িক খাতের ভূমিকার ওপর দৃষ্টি রেখে এসডিজি বাস্তবায়নের অগ্রগতি এবং চলমান চ্যালেঞ্জগুলো যাচাই করে দেখবেন। বাংলাদেশ সফরের সময় সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার বৃহত্তম শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের দেখতে কক্সবাজার যাবেন।
সূত্র অনুযায়ী, ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার ছয় সফর সঙ্গী এরইমধ্যে ঢাকায় অবস্থান করছেন। সোমবার সকালে ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া ঢাকা আসার কথা রয়েছে। ২১ মার্চ আনুষ্ঠানিক সফর শেষ হওয়ার পর ২২ মার্চ প্রতিনিধি দলটির ঢাকা ত্যাগের কথা রয়েছে।
ঢাকার সুইডিশ দূতাবাসের বিজ্ঞপ্তিতে জোহান ফরসেলকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত হিসেবে ক্রাউন প্রিন্সেস এবং ইউএনডিপি'র সহকারী মহাসচিব উলরিকা মোদেরের সঙ্গে আমি বাংলাদেশ সফরের অপেক্ষায় আছি। সুইডিশ সরকার এজেন্ডা ২০৩০ বাস্তবায়নে অবদান রাখবে। সুইডেন এবং বাংলাদেশের অংশীদারত্বের ৫০ বছরের পুরনো। দুই দেশের মধ্যে উন্নয়ন সহযোগিতা এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। আগামী ২০২৬ সালে বাংলাদেশ নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন, কর্মসংস্থান এবং ডিজিটালাইজেশনে সুইডিশ কোম্পানিগুলো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।
COMMENTS