
এনএনবি, শ্রীপুর (গাজীপুর)
গাজীপুরের শ্রীপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনার প্রধান আসামি এবং তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১।
বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ, ২০২৪) দুপুরে র্যাব-১ সহকারী পরিচালক মো মাহফুজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন, শ্রীপুর উপজেলার মৃত কাশেম আলীর ছেলে প্রধান আসামি মো. শহিদুল ইসলাম ওরফে শহিদ (৪৫) ও তার ছেলে এছানুল হক (২৪)।
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, গত ৯ মার্চ রাতে শ্রীপুর থানার বাঁশবাড়ী বাজারের পূর্বপাশে সুরুজ মিয়ার সেমিপাকা টিনসেড ভবনের পেছনে ফাঁকা জায়গায় আসামি শহিদুল ইসলাম, তার ছেলে এহছানুল হক, রফিক, ইমরুল, ছানোয়ার হোসেন, নূরুল ইসলাম নূরু, শফিকুল ইসলাম, মোস্তফাসহ অজ্ঞাতনামা ৫/৬ জন আসামি জমি-জমা সংক্রান্ত সমস্যা, পাওনা টাকা না দেওয়ার জেরে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্র দিয়ে ভিকটিম আব্দুল্লাহকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে আনন্দ উল্লাস করে। ভিকটিমের আর্ত চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে অভিযুক্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে ভিকটিমকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আব্দুল্লাহকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা সাহাদত আলী শ্রীপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর গত ১৩ মার্চ রাতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি মো. শহিদুল ইসলাম ও এছানুল হককে রাজধানীর দক্ষিণখান থানার আব্দুল্লাহপুর আটিপাড়া এলাকা থেকে আত্মগোপনে থাকাবস্থায় গ্রেফতার করা হয়।
র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রধান আসামি শহিদুল ইসলাম ও এছানুল হক এ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনার প্রধান আসামি এবং তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১।
বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ, ২০২৪) দুপুরে র্যাব-১ সহকারী পরিচালক মো মাহফুজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন, শ্রীপুর উপজেলার মৃত কাশেম আলীর ছেলে প্রধান আসামি মো. শহিদুল ইসলাম ওরফে শহিদ (৪৫) ও তার ছেলে এছানুল হক (২৪)।
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, গত ৯ মার্চ রাতে শ্রীপুর থানার বাঁশবাড়ী বাজারের পূর্বপাশে সুরুজ মিয়ার সেমিপাকা টিনসেড ভবনের পেছনে ফাঁকা জায়গায় আসামি শহিদুল ইসলাম, তার ছেলে এহছানুল হক, রফিক, ইমরুল, ছানোয়ার হোসেন, নূরুল ইসলাম নূরু, শফিকুল ইসলাম, মোস্তফাসহ অজ্ঞাতনামা ৫/৬ জন আসামি জমি-জমা সংক্রান্ত সমস্যা, পাওনা টাকা না দেওয়ার জেরে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্র দিয়ে ভিকটিম আব্দুল্লাহকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে আনন্দ উল্লাস করে। ভিকটিমের আর্ত চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে অভিযুক্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে ভিকটিমকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আব্দুল্লাহকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা সাহাদত আলী শ্রীপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর গত ১৩ মার্চ রাতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি মো. শহিদুল ইসলাম ও এছানুল হককে রাজধানীর দক্ষিণখান থানার আব্দুল্লাহপুর আটিপাড়া এলাকা থেকে আত্মগোপনে থাকাবস্থায় গ্রেফতার করা হয়।
র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রধান আসামি শহিদুল ইসলাম ও এছানুল হক এ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।
COMMENTS