
অনলাইন ডেস্ক
সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। নির্ধারিত সময়ে খেলা ১-১ সমতায় থাকায় টাইব্রেকারে ভারতকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। বাংলাদেশের গোলরক্ষক ইয়ারজান বেগম তিনটি শট আটকান।
প্রথমার্ধে ভারত ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল। ৭০ মিনিটে বাংলাদেশের মরিয়ম বিনতে আন্না গোল করে সমতা আনেন। কোনো দল আর গোল করতে না পারায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ এ। ফাইনালের ভাগ্য নির্ধারণ হলো টাইব্রেকারে।
সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। নির্ধারিত সময়ে খেলা ১-১ সমতায় থাকায় টাইব্রেকারে ভারতকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। বাংলাদেশের গোলরক্ষক ইয়ারজান বেগম তিনটি শট আটকান।
প্রথমার্ধে ভারত ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল। ৭০ মিনিটে বাংলাদেশের মরিয়ম বিনতে আন্না গোল করে সমতা আনেন। কোনো দল আর গোল করতে না পারায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ এ। ফাইনালের ভাগ্য নির্ধারণ হলো টাইব্রেকারে।
রবিবার (১০ মার্চ, ২০২৪) নেপালের ললিতপুরে সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ ও ভারত। নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে ড্র হলে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। যেখানে গোলরক্ষক ইয়ারজানের নৈপুণ্যে ভারতকে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপা জিতে নেয় সাইফুল বারী টিটুর শিষ্যরা।
ফাইনালটা হয়েছে ফাইনালের মতো। টান টান উত্তেজনা। শুরুতে ভারত এগিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশ দ্বিতীয়ার্ধে সমতা ফিরিয়েছে। তার পর ম্যাচ চলে যায় টাইব্রেকারে। যেখানে টারইব্রেকারে ভারতকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশের কিশোরীরা।
কাঠমান্ডুর আনফা কমপ্লেক্সে ম্যাচ ঘড়ির চতুর্থ মিনিটে আনুশকা কুমারি জাল খুঁজে নিলে ভারত এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। নিজেদের অর্ধ থেকে বোনিফিলিয়ার লম্বা ক্রস অফসাইড ফাঁদ ভেঙে বক্সে ঢুকে লক্ষ্যভেদ করেন আনুশকা। ঝাঁপিয়েও বলের নাগাল পাননি বাংলাদেশের গোলকিপার ইয়ার্জান বেগম।
পিছিয়ে পড়ে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারতের রক্ষণে সেভাবে হানা দিতে পারেনি। দলের সেরা ফরোয়ার্ড সুরভী আকন্দ প্রীতিকে কড়া পাহাড়ায় রাখে প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডাররা। মধ্যমাঠের দখলেও ছিল ভারত।
এই অর্ধের শেষ দিকে টানা সেট পিস থেকে গোলের চেষ্টা করে বাংলাদেশ। কর্নার থেকে উড়ে আসা বল প্রথমবারের চেষ্টায় ফেরাতে পারেনি ভারতের গোলরক্ষক। কিন্তু জটলার মধ্যে থেকে পরের বার অবশ্য সেটি বিপদ মুক্ত করেন তিনি। দ্বিতীয়ার্ধে ঢিমেতালে চলা ম্যাচে হঠাৎ করেই প্রাণ ফেরায় বাংলাদেশ। বল দখল ও আক্রমণে এগিয়ে থাকে তারা। ৫৮ মিনিটে ভারতের বক্সে সুরভী আকন্দ বল স্পর্শ করার আগে ডিফেন্ডার বিপদমুক্ত করেন। ৭০ মিনিটে সমতায় ফেরা গোলটি পায় সাইফুল বারীর দল। অনন্যা বিথীর কর্নারে ৬ গজের ভেতর থেকে পা ছুঁইয়ে সমতা ফেরান মরিয়ম বিনতে।
তার পর নির্ধারিত সময়ে ব্যবধানে হেরফের না হলে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে।
টাইব্রেকারে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক গোলরক্ষক ইয়ারজান বেগম। ভারতের পাঁচ শটের মধ্যে তিনটি তিনি সেভ করেন। বিশেষ করে ভারতের শেষ শট তিনি সেভ করায় বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার উল্লাস করতে পেরেছে।
টাইব্রেকারের শুরুটা অবশ্য বাংলাদেশের ভালো হয়নি। দলের হয়ে প্রথম শট নেওয়া সুরভী আকন্দ প্রীতি মিস করেন। তার শট ঠেকিয়ে দেয় ভারতের গোলরক্ষক। টাইব্রেকারের জন্যই ভারতীয় কোচ ম্যাচ শেষ হওয়ার এক মিনিট আগে গোলরক্ষক পরিবর্তন করেন। ভারত প্রথম শটে গোল করলে বংলাদেশ পিছিয়ে পড়ে।
ভারতের দ্বিতীয় ও তৃতীয় শট টানা সেভ করে বাংলাদেশকে ম্যাচে রাখেন ইয়ারজান বেগম। পক্ষান্তরে মারিয়াম ও থুইনি মারমা গোল করলে বাংলাদেশ ২-১ এর লিড পায়। ভারত চতুর্থ শটে গোল করলে স্কোরলাইনে আবার সমতা হয়। বাংলাদেশের পঞ্চম শটে সাথী মুন্ডা গোল করেন। ভারতকে খেলায় টিকে থাকতে হলে পঞ্চম শটে গোল করতেই হতো।বাংলাদেশের গোলরক্ষক শেষ শট সেভ করায় ৩-২ স্কোরলাইনে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ।
গত মাসে ঢাকায় কমলাপুরে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ ও ভারত যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ঐ ম্যাচেও নির্ধারিত সময়ে স্কোরলাইন ১-১ ছিল। টাইব্রেকারে দুই দলই ১১ গোল করে। পরবর্তীতে আকস্মিকভাবে নিয়ম বর্হিভূতভাবে ম্যাচ কমিশনার টস করেন। টসে ভারত জিতে উল্লাস করে। অন্য দিকে বাংলাদেশ আপত্তি জানায়।পরবর্তীতে সাফ যুগ্ম শিরোপা ঘোষণা করে।
ফাইনালটা হয়েছে ফাইনালের মতো। টান টান উত্তেজনা। শুরুতে ভারত এগিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশ দ্বিতীয়ার্ধে সমতা ফিরিয়েছে। তার পর ম্যাচ চলে যায় টাইব্রেকারে। যেখানে টারইব্রেকারে ভারতকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশের কিশোরীরা।
কাঠমান্ডুর আনফা কমপ্লেক্সে ম্যাচ ঘড়ির চতুর্থ মিনিটে আনুশকা কুমারি জাল খুঁজে নিলে ভারত এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। নিজেদের অর্ধ থেকে বোনিফিলিয়ার লম্বা ক্রস অফসাইড ফাঁদ ভেঙে বক্সে ঢুকে লক্ষ্যভেদ করেন আনুশকা। ঝাঁপিয়েও বলের নাগাল পাননি বাংলাদেশের গোলকিপার ইয়ার্জান বেগম।
পিছিয়ে পড়ে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারতের রক্ষণে সেভাবে হানা দিতে পারেনি। দলের সেরা ফরোয়ার্ড সুরভী আকন্দ প্রীতিকে কড়া পাহাড়ায় রাখে প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডাররা। মধ্যমাঠের দখলেও ছিল ভারত।
এই অর্ধের শেষ দিকে টানা সেট পিস থেকে গোলের চেষ্টা করে বাংলাদেশ। কর্নার থেকে উড়ে আসা বল প্রথমবারের চেষ্টায় ফেরাতে পারেনি ভারতের গোলরক্ষক। কিন্তু জটলার মধ্যে থেকে পরের বার অবশ্য সেটি বিপদ মুক্ত করেন তিনি। দ্বিতীয়ার্ধে ঢিমেতালে চলা ম্যাচে হঠাৎ করেই প্রাণ ফেরায় বাংলাদেশ। বল দখল ও আক্রমণে এগিয়ে থাকে তারা। ৫৮ মিনিটে ভারতের বক্সে সুরভী আকন্দ বল স্পর্শ করার আগে ডিফেন্ডার বিপদমুক্ত করেন। ৭০ মিনিটে সমতায় ফেরা গোলটি পায় সাইফুল বারীর দল। অনন্যা বিথীর কর্নারে ৬ গজের ভেতর থেকে পা ছুঁইয়ে সমতা ফেরান মরিয়ম বিনতে।
তার পর নির্ধারিত সময়ে ব্যবধানে হেরফের না হলে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে।
টাইব্রেকারে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক গোলরক্ষক ইয়ারজান বেগম। ভারতের পাঁচ শটের মধ্যে তিনটি তিনি সেভ করেন। বিশেষ করে ভারতের শেষ শট তিনি সেভ করায় বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার উল্লাস করতে পেরেছে।
টাইব্রেকারের শুরুটা অবশ্য বাংলাদেশের ভালো হয়নি। দলের হয়ে প্রথম শট নেওয়া সুরভী আকন্দ প্রীতি মিস করেন। তার শট ঠেকিয়ে দেয় ভারতের গোলরক্ষক। টাইব্রেকারের জন্যই ভারতীয় কোচ ম্যাচ শেষ হওয়ার এক মিনিট আগে গোলরক্ষক পরিবর্তন করেন। ভারত প্রথম শটে গোল করলে বংলাদেশ পিছিয়ে পড়ে।
ভারতের দ্বিতীয় ও তৃতীয় শট টানা সেভ করে বাংলাদেশকে ম্যাচে রাখেন ইয়ারজান বেগম। পক্ষান্তরে মারিয়াম ও থুইনি মারমা গোল করলে বাংলাদেশ ২-১ এর লিড পায়। ভারত চতুর্থ শটে গোল করলে স্কোরলাইনে আবার সমতা হয়। বাংলাদেশের পঞ্চম শটে সাথী মুন্ডা গোল করেন। ভারতকে খেলায় টিকে থাকতে হলে পঞ্চম শটে গোল করতেই হতো।বাংলাদেশের গোলরক্ষক শেষ শট সেভ করায় ৩-২ স্কোরলাইনে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ।
গত মাসে ঢাকায় কমলাপুরে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ ও ভারত যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ঐ ম্যাচেও নির্ধারিত সময়ে স্কোরলাইন ১-১ ছিল। টাইব্রেকারে দুই দলই ১১ গোল করে। পরবর্তীতে আকস্মিকভাবে নিয়ম বর্হিভূতভাবে ম্যাচ কমিশনার টস করেন। টসে ভারত জিতে উল্লাস করে। অন্য দিকে বাংলাদেশ আপত্তি জানায়।পরবর্তীতে সাফ যুগ্ম শিরোপা ঘোষণা করে।
COMMENTS