
এনএনবি, পাবনা
পাবনার সুজানগর উপজেলার আমিনপুরে স্বামীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গর্ভবতী স্ত্রীকে গণধর্ষণের মামলায় চার আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ, ২০২৪) বিকেলে পাবনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিরা আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। তারা হলেন, উপজেলার চর কেষ্টপুর গ্রামের শরীফুল ইসলাম (২৪), রাজীব সরদার (২১), লালন সরদার (২০) ও সিরাজুল ইসলাম (২৩)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আমিনপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ‘অভিযুক্ত আসামিরা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন। বিজ্ঞ আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আমরা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে আদালতের মাধ্যমে কাগজপত্র পাইনি, পেলে আদালতের মাধ্যমে তাদের রিমান্ড আবেদন করা হবে।’
মামলার বাদী ও ভুক্তভোগী নারীর স্বামী বলেন, ‘আমিও শুনেছি চার জনকে নাকি কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আমি আসামিদের উপযুক্ত শাস্তি চাই। আমরা এখনও নিরাপত্তাহীনতায় আছি। মাঝে-মধ্যে কিছু অচেনা লোক গ্রামে এসে আমার ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে যাচ্ছে। নানা কথাবার্তা ছড়িয়ে দিয়ে যাচ্ছে।’
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে আমিনপুর থানার সাগরকান্দি ইউনিয়নের চর কেষ্টপুর গ্রামে ওয়াজ মাহফিল চলছিল। মাহফিলের ডেকোরেশনের কাজ করছিলেন ভুক্তভোগী নারীর স্বামী। টাকার প্রয়োজনে ওই রাতে তার স্বামীর কাছে যান তিনি। সেখানে ওয়াজ শুনে রাত ১২টার দিকে পাশের তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে যাওয়ার পথে গতিরোধ করেন অভিযুক্ত ছয় যুবক। এক পর্যায়ে নারীর স্বামীকে অস্ত্র ও ব্লেডের মাধ্যমে জিম্মি করে ওই নারীকে ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে অভিযুক্তদের দুইজন পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। এক পর্যায়ে ওই নারীর স্বামী তাদের কাছ থেকে ছুটে গিয়ে স্থানীয়দের জানালে তারা দলবদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্তদের একজনকে আটক করে গণধোলাই দেয় এবং বাকিরা পালিয়ে যায়। এ সময় ধর্ষিত নারীকে স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের কাছে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার একদিন পর ২৪ ফেব্রুয়ারি ৬ জনের নামে মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী নারীর স্বামী। এ ঘটনার ১৩ দিনেও আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। ১৪ দিনের মাথায় অভিযুক্তরা আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
পাবনার সুজানগর উপজেলার আমিনপুরে স্বামীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গর্ভবতী স্ত্রীকে গণধর্ষণের মামলায় চার আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ, ২০২৪) বিকেলে পাবনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিরা আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। তারা হলেন, উপজেলার চর কেষ্টপুর গ্রামের শরীফুল ইসলাম (২৪), রাজীব সরদার (২১), লালন সরদার (২০) ও সিরাজুল ইসলাম (২৩)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আমিনপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ‘অভিযুক্ত আসামিরা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন। বিজ্ঞ আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আমরা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে আদালতের মাধ্যমে কাগজপত্র পাইনি, পেলে আদালতের মাধ্যমে তাদের রিমান্ড আবেদন করা হবে।’
মামলার বাদী ও ভুক্তভোগী নারীর স্বামী বলেন, ‘আমিও শুনেছি চার জনকে নাকি কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আমি আসামিদের উপযুক্ত শাস্তি চাই। আমরা এখনও নিরাপত্তাহীনতায় আছি। মাঝে-মধ্যে কিছু অচেনা লোক গ্রামে এসে আমার ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে যাচ্ছে। নানা কথাবার্তা ছড়িয়ে দিয়ে যাচ্ছে।’
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে আমিনপুর থানার সাগরকান্দি ইউনিয়নের চর কেষ্টপুর গ্রামে ওয়াজ মাহফিল চলছিল। মাহফিলের ডেকোরেশনের কাজ করছিলেন ভুক্তভোগী নারীর স্বামী। টাকার প্রয়োজনে ওই রাতে তার স্বামীর কাছে যান তিনি। সেখানে ওয়াজ শুনে রাত ১২টার দিকে পাশের তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে যাওয়ার পথে গতিরোধ করেন অভিযুক্ত ছয় যুবক। এক পর্যায়ে নারীর স্বামীকে অস্ত্র ও ব্লেডের মাধ্যমে জিম্মি করে ওই নারীকে ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে অভিযুক্তদের দুইজন পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। এক পর্যায়ে ওই নারীর স্বামী তাদের কাছ থেকে ছুটে গিয়ে স্থানীয়দের জানালে তারা দলবদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্তদের একজনকে আটক করে গণধোলাই দেয় এবং বাকিরা পালিয়ে যায়। এ সময় ধর্ষিত নারীকে স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের কাছে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার একদিন পর ২৪ ফেব্রুয়ারি ৬ জনের নামে মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী নারীর স্বামী। এ ঘটনার ১৩ দিনেও আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। ১৪ দিনের মাথায় অভিযুক্তরা আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
COMMENTS