
এনএনবি, ঢাকা
নিবন্ধনহীন সব মোবাইল ফোন বন্ধ বা নিষ্ক্রিয় করার পদক্ষেপ নিতে বিটিআরসিকে নির্দেশনা দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক । তিনি বলেছেন, দেশে উৎপাদিত, সংযোজিত এবং আমদানি করা মোবাইল সেটের ডাটাবেজ ও স্বয়ংক্রিয় নিবন্ধনের ব্যবস্থা বিটিআরসিতে রয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি ২০২৪) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কার্যালয়ে কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ নির্দেশনা দেন তিনি।
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আগামী পাঁচ বছরে নির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্য নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি তৈরিতে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে রফতানি আয় ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং রাজস্ব আয় বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করার বিকল্প নেই।’ এই লক্ষ্য অর্জনে তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা প্রদান করেন।
তিনি বলেন, ‘বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটকালে রফতানি, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় একটা সাধারণ প্রযুক্তিভিত্তিক সমাধান দেশকে বিভিন্নভাবে লাভবান করতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘পরিচয় ভেরিফিকেশন অথেনটিকেশন সার্ভিসের মাধ্যমে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। এই সেবা আরও সহজলভ্য করতে প্রতিটি ডাটাবেজ একটির সঙ্গে আরেকটির ইন্টারঅপারেবল করা দরকার।’
বৈঠকে বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ, বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার প্রকৌশলী শেখ রিয়াজ আহমেদ, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের মহাসচিব লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ জুলফিকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নিবন্ধনহীন সব মোবাইল ফোন বন্ধ বা নিষ্ক্রিয় করার পদক্ষেপ নিতে বিটিআরসিকে নির্দেশনা দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক । তিনি বলেছেন, দেশে উৎপাদিত, সংযোজিত এবং আমদানি করা মোবাইল সেটের ডাটাবেজ ও স্বয়ংক্রিয় নিবন্ধনের ব্যবস্থা বিটিআরসিতে রয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি ২০২৪) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কার্যালয়ে কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ নির্দেশনা দেন তিনি।
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আগামী পাঁচ বছরে নির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্য নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি তৈরিতে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে রফতানি আয় ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং রাজস্ব আয় বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করার বিকল্প নেই।’ এই লক্ষ্য অর্জনে তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা প্রদান করেন।
তিনি বলেন, ‘বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটকালে রফতানি, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় একটা সাধারণ প্রযুক্তিভিত্তিক সমাধান দেশকে বিভিন্নভাবে লাভবান করতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘পরিচয় ভেরিফিকেশন অথেনটিকেশন সার্ভিসের মাধ্যমে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। এই সেবা আরও সহজলভ্য করতে প্রতিটি ডাটাবেজ একটির সঙ্গে আরেকটির ইন্টারঅপারেবল করা দরকার।’
বৈঠকে বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ, বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার প্রকৌশলী শেখ রিয়াজ আহমেদ, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের মহাসচিব লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ জুলফিকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
COMMENTS