এনএনবি
গণতন্ত্র ও সবার স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ‘নতুন বাংলাদেশের’ সঙ্গে নতুন করে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে দেওয়া প্রথম ভাষণে ড. ইউনূস এই আহ্বান জানান। এতে তিনি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তনের ওপর আলোকপাত করে বিশ্ব নেতাদের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানান।
বাংলায় প্রদত্ত ভাষণে ড. ইউনূস বলেন, "বাংলাদেশের যুব সমাজ দেখিয়েছে, মানবাধিকার, মর্যাদা এবং স্বাধীনতা কেবলমাত্র আকাঙ্ক্ষার বিষয় নয়, বরং সবার প্রাপ্য।"
তিনি বলেন, "গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতা প্রয়োজন। এটাই আমাদের নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য, যেখানে ন্যায়বিচার এবং সমতা নিশ্চিত করা হবে।"
ড. ইউনূস আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর সামনে এমন সুযোগ তৈরি করতে হবে, যেখানে কর্মসংস্থান, আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে স্থায়ী সমাধান খোঁজা সম্ভব।
তিনি যোগ করেন, "আমাদের একটি নতুন সহযোগিতার মডেল প্রয়োজন, যেখানে বৈশ্বিক জ্ঞান ও ব্যবসা মানুষের প্রয়োজনের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারে।"
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, জাতিসংঘের অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি থাকবে শান্তি, সমৃদ্ধি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার, যা আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক ও জাতীয় স্তরে অব্যাহত থাকবে।
ড. ইউনূস তার বক্তব্যে জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতের জন্য একটি শক্তিশালী রূপকল্প তৈরি করতে জাতিসংঘের ভূমিকা প্রশংসা করেন।
তিনি উল্লেখ করেন, "বাংলাদেশে গত কয়েক মাসের পরিবর্তন জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং এই পরিবর্তন বিশ্বজুড়ে স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের পক্ষের অনেক মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে।"
ছাত্র ও যুবকদের নেতৃত্বে এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল বৈষম্যের অবসান। ধীরে ধীরে তা গণআন্দোলনে রূপ নেয় এবং স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের দাবিতে একটি শক্তিশালী গণজাগরণ গড়ে ওঠে।
ড. ইউনূস বলেন, "আমাদের যুব সমাজ যে সাহস ও দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছে, তা সত্যিই অনন্য। এই আন্দোলন সাম্যের জন্য এবং মানবাধিকারের সুরক্ষায় তাদের ভূমিকা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।"
তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ার জন্য জাতি এখন দায়িত্ব নিয়েছে, যেখানে ন্যায়বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দৃঢ়ভাবে রয়েছে।
গণতন্ত্র ও সবার স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ‘নতুন বাংলাদেশের’ সঙ্গে নতুন করে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে দেওয়া প্রথম ভাষণে ড. ইউনূস এই আহ্বান জানান। এতে তিনি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তনের ওপর আলোকপাত করে বিশ্ব নেতাদের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানান।
বাংলায় প্রদত্ত ভাষণে ড. ইউনূস বলেন, "বাংলাদেশের যুব সমাজ দেখিয়েছে, মানবাধিকার, মর্যাদা এবং স্বাধীনতা কেবলমাত্র আকাঙ্ক্ষার বিষয় নয়, বরং সবার প্রাপ্য।"
তিনি বলেন, "গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতা প্রয়োজন। এটাই আমাদের নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য, যেখানে ন্যায়বিচার এবং সমতা নিশ্চিত করা হবে।"
ড. ইউনূস আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর সামনে এমন সুযোগ তৈরি করতে হবে, যেখানে কর্মসংস্থান, আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে স্থায়ী সমাধান খোঁজা সম্ভব।
তিনি যোগ করেন, "আমাদের একটি নতুন সহযোগিতার মডেল প্রয়োজন, যেখানে বৈশ্বিক জ্ঞান ও ব্যবসা মানুষের প্রয়োজনের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারে।"
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, জাতিসংঘের অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি থাকবে শান্তি, সমৃদ্ধি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার, যা আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক ও জাতীয় স্তরে অব্যাহত থাকবে।
ড. ইউনূস তার বক্তব্যে জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতের জন্য একটি শক্তিশালী রূপকল্প তৈরি করতে জাতিসংঘের ভূমিকা প্রশংসা করেন।
তিনি উল্লেখ করেন, "বাংলাদেশে গত কয়েক মাসের পরিবর্তন জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং এই পরিবর্তন বিশ্বজুড়ে স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের পক্ষের অনেক মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে।"
ছাত্র ও যুবকদের নেতৃত্বে এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল বৈষম্যের অবসান। ধীরে ধীরে তা গণআন্দোলনে রূপ নেয় এবং স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের দাবিতে একটি শক্তিশালী গণজাগরণ গড়ে ওঠে।
ড. ইউনূস বলেন, "আমাদের যুব সমাজ যে সাহস ও দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছে, তা সত্যিই অনন্য। এই আন্দোলন সাম্যের জন্য এবং মানবাধিকারের সুরক্ষায় তাদের ভূমিকা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।"
তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ার জন্য জাতি এখন দায়িত্ব নিয়েছে, যেখানে ন্যায়বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দৃঢ়ভাবে রয়েছে।
COMMENTS