এনএনবি, ঢাকা
সাম্প্রতিক সহিংসতা ও অস্থিরতার আলোকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করতে জাতিসংঘের একটি দল আট দিনের সফরে আজ ঢাকায় এসেছে।
বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানায়,‘জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার অফিসের একটি দল অন্তর্বর্তী সরকার এবং অন্যান্য অংশীজনদের সাথে প্রাথমিক আলোচনার জন্য ২২ আগস্ট থেকে ২৯ আগস্ট ঢাকা সফর করবে।’
এতে আরো বলা হয়, এ সফরের উদ্দেশ্য হলো মানবাধিকার উন্নয়নে সহায়তায় অগ্রাধিকার অনুধাবন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এটি গুরুত্বপূর্ণ যে, এই সফরটি তদন্ত নয় বরং এ সফলকালে সাম্প্রতিক সহিংসতা ও অস্থিরতার আলোকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্তের প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হবে।’
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় জানায়, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এই সফর অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এতে বলা হয়েছে, তদন্ত প্রক্রিয়ার বিশদ বিবরণ চূড়ান্ত হয়ে গেলে প্রকৃত ঘটনা অনুসন্ধানে তদন্ত পরিচালনা করার জন্য আগামী সপ্তাহগুলোতে একটি পৃথক অনুসন্ধানকারী দল পাঠানো হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে,জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বাংলাদেশের জনগণকে বিশেষ করে তরুণদের সাথে সংহতি প্রকাশ করে তাদের প্রশংসা করেছেন ও সমর্থন জানিয়েছেন। কারণ তারা সকলের জন্য মানবাধিকারের অগ্রগতির দিকে কাজ করছে।
দলটি তথ্য সংগ্রহের জন্য তাদের সফরকালে বেশ কয়েকজন সরকারি উপদেষ্টা ও সুশীল সমাজের সদস্যদের সাথে দেখা করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে একটি সাম্প্রতিক ফোন আলাপকালে এই পদক্ষেপের ঘোষণা দেন।
সরকার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের দলকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছে।
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, সফরকালে জাতিসংঘের দলটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেবে না।
সাম্প্রতিক সহিংসতা ও অস্থিরতার আলোকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করতে জাতিসংঘের একটি দল আট দিনের সফরে আজ ঢাকায় এসেছে।
বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানায়,‘জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার অফিসের একটি দল অন্তর্বর্তী সরকার এবং অন্যান্য অংশীজনদের সাথে প্রাথমিক আলোচনার জন্য ২২ আগস্ট থেকে ২৯ আগস্ট ঢাকা সফর করবে।’
এতে আরো বলা হয়, এ সফরের উদ্দেশ্য হলো মানবাধিকার উন্নয়নে সহায়তায় অগ্রাধিকার অনুধাবন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এটি গুরুত্বপূর্ণ যে, এই সফরটি তদন্ত নয় বরং এ সফলকালে সাম্প্রতিক সহিংসতা ও অস্থিরতার আলোকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্তের প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হবে।’
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় জানায়, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এই সফর অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এতে বলা হয়েছে, তদন্ত প্রক্রিয়ার বিশদ বিবরণ চূড়ান্ত হয়ে গেলে প্রকৃত ঘটনা অনুসন্ধানে তদন্ত পরিচালনা করার জন্য আগামী সপ্তাহগুলোতে একটি পৃথক অনুসন্ধানকারী দল পাঠানো হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে,জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বাংলাদেশের জনগণকে বিশেষ করে তরুণদের সাথে সংহতি প্রকাশ করে তাদের প্রশংসা করেছেন ও সমর্থন জানিয়েছেন। কারণ তারা সকলের জন্য মানবাধিকারের অগ্রগতির দিকে কাজ করছে।
দলটি তথ্য সংগ্রহের জন্য তাদের সফরকালে বেশ কয়েকজন সরকারি উপদেষ্টা ও সুশীল সমাজের সদস্যদের সাথে দেখা করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে একটি সাম্প্রতিক ফোন আলাপকালে এই পদক্ষেপের ঘোষণা দেন।
সরকার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের দলকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছে।
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, সফরকালে জাতিসংঘের দলটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেবে না।
COMMENTS