
এনএনবি, গাজীপুর
পানি বৃদ্ধির পাশাপাশি গাজীপুরের কাপাসিয়া সদর ঈদগাহ মাঠ সংলগ্ন এলাকায় বানার নদের পাড় ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই ছয়টি বাড়ি ধসে পড়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে আরও পাঁচ-সাতটি বাড়ি। গত রবিবার থেকে শুক্রবার (২১ জুন, ২০২৪) পর্যন্ত এই ছয়টি বাড়ি ধসে পড়ে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, রাতের আঁধারে ওই এলাকা থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা বালু উত্তোলন করছে। সে কারণে নদে পানি বেড়ে যাওয়ায় এখন ভাঙন শুরু হয়েছে। ফলে পাড়ের আশপাশের বাড়িগুলো ধসে পড়ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ফকির মজনু শাহ সেতুর প্রায় ২০০ মিটার পশ্চিমে কাপাসিয়া-শ্রীপুর সড়কে একটি মাদ্রাসা ও একটি মসজিদ রয়েছে। এরপর নদের ধারে প্রায় তিন শতাধিক মানুষের বসতি রয়েছে। সেখানে শতাধিক বাড়ি রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ভুক্তভোগী লিটন মিয়া জানান, রবিবার মধ্যরাতে রফিকুল ইসলাম ও বাবুল মিয়ার ঘর ভেঙে পড়ে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। শুক্রবার পর্যন্ত তার বাড়িসহ কিরন মিয়া, হেনা বেগম ও সাবানা বেগমের ঘর ধসে পড়ে। এরই মধ্যে আরও পাঁচ-সাতটি কক্ষের মেঝেতে ফাটল দেখা দেয়। এগুলোও যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
ক্ষতিগ্রস্ত বাবুল মিয়া জানান, তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। হঠাৎ বাড়িটি ধসে পড়ে। তবে কেউ হতাহত হয়নি। এক বছর আগে ওই এলাকায় দুটি বাড়ির অংশ ধসে পড়ে। তিনি আরও বলেন, ওই ঘটনা ছাড়া এর আগে কখনও বাড়ি ধসের ঘটনা ঘটেনি।
কাপাসিয়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ ও মসজিদ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নদের ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে যেকোনো মুহূর্তে মসজিদও ধসে পড়তে পারে।
উপজেলা চেয়ারম্যান আমানত হোসেন খান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন জানিয়ে বলেন, ‘পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে বাঁধ নির্মাণের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। আপাতত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষজনকে উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সহযোগিতার চেষ্টা করা হবে। এ ছাড়া সেখানে স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
পানি বৃদ্ধির পাশাপাশি গাজীপুরের কাপাসিয়া সদর ঈদগাহ মাঠ সংলগ্ন এলাকায় বানার নদের পাড় ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই ছয়টি বাড়ি ধসে পড়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে আরও পাঁচ-সাতটি বাড়ি। গত রবিবার থেকে শুক্রবার (২১ জুন, ২০২৪) পর্যন্ত এই ছয়টি বাড়ি ধসে পড়ে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, রাতের আঁধারে ওই এলাকা থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা বালু উত্তোলন করছে। সে কারণে নদে পানি বেড়ে যাওয়ায় এখন ভাঙন শুরু হয়েছে। ফলে পাড়ের আশপাশের বাড়িগুলো ধসে পড়ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ফকির মজনু শাহ সেতুর প্রায় ২০০ মিটার পশ্চিমে কাপাসিয়া-শ্রীপুর সড়কে একটি মাদ্রাসা ও একটি মসজিদ রয়েছে। এরপর নদের ধারে প্রায় তিন শতাধিক মানুষের বসতি রয়েছে। সেখানে শতাধিক বাড়ি রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ভুক্তভোগী লিটন মিয়া জানান, রবিবার মধ্যরাতে রফিকুল ইসলাম ও বাবুল মিয়ার ঘর ভেঙে পড়ে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। শুক্রবার পর্যন্ত তার বাড়িসহ কিরন মিয়া, হেনা বেগম ও সাবানা বেগমের ঘর ধসে পড়ে। এরই মধ্যে আরও পাঁচ-সাতটি কক্ষের মেঝেতে ফাটল দেখা দেয়। এগুলোও যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
ক্ষতিগ্রস্ত বাবুল মিয়া জানান, তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। হঠাৎ বাড়িটি ধসে পড়ে। তবে কেউ হতাহত হয়নি। এক বছর আগে ওই এলাকায় দুটি বাড়ির অংশ ধসে পড়ে। তিনি আরও বলেন, ওই ঘটনা ছাড়া এর আগে কখনও বাড়ি ধসের ঘটনা ঘটেনি।
কাপাসিয়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ ও মসজিদ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নদের ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে যেকোনো মুহূর্তে মসজিদও ধসে পড়তে পারে।
উপজেলা চেয়ারম্যান আমানত হোসেন খান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন জানিয়ে বলেন, ‘পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে বাঁধ নির্মাণের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। আপাতত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষজনকে উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সহযোগিতার চেষ্টা করা হবে। এ ছাড়া সেখানে স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
COMMENTS