
এনএনবি, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অপরাধী হলে সরকার শাস্তি দেবে, প্রটেকশন নয়। ‘কোনও কোনও ব্যক্তি যত প্রভাবশালী হোক, অপরাধ-অপকর্ম করতে পারবে না। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, কেউ অপরাধ করলে শাস্তি পাওয়ার ব্যাপারে সরকার সৎসাহস দেখিয়েছে কি না? শেখ হাসিনা সরকার সে সৎসাহস দেখিয়েছে। কেউ অপরাধী হলে, সরকার সেখানে শাস্তি প্রটেকশন দিতে যাবে কেন? সেটা তিনি আইজিপি কিংবা সাবেক সেনাপ্রধান হোন,’ যোগ করেন তিনি।
শুক্রবার (২৪ মে, ২০২৪) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সাবেক সংসদ সদস্য ও নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সদ্য প্রয়াত মানু মজুমদারের মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবরার হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যাদের দণ্ড হয়েছে, তারা সবাই ছাত্রলীগের। কিন্তু সরকার তাদের প্রটেকশন দিতে যায়নি। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের মামলায়ও কাউকে প্রটেকশন দেয়নি সরকার।’
অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখা হয়। অপরাধ করলে শাস্তি তাকে পেতেই হবে। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স বলেও দাবি করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
তিনি বলেন, 'মির্জা ফখরুল প্রতিদিনই অনেক কথা বলেন। তার মানসিক ট্রমা মনে হয় ভয়ঙ্কর পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। তিনি এবং বিএনপি নেতারা অন্ধকারে ঢিল ছোড়েন। তারা বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। নির্বাচন ঠেকাতে গিয়ে ব্যর্থ, গণঅভ্যুত্থান করে সরকার হটানোর আন্দোলনে ব্যর্থ। এখন তাদের এদিকও নেই, ওদিকও নেই। বন্ধুরাও আগের মতো এসে তাদেরকে উৎসাহিত করে না। আগে তো সকালে ঘুম থেকে উঠেই মার্কিন দূতাবাসে গিয়ে হাজির হতেন নাস্তা করার আগে। সেখানেই নাস্তা করতেন। রাতেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কোথায়? মার্কিন দূতাবাসে। সেখানে বিদেশি বন্ধুরা তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে; সেই স্বপ্নের কর্পূর উবে গেছে। এখন ক্ষমতা অভিমুখী দীর্ঘ যাত্রায় তারা শামিল হওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছে। সেটা তারা করতে পারে কিন্তু এই সরকারের আমলে কোনো নিরীহ লোক কোনো প্রকার হয়রানি-জেল-জুলুমের মুখোমুখি হয়নি। সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার
তিনি আরও বলেন, 'এখন আপনাদের দল প্রকাশ্য দিবালোকে পুলিশকে হত্যা করেছে, সাংবাদিকদের নির্যাতন করেছে, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা চালিয়েছে, পুলিশ হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে, আনসারকে মেরেছে। এখন এসব অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত, তারা তো অপরাধী! তাদেরকে বিএনপি হিসেবে আটক করা হয়নি, আটক করা হয়েছে খুন, অগ্নিসন্ত্রাস, সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে।'
তিনি বলেন, 'কিছু দিন আগে দেখলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা অস্ত্রসহ আটক হয়েছে। জানা গেল সে অস্ত্র ব্যবসায়ী। ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার পক্ষে একটা বিরাট বিবৃতি দিয়ে দিলেন। এখন খুনি, সন্ত্রাস, অস্ত্র ব্যবসার পক্ষে বিএনপির ক্ষমতায় থাকার যে প্র্যাকটিস, সেই প্র্যাকটিস তারা এখনো করে যাচ্ছে।'
আওয়ামী লীগ নেতা আহসান উল্লাহ মাস্টার, মঞ্জুরুল ইমাম, মমতাজ, সাংবাদিক শামসুর রহমান, মানিক সাহা, হুমায়ুন কবির বালু হত্যাকাণ্ড বিএনপি করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, 'এই সরকারের আমলে এ ধরনের নৃশংস ঘটনার পুনরাবৃত্তি এই আমলে হয়নি।'
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অপরাধী হলে সরকার শাস্তি দেবে, প্রটেকশন নয়। ‘কোনও কোনও ব্যক্তি যত প্রভাবশালী হোক, অপরাধ-অপকর্ম করতে পারবে না। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, কেউ অপরাধ করলে শাস্তি পাওয়ার ব্যাপারে সরকার সৎসাহস দেখিয়েছে কি না? শেখ হাসিনা সরকার সে সৎসাহস দেখিয়েছে। কেউ অপরাধী হলে, সরকার সেখানে শাস্তি প্রটেকশন দিতে যাবে কেন? সেটা তিনি আইজিপি কিংবা সাবেক সেনাপ্রধান হোন,’ যোগ করেন তিনি।
শুক্রবার (২৪ মে, ২০২৪) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সাবেক সংসদ সদস্য ও নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সদ্য প্রয়াত মানু মজুমদারের মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবরার হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যাদের দণ্ড হয়েছে, তারা সবাই ছাত্রলীগের। কিন্তু সরকার তাদের প্রটেকশন দিতে যায়নি। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের মামলায়ও কাউকে প্রটেকশন দেয়নি সরকার।’
অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখা হয়। অপরাধ করলে শাস্তি তাকে পেতেই হবে। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স বলেও দাবি করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
তিনি বলেন, 'মির্জা ফখরুল প্রতিদিনই অনেক কথা বলেন। তার মানসিক ট্রমা মনে হয় ভয়ঙ্কর পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। তিনি এবং বিএনপি নেতারা অন্ধকারে ঢিল ছোড়েন। তারা বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। নির্বাচন ঠেকাতে গিয়ে ব্যর্থ, গণঅভ্যুত্থান করে সরকার হটানোর আন্দোলনে ব্যর্থ। এখন তাদের এদিকও নেই, ওদিকও নেই। বন্ধুরাও আগের মতো এসে তাদেরকে উৎসাহিত করে না। আগে তো সকালে ঘুম থেকে উঠেই মার্কিন দূতাবাসে গিয়ে হাজির হতেন নাস্তা করার আগে। সেখানেই নাস্তা করতেন। রাতেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কোথায়? মার্কিন দূতাবাসে। সেখানে বিদেশি বন্ধুরা তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে; সেই স্বপ্নের কর্পূর উবে গেছে। এখন ক্ষমতা অভিমুখী দীর্ঘ যাত্রায় তারা শামিল হওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছে। সেটা তারা করতে পারে কিন্তু এই সরকারের আমলে কোনো নিরীহ লোক কোনো প্রকার হয়রানি-জেল-জুলুমের মুখোমুখি হয়নি। সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার
তিনি আরও বলেন, 'এখন আপনাদের দল প্রকাশ্য দিবালোকে পুলিশকে হত্যা করেছে, সাংবাদিকদের নির্যাতন করেছে, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা চালিয়েছে, পুলিশ হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে, আনসারকে মেরেছে। এখন এসব অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত, তারা তো অপরাধী! তাদেরকে বিএনপি হিসেবে আটক করা হয়নি, আটক করা হয়েছে খুন, অগ্নিসন্ত্রাস, সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে।'
তিনি বলেন, 'কিছু দিন আগে দেখলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা অস্ত্রসহ আটক হয়েছে। জানা গেল সে অস্ত্র ব্যবসায়ী। ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার পক্ষে একটা বিরাট বিবৃতি দিয়ে দিলেন। এখন খুনি, সন্ত্রাস, অস্ত্র ব্যবসার পক্ষে বিএনপির ক্ষমতায় থাকার যে প্র্যাকটিস, সেই প্র্যাকটিস তারা এখনো করে যাচ্ছে।'
আওয়ামী লীগ নেতা আহসান উল্লাহ মাস্টার, মঞ্জুরুল ইমাম, মমতাজ, সাংবাদিক শামসুর রহমান, মানিক সাহা, হুমায়ুন কবির বালু হত্যাকাণ্ড বিএনপি করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, 'এই সরকারের আমলে এ ধরনের নৃশংস ঘটনার পুনরাবৃত্তি এই আমলে হয়নি।'
COMMENTS