
এনএনবি, গাজীপুর
গাজীপুরের বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের ভেতরে ছিনতাইকারীর ছুরিতে নিহত কলেজছাত্র আল আমিনের খুনের বিচারের দাবিতে শনিবার রাত ১০টায় শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গের সামনে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (০৪ মে, ২০২৪) বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট চত্বরে বেড়াতে গিয়ে ছিনতাইকারীদের কবলে পড়ে ছুরির আঘাতে খুন হন আল আমিন।
নিহত আল আমিন (১৯) গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা হাই স্কুল এন্ড কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র ও কুড়িগ্রামের রাজারহাট থানার বড় চতুরা গ্রামের একতার আলীর ছেলে। পরিবারের সঙ্গে তিনি গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানার বর্ষা সিনেমা হলের পেছনে নূর চৌধুরীর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থী ফারাবি আহমেদ রাব্বি বলেন, ‘হাসপাতালে মর্গ থেকে আশিকের লাশ বের করা হয়েছে। এখন লাশ বাসায় নিয়ে গেছে গোসল করানোর জন্য। তাই আমরা একত্র হয়ে একটা ছোট পরিসরে সুষ্ঠু শৃঙ্খলভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছি মানববন্ধন করে। শুধু কর্তৃপক্ষকে জানানোর জন্য এখানে একটা খুন হয়েছে। আজ থেকে আমাদের আন্দোলন কর্মসূচি শুরু হবে।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, ফারাবি আহমেদ রাব্বি, রাহাত আহমেদ, রাতুল ইসলাম, মোড়ল হৃদয়, মাহিন, সাব্বির আহমেদ নিশাতসহ অনেকে।
নিহতের ভগ্নিপতি ইকবাল হোসেন জানান, সে গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা এলাকায় ভাড়া বাসায় বাবা-মায়ের সঙ্গে বসবাস করতো। শনিবার দুপুরে ছোট ভাই ও তিন বন্ধুর সঙ্গে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) ক্যাম্পাসে বেড়াতে যায়।
ঘুরে বেড়ানো ও ছবি তোলার সময় কয়েকজন যুবক তাদের পথরোধ করে পরিচয় জানতে চায়। যুবকরা তার কাছ থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এসময় বাধা দিলে বুকে ছুরিকাঘাত করে। তার খালাতো ভাই শাকিল আহমেদের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে সীমানা প্রাচীর টপকে পালিয়ে যায়। তার বন্ধুরা তাকে উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশিক মারা যায়।
নিহতের বাবা আক্তার আলী জানান, আল আমিন তার এক ছোট ভাইসহ চারজন বাংলাদেশ ধান গবেষণায় বেড়াতে যায়। ওখানে কয়েকজন ছিনতাইকারী তাদেরকে ধরে সবার ফোন নিতে চায় কিন্তু আমার ছেলে না দিতে চাইলে তার বুকে ছুরি মারে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি’র) সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ রাফিউল করিম জানান, হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গাজীপুরের বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের ভেতরে ছিনতাইকারীর ছুরিতে নিহত কলেজছাত্র আল আমিনের খুনের বিচারের দাবিতে শনিবার রাত ১০টায় শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গের সামনে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (০৪ মে, ২০২৪) বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট চত্বরে বেড়াতে গিয়ে ছিনতাইকারীদের কবলে পড়ে ছুরির আঘাতে খুন হন আল আমিন।
নিহত আল আমিন (১৯) গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা হাই স্কুল এন্ড কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র ও কুড়িগ্রামের রাজারহাট থানার বড় চতুরা গ্রামের একতার আলীর ছেলে। পরিবারের সঙ্গে তিনি গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানার বর্ষা সিনেমা হলের পেছনে নূর চৌধুরীর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থী ফারাবি আহমেদ রাব্বি বলেন, ‘হাসপাতালে মর্গ থেকে আশিকের লাশ বের করা হয়েছে। এখন লাশ বাসায় নিয়ে গেছে গোসল করানোর জন্য। তাই আমরা একত্র হয়ে একটা ছোট পরিসরে সুষ্ঠু শৃঙ্খলভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছি মানববন্ধন করে। শুধু কর্তৃপক্ষকে জানানোর জন্য এখানে একটা খুন হয়েছে। আজ থেকে আমাদের আন্দোলন কর্মসূচি শুরু হবে।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, ফারাবি আহমেদ রাব্বি, রাহাত আহমেদ, রাতুল ইসলাম, মোড়ল হৃদয়, মাহিন, সাব্বির আহমেদ নিশাতসহ অনেকে।
নিহতের ভগ্নিপতি ইকবাল হোসেন জানান, সে গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা এলাকায় ভাড়া বাসায় বাবা-মায়ের সঙ্গে বসবাস করতো। শনিবার দুপুরে ছোট ভাই ও তিন বন্ধুর সঙ্গে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) ক্যাম্পাসে বেড়াতে যায়।
ঘুরে বেড়ানো ও ছবি তোলার সময় কয়েকজন যুবক তাদের পথরোধ করে পরিচয় জানতে চায়। যুবকরা তার কাছ থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এসময় বাধা দিলে বুকে ছুরিকাঘাত করে। তার খালাতো ভাই শাকিল আহমেদের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে সীমানা প্রাচীর টপকে পালিয়ে যায়। তার বন্ধুরা তাকে উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশিক মারা যায়।
নিহতের বাবা আক্তার আলী জানান, আল আমিন তার এক ছোট ভাইসহ চারজন বাংলাদেশ ধান গবেষণায় বেড়াতে যায়। ওখানে কয়েকজন ছিনতাইকারী তাদেরকে ধরে সবার ফোন নিতে চায় কিন্তু আমার ছেলে না দিতে চাইলে তার বুকে ছুরি মারে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি’র) সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ রাফিউল করিম জানান, হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
COMMENTS