
এনএনবি, ঢাকা
বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দ্বারা বাংলাদেশি নাগরিকদের নির্বিচারে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল, ২০২৪) বিকেলে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণঅধিকার পরিষদ (একাংশ)। মিছিলটি পুরানা পল্টন কালভার্ট রোডের জামান টাওয়ার থেকে শুরু হয়ে নয়াপল্টন হয়ে পুরানা পল্টন মোড় ঘুরে বিজয়নগর পানির টেংকির কাছে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল মিয়া মশিউজ্জামান বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্ধু এটা যারা বলে তাদের মানসিক সমস্যা রয়েছে। ভারত একমাত্র আওয়ামী লীগের বন্ধু, বাংলাদেশ কিংবা বাংলাদেশের জনগণের বন্ধু নয়।
তিনি আরও বলেন, আমাদের বিজিবিকে বলব, আপনারা এভাবে হাতে চুরি পরে বসে থাকতে পারেন না। আমাদের একজন ভাইকে হত্যা করলে আপনারা দুইজন ভারতীয়কে মারবেন। না পারলে চাকরি ছেড়ে দিন, কথা পরিষ্কার।
গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ফারুক হাসান বলেন, পৃথিবীর কোনো সীমান্তে এভাবে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করা হয় না, সেটা ভারত আমাদের সীমান্তে করে যাচ্ছে। আর বাংলাদেশ নতজানু সরকার ন্যূনতম কোনো প্রতিবাদ পর্যন্ত করছে না। ভারত কোনোদিন বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে মেনে নিতে পারেনি, তারা এই বাংলাদেশকে মনে করে তাদের একটি অঙ্গরাজ্য। আমাদের লড়াইটা এখানেই।
লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, গণঅধিকার পরিষদ যে ডাক দিয়েছে ভারত খেদাও দেশ বাঁচাও আন্দোলনের, এই আন্দোলন বাংলাদেশের জনগণের একমাত্র মুক্তির আন্দোলন।
গণনেতা আতাউল্লাহর সঞ্চালনায় এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা ও জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্য সচিব তারেক রহমান, ইঞ্জিনিয়ার এস ফাহিম, অধ্যাপক মাহবুব, তারেক রহমান, জিয়াউর রহমান, আরিফ বিল্লাহ, আব্দুল্লাহ, ছাত্রনেতা মোল্লা রহমতুল্লাহ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দ্বারা বাংলাদেশি নাগরিকদের নির্বিচারে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল, ২০২৪) বিকেলে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণঅধিকার পরিষদ (একাংশ)। মিছিলটি পুরানা পল্টন কালভার্ট রোডের জামান টাওয়ার থেকে শুরু হয়ে নয়াপল্টন হয়ে পুরানা পল্টন মোড় ঘুরে বিজয়নগর পানির টেংকির কাছে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল মিয়া মশিউজ্জামান বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্ধু এটা যারা বলে তাদের মানসিক সমস্যা রয়েছে। ভারত একমাত্র আওয়ামী লীগের বন্ধু, বাংলাদেশ কিংবা বাংলাদেশের জনগণের বন্ধু নয়।
তিনি আরও বলেন, আমাদের বিজিবিকে বলব, আপনারা এভাবে হাতে চুরি পরে বসে থাকতে পারেন না। আমাদের একজন ভাইকে হত্যা করলে আপনারা দুইজন ভারতীয়কে মারবেন। না পারলে চাকরি ছেড়ে দিন, কথা পরিষ্কার।
গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ফারুক হাসান বলেন, পৃথিবীর কোনো সীমান্তে এভাবে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করা হয় না, সেটা ভারত আমাদের সীমান্তে করে যাচ্ছে। আর বাংলাদেশ নতজানু সরকার ন্যূনতম কোনো প্রতিবাদ পর্যন্ত করছে না। ভারত কোনোদিন বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে মেনে নিতে পারেনি, তারা এই বাংলাদেশকে মনে করে তাদের একটি অঙ্গরাজ্য। আমাদের লড়াইটা এখানেই।
লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, গণঅধিকার পরিষদ যে ডাক দিয়েছে ভারত খেদাও দেশ বাঁচাও আন্দোলনের, এই আন্দোলন বাংলাদেশের জনগণের একমাত্র মুক্তির আন্দোলন।
গণনেতা আতাউল্লাহর সঞ্চালনায় এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা ও জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্য সচিব তারেক রহমান, ইঞ্জিনিয়ার এস ফাহিম, অধ্যাপক মাহবুব, তারেক রহমান, জিয়াউর রহমান, আরিফ বিল্লাহ, আব্দুল্লাহ, ছাত্রনেতা মোল্লা রহমতুল্লাহ প্রমুখ।
COMMENTS