
এনএনবি, ঢাকা
দেশে ব্যবসা করার খরচ কমাতে, ব্যবসার পরিবেশ সহজীকরণ, প্রতিযোগিতা বাড়াতে, ব্যবসায়ীদের অযথা হয়রানি বন্ধ এবং আইনের স্বেচ্ছাচারিতা কমাতে শুল্ক ও ভ্যাট কাঠামোতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪) দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)’র কাস্টমস ও ভ্যাট বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির এক সভায় এ আহ্বান জানান তারা।
ব্যবসায়ীরা জানান, শিল্পের জন্য কাঁচামাল কিংবা যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ, অযৌক্তিক জরিমানা, এইচএস কোড সংক্রান্ত জটিলতা এবং মিথ্যা ঘোষণার নামে নানাবিধ হয়রানির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এসব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বহুবার আলোচনার পরও সুফল মিলছে না। যা ‘ইজ অব ডয়িং বিজনেস’ বাস্তবায়নে অন্তরায় বলে মনে করেন তারা।
এফবিসিসিআইর সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, ব্যবসায়ীদের জন্য ভ্যাট, আয়কর এবং কাস্টমস খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এসব বিষয়ে ব্যবসায়ী মহলকে প্রতি মুহূর্তে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। পণ্যের এইচএস কোড ইস্যুতে রাজস্ব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা হলেও ফলাফল মিলছে না। আমরা সরকারকে অগ্রিম আয়কর দিচ্ছি, কিন্তু সেটি আর রিফান্ড হচ্ছে না। এসব বিষয় ব্যবসা-বাণিজ্যকে বাধাগ্রস্ত করছে, ব্যবসায়ীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে। আমরা ভ্যাট-ট্যাক্স দিতে চাই। তবে সেটি যেন অযৌক্তিক না হয়।
এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালীর বলেন, ব্যবসা বান্ধব কাস্টমস, ভ্যাট এবং কর কাঠামো বাস্তবায়ন করা গেলে সরকারের রাজস্ব আহরণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে। গত ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতির আকার কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু রাজস্ব প্রশাসন আগের মতোই রয়ে গেছে।
সভায় এফবিসিসিআইর সহ-সভাপতি মো. মুনির হোসেন, পরিচালক, কমিটির কো-চেয়ারম্যানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
দেশে ব্যবসা করার খরচ কমাতে, ব্যবসার পরিবেশ সহজীকরণ, প্রতিযোগিতা বাড়াতে, ব্যবসায়ীদের অযথা হয়রানি বন্ধ এবং আইনের স্বেচ্ছাচারিতা কমাতে শুল্ক ও ভ্যাট কাঠামোতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪) দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)’র কাস্টমস ও ভ্যাট বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির এক সভায় এ আহ্বান জানান তারা।
ব্যবসায়ীরা জানান, শিল্পের জন্য কাঁচামাল কিংবা যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ, অযৌক্তিক জরিমানা, এইচএস কোড সংক্রান্ত জটিলতা এবং মিথ্যা ঘোষণার নামে নানাবিধ হয়রানির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এসব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বহুবার আলোচনার পরও সুফল মিলছে না। যা ‘ইজ অব ডয়িং বিজনেস’ বাস্তবায়নে অন্তরায় বলে মনে করেন তারা।
এফবিসিসিআইর সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, ব্যবসায়ীদের জন্য ভ্যাট, আয়কর এবং কাস্টমস খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এসব বিষয়ে ব্যবসায়ী মহলকে প্রতি মুহূর্তে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। পণ্যের এইচএস কোড ইস্যুতে রাজস্ব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা হলেও ফলাফল মিলছে না। আমরা সরকারকে অগ্রিম আয়কর দিচ্ছি, কিন্তু সেটি আর রিফান্ড হচ্ছে না। এসব বিষয় ব্যবসা-বাণিজ্যকে বাধাগ্রস্ত করছে, ব্যবসায়ীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে। আমরা ভ্যাট-ট্যাক্স দিতে চাই। তবে সেটি যেন অযৌক্তিক না হয়।
এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালীর বলেন, ব্যবসা বান্ধব কাস্টমস, ভ্যাট এবং কর কাঠামো বাস্তবায়ন করা গেলে সরকারের রাজস্ব আহরণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে। গত ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতির আকার কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু রাজস্ব প্রশাসন আগের মতোই রয়ে গেছে।
সভায় এফবিসিসিআইর সহ-সভাপতি মো. মুনির হোসেন, পরিচালক, কমিটির কো-চেয়ারম্যানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
COMMENTS