
অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সতর্ক করেছে যে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ মালদ্বীপ তাদের নীতি পরিবর্তন না করলে শিগগিরই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে বড় ধরনের সংকটের মুখে পড়বে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঋণদাতা সংস্থা গত বুধবার এক বিবৃতিতে এই বার্তা দিয়েছে।
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ মুইজ্জু এবং তার নেতৃত্বাধীন সরকারের সাথে ভারতের সাম্প্রতিক বিরোধ এবং চীনের সাথে ক্রমবর্ধমান বন্ধুত্বের মধ্যে আইএমএফের বার্তাটি এসেছে।
আইএমএফের বুধবারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মালদ্বীপ যদি তার নীতিতে উল্লেখযোগ্য এবং অর্থবহ পরিবর্তন না করে, তাহলে দেশটির রাজস্ব ঘাটতি এবং বৈদেশিক ঋণ বাড়তে থাকবে এবং এটি খেলাপি হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে থাকবে।
ভারত মহাসাগরের বুকে জেগে থাকা ১৯০টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত মালদ্বীপ রাষ্ট্র। এ দ্বীপগুলোর মধ্যে ১৮৯টিতে মানুষের বসবাস রয়েছে। দেশটির জনসংখ্যা ৫ লাখ ২৯ হাজার ৬৬৭ জন।
মালদ্বীপের অর্থনীতি প্রায় সম্পূর্ণভাবে পর্যটনের উপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে ভারতীয় পর্যটকদের কাছে মালদ্বীপ একটি খুব জনপ্রিয় গন্তব্য এবং এই পর্যটন খাতের কল্যাণের কারণেই দেশটি করোনা মহামারীর অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবেলা করতে পেরেছে।
মালদ্বীপের "বেইজিংপন্থী" রাজনীতিবিদ হিসাবে পরিচিত মোহাম্মদ মুইজ্জু, গত ৩০ সেপ্টেম্বর দেশটির রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। গত জানুয়ারিতে ভারতের সর্বদক্ষিণাঞ্চলীয় লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণে গিয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে গিয়ে কয়েকটি ছবি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী তার পোস্টে মালদ্বীপের নাম উল্লেখ না করলেও অনেকে ধরে নেন, তিনি ভারতের নাগরিকদের মালদ্বীপে না গিয়ে লাক্ষাদ্বীপে ছুটি কাটাতে যেতে উদ্বুদ্ধ করছেন।
মালদ্বীপের তিন উপমন্ত্রী এই পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানান। তারা মোদিকে ‘ভাঁড়’, ‘জঙ্গি’ ও ‘ইসরায়েলের খেলার পুতুল’ হিসেবে অভিহিত করেন।
মূলত এর পর থেকেই নজিরবিহীন এক দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে মালদ্বীপ ও ভারত। মালদ্বীপ সরকারের পক্ষ থেকে যদিও বলা হয়েছে যে, এটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের নিজস্ব অভিমত। মালদ্বীপ সরকারের সঙ্গে এর যোগসূত্র নেই।
তিন উপমন্ত্রীকে সরকার সাময়িক বরখাস্ত করেছে। তাদের পোস্টগুলোও মুছে দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান ভারতীয়রা। অনেকেই মন্ত্রীদের এসব মন্তব্যের স্ক্রিনশট নিয়ে মালদ্বীপকে বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন। ‘বয়কট মালদিভস’ হ্যাশট্যাগ এক্স মাধ্যমে বেশ জনপ্রিয়তা পায়।
মূলত তার পর থেকেই পর্যটন ব্যবসায় ধস নেমেছে মালদ্বীপের। ভারতীয় পর্যটকদের অনেকেই মালদ্বীপের পরিবর্তে দেশটির অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় যাওয়া শুরু করেছেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সতর্ক করেছে যে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ মালদ্বীপ তাদের নীতি পরিবর্তন না করলে শিগগিরই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে বড় ধরনের সংকটের মুখে পড়বে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঋণদাতা সংস্থা গত বুধবার এক বিবৃতিতে এই বার্তা দিয়েছে।
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ মুইজ্জু এবং তার নেতৃত্বাধীন সরকারের সাথে ভারতের সাম্প্রতিক বিরোধ এবং চীনের সাথে ক্রমবর্ধমান বন্ধুত্বের মধ্যে আইএমএফের বার্তাটি এসেছে।
আইএমএফের বুধবারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মালদ্বীপ যদি তার নীতিতে উল্লেখযোগ্য এবং অর্থবহ পরিবর্তন না করে, তাহলে দেশটির রাজস্ব ঘাটতি এবং বৈদেশিক ঋণ বাড়তে থাকবে এবং এটি খেলাপি হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে থাকবে।
ভারত মহাসাগরের বুকে জেগে থাকা ১৯০টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত মালদ্বীপ রাষ্ট্র। এ দ্বীপগুলোর মধ্যে ১৮৯টিতে মানুষের বসবাস রয়েছে। দেশটির জনসংখ্যা ৫ লাখ ২৯ হাজার ৬৬৭ জন।
মালদ্বীপের অর্থনীতি প্রায় সম্পূর্ণভাবে পর্যটনের উপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে ভারতীয় পর্যটকদের কাছে মালদ্বীপ একটি খুব জনপ্রিয় গন্তব্য এবং এই পর্যটন খাতের কল্যাণের কারণেই দেশটি করোনা মহামারীর অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবেলা করতে পেরেছে।
মালদ্বীপের "বেইজিংপন্থী" রাজনীতিবিদ হিসাবে পরিচিত মোহাম্মদ মুইজ্জু, গত ৩০ সেপ্টেম্বর দেশটির রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। গত জানুয়ারিতে ভারতের সর্বদক্ষিণাঞ্চলীয় লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণে গিয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে গিয়ে কয়েকটি ছবি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী তার পোস্টে মালদ্বীপের নাম উল্লেখ না করলেও অনেকে ধরে নেন, তিনি ভারতের নাগরিকদের মালদ্বীপে না গিয়ে লাক্ষাদ্বীপে ছুটি কাটাতে যেতে উদ্বুদ্ধ করছেন।
মালদ্বীপের তিন উপমন্ত্রী এই পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানান। তারা মোদিকে ‘ভাঁড়’, ‘জঙ্গি’ ও ‘ইসরায়েলের খেলার পুতুল’ হিসেবে অভিহিত করেন।
মূলত এর পর থেকেই নজিরবিহীন এক দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে মালদ্বীপ ও ভারত। মালদ্বীপ সরকারের পক্ষ থেকে যদিও বলা হয়েছে যে, এটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের নিজস্ব অভিমত। মালদ্বীপ সরকারের সঙ্গে এর যোগসূত্র নেই।
তিন উপমন্ত্রীকে সরকার সাময়িক বরখাস্ত করেছে। তাদের পোস্টগুলোও মুছে দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান ভারতীয়রা। অনেকেই মন্ত্রীদের এসব মন্তব্যের স্ক্রিনশট নিয়ে মালদ্বীপকে বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন। ‘বয়কট মালদিভস’ হ্যাশট্যাগ এক্স মাধ্যমে বেশ জনপ্রিয়তা পায়।
মূলত তার পর থেকেই পর্যটন ব্যবসায় ধস নেমেছে মালদ্বীপের। ভারতীয় পর্যটকদের অনেকেই মালদ্বীপের পরিবর্তে দেশটির অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় যাওয়া শুরু করেছেন।
COMMENTS