
এনএনবি, ঢাকা
সামাজিক সুরক্ষা খাতে বীমা বাস্তবায়নের জন্য যেসব সংস্থা আছে তারা যথেষ্ট সচেতন নয়। তাই তারা এ খাত বাস্তবায়নে যথেষ্ট অগ্রগতি দেখাতে পারছেন না বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি ২০২৪) সকালে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও জিআইজেড আয়োজিত মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে সোশ্যাল ইন্স্যুরেন্স ফোরামের সূচনা শীর্ষ সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বাংলাদেশ যেহেতু নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের বা উন্নত দেশে উন্নীত হচ্ছে এবং জনগণের আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেহেতু বাংলাদেশের জনগণের জন্য সরকারের যে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি রয়েছে তাতেও উত্তরণের প্রয়োজন রয়েছে।
তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের অংশ হিসেবে দেশের মানুষকেও সামাজিক বীমা কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই এ ধরনের কর্মসূচির নীতি কাঠামো রয়েছে। এখন তা বাস্তবায়নে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা কিভাবে কাজ করে তা দেখার বিষয়।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক বলেন, নৈতিকভাবে সরকারের প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট, কিন্তু বাস্তবায়নে জড়িত সংস্থাগুলো এখনো যথেষ্ট সচেতন নয় এবং সেগুলো বাস্তবায়নে যথেষ্ট অগ্রগতি দেখাতে পারছে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আদর্শগত পার্থক্য, আইনগত ঘাটতি, দুর্বল প্রাতিষ্ঠানিক অবস্থা এবং অপ্রস্তুত জনবল রয়েছে। এই সামগ্রিক ঘাটতির আলোকে, ২০২৫ সালের মধ্যে বীমা অ্যাকশন প্ল্যানকে একটি আইনে পরিণত করা দায়িত্ব। এটি করতে দুই বছর সময় আছে। মোটেও পর্যাপ্ত সময় নেই। এজন্য এ ধরনের ফোরামের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জিআইজেডর প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. সিলভিয়া পপ, ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্সের ঊর্ধ্বতন পরিচালক অরিঞ্জয় ধর, ইউএনডিপি বাংলাদেশের প্রোগ্রাম ম্যানেজার আমিনুল আরেফিন, আইএলও কান্ট্রি অফিস ঢাকার চীফ টেকনিক্যাল অফিসার সাইদ সাদ হোসাইন গিলানি, সিপিডি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য পারভীন মাহমুদসহ অনেকে।
সামাজিক সুরক্ষা খাতে বীমা বাস্তবায়নের জন্য যেসব সংস্থা আছে তারা যথেষ্ট সচেতন নয়। তাই তারা এ খাত বাস্তবায়নে যথেষ্ট অগ্রগতি দেখাতে পারছেন না বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি ২০২৪) সকালে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও জিআইজেড আয়োজিত মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে সোশ্যাল ইন্স্যুরেন্স ফোরামের সূচনা শীর্ষ সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বাংলাদেশ যেহেতু নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের বা উন্নত দেশে উন্নীত হচ্ছে এবং জনগণের আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেহেতু বাংলাদেশের জনগণের জন্য সরকারের যে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি রয়েছে তাতেও উত্তরণের প্রয়োজন রয়েছে।
তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের অংশ হিসেবে দেশের মানুষকেও সামাজিক বীমা কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই এ ধরনের কর্মসূচির নীতি কাঠামো রয়েছে। এখন তা বাস্তবায়নে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা কিভাবে কাজ করে তা দেখার বিষয়।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক বলেন, নৈতিকভাবে সরকারের প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট, কিন্তু বাস্তবায়নে জড়িত সংস্থাগুলো এখনো যথেষ্ট সচেতন নয় এবং সেগুলো বাস্তবায়নে যথেষ্ট অগ্রগতি দেখাতে পারছে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আদর্শগত পার্থক্য, আইনগত ঘাটতি, দুর্বল প্রাতিষ্ঠানিক অবস্থা এবং অপ্রস্তুত জনবল রয়েছে। এই সামগ্রিক ঘাটতির আলোকে, ২০২৫ সালের মধ্যে বীমা অ্যাকশন প্ল্যানকে একটি আইনে পরিণত করা দায়িত্ব। এটি করতে দুই বছর সময় আছে। মোটেও পর্যাপ্ত সময় নেই। এজন্য এ ধরনের ফোরামের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জিআইজেডর প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. সিলভিয়া পপ, ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্সের ঊর্ধ্বতন পরিচালক অরিঞ্জয় ধর, ইউএনডিপি বাংলাদেশের প্রোগ্রাম ম্যানেজার আমিনুল আরেফিন, আইএলও কান্ট্রি অফিস ঢাকার চীফ টেকনিক্যাল অফিসার সাইদ সাদ হোসাইন গিলানি, সিপিডি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য পারভীন মাহমুদসহ অনেকে।
COMMENTS