
অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের বিদ্রোহী জোট এবং জান্তা সরকার চীনের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। সামরিক অভ্যুত্থানের প্রায় তিন বছর পরও দেশ থেকে কোনো সমঝোতার খবর পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।
২০২১ সালে মিয়ানমারের জান্তারা অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে। এরপর দেশটিতে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এ সময় সামরিক বাহিনী ও বিদ্রোহী দলগুলোর মধ্যে লড়াই নতুন মোড় নেয়।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং গতকাল এক বিবৃতিতে বলেছেন, চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ইউনান প্রদেশের রাজধানী কুনমিংয়ে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স ও জান্তার প্রতিনিধিদের মধ্যে দীর্ঘ বৈঠক হয়েছে। উভয় পক্ষ সেখানে চুক্তি স্বাক্ষর করতে সম্মত হয়।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী দেশটির ভেতরে গভীর সংকটে রয়েছে। গত অক্টোবর থেকে বিদ্রোহী দলগুলো উত্তরাঞ্চলীয় শহরগুলোতে ব্যাপক সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে। এতে প্রাণ হারায় শত শত মানুষ। বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যাও কয়েক লাখ।
জান্তা বিরোধী দলগুলো সম্প্রতি উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের বেশ কয়েকটি শহর ও সীমান্ত চৌকি দখল করেছে। অধিকৃত অঞ্চলের অধিকাংশই চীনের সাথে মিয়ানমারের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য রুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বাণিজ্য হুমকির পাশাপাশি সীমান্তে বার্মিজ শরণার্থীদের সমাগমকে আশঙ্কা হিসেবে দেখছিল বেইজিং। কৌশলগতভাবে মিয়ানমারে অস্থিতিশীলতা ছড়ানোর হুমকিও রয়েছে। মূলত এসব কারণেই পরিস্থিতি শান্ত করতে প্রতিবেশী চীন হস্তক্ষেপ করে।
মিয়ানমারের বিদ্রোহী জোট এবং জান্তা সরকার চীনের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। সামরিক অভ্যুত্থানের প্রায় তিন বছর পরও দেশ থেকে কোনো সমঝোতার খবর পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।
২০২১ সালে মিয়ানমারের জান্তারা অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে। এরপর দেশটিতে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এ সময় সামরিক বাহিনী ও বিদ্রোহী দলগুলোর মধ্যে লড়াই নতুন মোড় নেয়।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং গতকাল এক বিবৃতিতে বলেছেন, চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ইউনান প্রদেশের রাজধানী কুনমিংয়ে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স ও জান্তার প্রতিনিধিদের মধ্যে দীর্ঘ বৈঠক হয়েছে। উভয় পক্ষ সেখানে চুক্তি স্বাক্ষর করতে সম্মত হয়।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী দেশটির ভেতরে গভীর সংকটে রয়েছে। গত অক্টোবর থেকে বিদ্রোহী দলগুলো উত্তরাঞ্চলীয় শহরগুলোতে ব্যাপক সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে। এতে প্রাণ হারায় শত শত মানুষ। বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যাও কয়েক লাখ।
জান্তা বিরোধী দলগুলো সম্প্রতি উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের বেশ কয়েকটি শহর ও সীমান্ত চৌকি দখল করেছে। অধিকৃত অঞ্চলের অধিকাংশই চীনের সাথে মিয়ানমারের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য রুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বাণিজ্য হুমকির পাশাপাশি সীমান্তে বার্মিজ শরণার্থীদের সমাগমকে আশঙ্কা হিসেবে দেখছিল বেইজিং। কৌশলগতভাবে মিয়ানমারে অস্থিতিশীলতা ছড়ানোর হুমকিও রয়েছে। মূলত এসব কারণেই পরিস্থিতি শান্ত করতে প্রতিবেশী চীন হস্তক্ষেপ করে।
COMMENTS