রাহিম সরকার
গাজীপুর
গাজীপুর মহানগরীর ভুরুলিয়া এলাকায় একটি মসজিদ ও মাদ্রাসায় যাতায়াতের রাস্তা অবৈধভাবে বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এতে এলাকার সাধারণ মানুষ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী এবং মসজিদের মুসল্লিদের চলাচল মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে আবেদন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
গাজীপুর মহানগরীর ভুরুলিয়া এলাকায় অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ধনী ও প্রভাবশালী দম্পতির বিরুদ্ধে। এতে করে মসজিদ ও মাদ্রাসায় যাতায়াতকারী স্থানীয় বাসিন্দারা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। রাস্তাটি পুনরায় খুলে দেওয়ার দাবিতে এলাকাবাসী গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন জমা দিয়েছেন।
আজ রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) সকালে গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই আবেদন জমা দেন স্থানীয়রা। আবেদনের অনুলিপি সেনা ক্যাম্প, গাজীপুর প্রেসক্লাব, এবং মেট্রো সদর থানায়ও পাঠানো হয়েছে। এলাকাবাসী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ এবং রাস্তাটি পুনরায় চালুর দাবি জানিয়েছেন।
ভুরুলিয়া এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মসজিদ, মাদ্রাসা, এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা ছিল এটি। এই রাস্তাটি স্থানীয় পৌরসভা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সহায়তায় কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে স্থানীয় এক প্রভাবশালী দম্পতি, জাহাঙ্গির মোল্যাহ (পিতা কালু মোল্যাহ) ও তার স্ত্রী ইয়াসমিন, রাস্তাটির পাশে জমি কিনে সেখানে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে রাস্তা বন্ধ করে দেন। এতে করে এলাকাবাসী, বিশেষত মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী ও মসজিদের মুসল্লিরা চলাচলে মারাত্মক ভোগান্তিতে পড়েছেন।
ইতিপূর্বে এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে গাজীপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাস্তাটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পুনরায় খুলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু অভিযুক্তরা আবারও রাস্তাটি বন্ধ করে দিয়েছে। যখন স্থানীয়রা এর প্রতিবাদ করেন, তখন তাদের বিরুদ্ধে হুমকি ও গালিগালাজ করা হয়। এমনকি নারী নির্যাতন মামলার হুমকিও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিভিন্ন নামাজের সময় মুসল্লিরা এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা বাধ্য হয়ে মসজিদ ও মাদ্রাসার ভেতর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এলাকাবাসী দ্রুত এই সমস্যার সমাধানের দাবি জানিয়ে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এই ঘটনা স্থানীয় মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় একটি বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। মসজিদ ও মাদ্রাসার মতো গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের বাধা একটি গুরুতর সমস্যা। প্রশাসনের কাছে এলাকাবাসীর দাবি, অবিলম্বে রাস্তাটি পুনরায় খুলে দেওয়া হোক এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের সমস্যার পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
গাজীপুর
গাজীপুর মহানগরীর ভুরুলিয়া এলাকায় একটি মসজিদ ও মাদ্রাসায় যাতায়াতের রাস্তা অবৈধভাবে বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এতে এলাকার সাধারণ মানুষ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী এবং মসজিদের মুসল্লিদের চলাচল মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে আবেদন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
গাজীপুর মহানগরীর ভুরুলিয়া এলাকায় অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ধনী ও প্রভাবশালী দম্পতির বিরুদ্ধে। এতে করে মসজিদ ও মাদ্রাসায় যাতায়াতকারী স্থানীয় বাসিন্দারা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। রাস্তাটি পুনরায় খুলে দেওয়ার দাবিতে এলাকাবাসী গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন জমা দিয়েছেন।
আজ রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) সকালে গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই আবেদন জমা দেন স্থানীয়রা। আবেদনের অনুলিপি সেনা ক্যাম্প, গাজীপুর প্রেসক্লাব, এবং মেট্রো সদর থানায়ও পাঠানো হয়েছে। এলাকাবাসী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ এবং রাস্তাটি পুনরায় চালুর দাবি জানিয়েছেন।
ভুরুলিয়া এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মসজিদ, মাদ্রাসা, এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা ছিল এটি। এই রাস্তাটি স্থানীয় পৌরসভা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সহায়তায় কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে স্থানীয় এক প্রভাবশালী দম্পতি, জাহাঙ্গির মোল্যাহ (পিতা কালু মোল্যাহ) ও তার স্ত্রী ইয়াসমিন, রাস্তাটির পাশে জমি কিনে সেখানে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে রাস্তা বন্ধ করে দেন। এতে করে এলাকাবাসী, বিশেষত মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী ও মসজিদের মুসল্লিরা চলাচলে মারাত্মক ভোগান্তিতে পড়েছেন।
ইতিপূর্বে এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে গাজীপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাস্তাটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পুনরায় খুলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু অভিযুক্তরা আবারও রাস্তাটি বন্ধ করে দিয়েছে। যখন স্থানীয়রা এর প্রতিবাদ করেন, তখন তাদের বিরুদ্ধে হুমকি ও গালিগালাজ করা হয়। এমনকি নারী নির্যাতন মামলার হুমকিও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিভিন্ন নামাজের সময় মুসল্লিরা এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা বাধ্য হয়ে মসজিদ ও মাদ্রাসার ভেতর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এলাকাবাসী দ্রুত এই সমস্যার সমাধানের দাবি জানিয়ে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এই ঘটনা স্থানীয় মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় একটি বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। মসজিদ ও মাদ্রাসার মতো গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের বাধা একটি গুরুতর সমস্যা। প্রশাসনের কাছে এলাকাবাসীর দাবি, অবিলম্বে রাস্তাটি পুনরায় খুলে দেওয়া হোক এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের সমস্যার পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
COMMENTS