
এনএনবি, পাবনা
পাবনার সুজানগর উপজেলায় দুস্থদের খাদ্য সহায়তার ৬৫ বস্তা চাল বিতরণ না করে ব্যক্তিগত গোডাউনে মজুত করে আত্মসাতের চেষ্টার অভিযোগে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। থানা থেকে অভিযোগটি দুদকে পাঠানো হয়েছে। সুজানগর উপজেলার প্রকল্প কর্মকর্তা নাজমুল হুদা অভিযোগটি দায়ের করেন। এ ঘটনায় নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ও গোডাউনের মালিক রফিকুল ইসলামকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
সুজানগর উপজেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, সুজানগরের নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নে ২৩১৮ কার্ডে দুস্থদের খাদ্য সহায়তার (ভিজিএফ) চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। গত ১৩ জুন, ২০২৪ থেকে বিতরণ শুরু করে ঈদের আগেই বিতরণ শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু বিপুল পরিমাণে চাল বিতরণ না করে নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ইউনিয়নের গোয়ারিয়া বাজারে তার ব্যক্তিগত গোডাউনে মজুত রাখেন। অভিযোগ পেয়ে গত সোমবার ভোরে সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ ওই গোডাউনে অভিযান চালিয়ে ৬৫ বস্তা চাল জব্দ করেন।
পাবনার সুজানগর উপজেলায় দুস্থদের খাদ্য সহায়তার ৬৫ বস্তা চাল বিতরণ না করে ব্যক্তিগত গোডাউনে মজুত করে আত্মসাতের চেষ্টার অভিযোগে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। থানা থেকে অভিযোগটি দুদকে পাঠানো হয়েছে। সুজানগর উপজেলার প্রকল্প কর্মকর্তা নাজমুল হুদা অভিযোগটি দায়ের করেন। এ ঘটনায় নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ও গোডাউনের মালিক রফিকুল ইসলামকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
সুজানগর উপজেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, সুজানগরের নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নে ২৩১৮ কার্ডে দুস্থদের খাদ্য সহায়তার (ভিজিএফ) চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। গত ১৩ জুন, ২০২৪ থেকে বিতরণ শুরু করে ঈদের আগেই বিতরণ শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু বিপুল পরিমাণে চাল বিতরণ না করে নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ইউনিয়নের গোয়ারিয়া বাজারে তার ব্যক্তিগত গোডাউনে মজুত রাখেন। অভিযোগ পেয়ে গত সোমবার ভোরে সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ ওই গোডাউনে অভিযান চালিয়ে ৬৫ বস্তা চাল জব্দ করেন।
![]() |
অফিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান মশিউর রহমান |
চাল জব্দের পর গত মঙ্গলবার (১৮ জুন, ২০২৪) সুজানগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম চেয়ারম্যান ও গোডাউনের মালিকের বিরুদ্ধে সুজানগর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জালাল উদ্দিন জানান, তারা লিখিত অভিযোগটি পেয়ে দুদকের পাবনা-সিরাজগঞ্জ সমন্বিত কার্যালয়ে পাঠিয়েছেন। সেখানে মামলা হবে।
দুদকের পাবনা-সিরাজগঞ্জ সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক খাইরুল ইসলাম বলেন, থানা থেকে ওই অভিযোগ আমাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগের তদন্তের অনুমোদনের জন্য দুদকের প্রধান কার্যালয় পাঠানো হয়েছে। অনুমতি পেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে দুদক।
সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জালাল উদ্দিন জানান, তারা লিখিত অভিযোগটি পেয়ে দুদকের পাবনা-সিরাজগঞ্জ সমন্বিত কার্যালয়ে পাঠিয়েছেন। সেখানে মামলা হবে।
দুদকের পাবনা-সিরাজগঞ্জ সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক খাইরুল ইসলাম বলেন, থানা থেকে ওই অভিযোগ আমাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগের তদন্তের অনুমোদনের জন্য দুদকের প্রধান কার্যালয় পাঠানো হয়েছে। অনুমতি পেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে দুদক।
COMMENTS