
এনএনবি, ঢাকা
এ বছর দেশে তাপপ্রবাহের সময়কাল আরও দীর্ঘ হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছিল আবহাওয়া অধিদফতর। ঘটেছেও তাই। এপ্রিল মাসজুড়ে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহে ঝলসে গেছে গোটা দেশ। এরপর মে-জুন মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ দেখা দিয়েছে। খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে গত কয়েকদিন ধরে তাপপ্রবাহ চলছে। যা টিকে থাকতে পারে এবং কিছু সময়ে তীব্র হতে পারে। তবে আগামী তিন দিন দেশের কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে এমন প্রশ্নে আবহাওয়া অধিদফতরের কর্মকর্তারা তিনটি ভিন্ন অবস্থার কথা জানিয়েছেন।
ঈদের দিন সোমবার (১৭ জুন, ২০২৪) তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কোথাও কোথাও তাপপ্রবাহের সম্ভাবনাও রয়েছে। এ ছাড়া দু-এক জায়গায় মেঘলা আকাশ ও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাতাসে আর্দ্রতা খুব বেশি থাকায় তাপমাত্রা খুব বেশি না থাকলেও জনজীবনে অস্বস্তি চরমে পৌঁছাতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. বজলুর রশীদ এ বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, "ঈদের আবহাওয়াকে তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। প্রথমত, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ওইদিন বৃষ্টি হতে পারে। এই তিন বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ঈদের দিন চট্টগ্রাম বিভাগে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে এসব এলাকার তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে।
তিনি বলেন, ঈদের দিন বরিশাল, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের তাপমাত্রা তুলনামূলক বেশি হতে পারে। কিন্তু এটা বেশিদিন চলবে না। খুলনা ও বরিশালে তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। কোথাও তা ৩৬ থেকে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। এই বিভাগের কোথাও কোথাও আকাশ মেঘলা থাকতে পারে।”
খুলনা বিভাগে কয়েকদিন ধরে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে খুলনায় ৩৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ বিভাগের আবহাওয়া অধিদফতরের ১০টি স্টেশনের মধ্যে কুমারখালী ও নড়াইল বাদে তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি।
ঈদের দিন ঢাকার আবহাওয়া সম্পর্কে বজলুর রশীদ বলেন, "ঢাকার আকাশ ঈদের দিন মেঘলা থাকতে পারে। আর বিকেলে কিছুটা বৃষ্টি হতে পারে। তবে বৃষ্টি বেশিক্ষণ থাকবে না। ঢাকায় ঈদের দিন বৃষ্টি হলেও তা গরম কমাবে না বলেই মনে হয়।।
তিনি বলেন, গতকাল ঢাকায় আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৯%। ঈদের দিনেও আর্দ্রতা বেশি থাকতে পারে। তাই গরমের অনুভূতি বেশি হবে।
এ বছর দেশে তাপপ্রবাহের সময়কাল আরও দীর্ঘ হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছিল আবহাওয়া অধিদফতর। ঘটেছেও তাই। এপ্রিল মাসজুড়ে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহে ঝলসে গেছে গোটা দেশ। এরপর মে-জুন মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ দেখা দিয়েছে। খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে গত কয়েকদিন ধরে তাপপ্রবাহ চলছে। যা টিকে থাকতে পারে এবং কিছু সময়ে তীব্র হতে পারে। তবে আগামী তিন দিন দেশের কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে এমন প্রশ্নে আবহাওয়া অধিদফতরের কর্মকর্তারা তিনটি ভিন্ন অবস্থার কথা জানিয়েছেন।
ঈদের দিন সোমবার (১৭ জুন, ২০২৪) তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কোথাও কোথাও তাপপ্রবাহের সম্ভাবনাও রয়েছে। এ ছাড়া দু-এক জায়গায় মেঘলা আকাশ ও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাতাসে আর্দ্রতা খুব বেশি থাকায় তাপমাত্রা খুব বেশি না থাকলেও জনজীবনে অস্বস্তি চরমে পৌঁছাতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. বজলুর রশীদ এ বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, "ঈদের আবহাওয়াকে তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। প্রথমত, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ওইদিন বৃষ্টি হতে পারে। এই তিন বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ঈদের দিন চট্টগ্রাম বিভাগে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে এসব এলাকার তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে।
তিনি বলেন, ঈদের দিন বরিশাল, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের তাপমাত্রা তুলনামূলক বেশি হতে পারে। কিন্তু এটা বেশিদিন চলবে না। খুলনা ও বরিশালে তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। কোথাও তা ৩৬ থেকে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। এই বিভাগের কোথাও কোথাও আকাশ মেঘলা থাকতে পারে।”
খুলনা বিভাগে কয়েকদিন ধরে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে খুলনায় ৩৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ বিভাগের আবহাওয়া অধিদফতরের ১০টি স্টেশনের মধ্যে কুমারখালী ও নড়াইল বাদে তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি।
ঈদের দিন ঢাকার আবহাওয়া সম্পর্কে বজলুর রশীদ বলেন, "ঢাকার আকাশ ঈদের দিন মেঘলা থাকতে পারে। আর বিকেলে কিছুটা বৃষ্টি হতে পারে। তবে বৃষ্টি বেশিক্ষণ থাকবে না। ঢাকায় ঈদের দিন বৃষ্টি হলেও তা গরম কমাবে না বলেই মনে হয়।।
তিনি বলেন, গতকাল ঢাকায় আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৯%। ঈদের দিনেও আর্দ্রতা বেশি থাকতে পারে। তাই গরমের অনুভূতি বেশি হবে।
COMMENTS