
কাজী সোহান শরীফ
এনএনবি, কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্মকর্তা-ঠিকাদারের বিরুদ্ধে হাসপাতালের বিভিন্ন কেনাকাটায় অনিয়মের অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ সময় দুদক টিম অভিযোগে উল্লিখিত হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের ১৯টি মেডিকেল সরঞ্জামাদি ক্রয় বিষয়ক টেন্ডার ডকুমেন্ট যাচাই করে।
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পৌনে ৩শ কোটির প্রাক্কলন ব্যয় বেড়ে ৭শ কোটি টাকা। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধনের দীর্ঘ ১০ বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে গত বছর ১৪ই নভেম্বর (মঙ্গলবার) কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এরপর ৭ মাসের বেশি সময় কেটে গেলেও ৫শ শয্যার কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ভবনে ইনডোর স্বাস্থ্যসেবা শুরু হয়নি আজও। এতে সীমাহীন ভোগান্তির মধ্যেই মেডিকেলের অস্থায়ী হাসপাতালে (২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল) চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
এদিকে বুধবার কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের বিরুদ্ধে হাসপাতালের বিভিন্ন কেনাকাটায় বাজার মূল্যের কয়েকগুণ বেশি দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ এবং চুক্তিপত্র অনুযায়ী সকল পণ্য সরবরাহ না করার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে অপর একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় দুদক টিম অভিযোগে উল্লিখিত হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের ১৯টি মেডিকেল সরঞ্জামাদি ক্রয় বিষয়ক টেন্ডার ডকুমেন্ট যাচাই করে। টিম জানতে পারে, মেডিকেল সরঞ্জামাদি সরবরাহের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসপি ট্রেডিং হাউজকে বিভিন্ন মেয়াদে সময় বৃদ্ধি করে যন্ত্রাংশ সরবরাহে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শেষ তারিখ দেয়। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি মোট ৬টি যন্ত্রাংশ সরবরাহ করেছে। অদ্যাবধি অবশিষ্ট ১৩টি পণ্য সরবরাহ করা হয়নি।
যে ৬টি পণ্য সরবরাহ করা হয়েছে তার টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন, সার্ভে রিপোর্টসহ অন্যান্য রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে এনফোর্সমেন্ট টিম। নথিপত্র পর্যালোচনা করে অর্থ আত্মসাৎসহ অন্যান্য অভিযোগের বিষয়ে টিম কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে বলে জানা গেছে। এই ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)’র কুষ্টিয়া সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নীলকমল পাল জানান, আমাদের কাছে এই মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে কিছু অভিযোগ রয়েছে আমরা সেগুলোই যাচাই-বাছাই করছি, এ ব্যাপারে বিস্তারিত এখন কিছু বলতে পারবো না।
এনএনবি, কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্মকর্তা-ঠিকাদারের বিরুদ্ধে হাসপাতালের বিভিন্ন কেনাকাটায় অনিয়মের অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ সময় দুদক টিম অভিযোগে উল্লিখিত হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের ১৯টি মেডিকেল সরঞ্জামাদি ক্রয় বিষয়ক টেন্ডার ডকুমেন্ট যাচাই করে।
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পৌনে ৩শ কোটির প্রাক্কলন ব্যয় বেড়ে ৭শ কোটি টাকা। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধনের দীর্ঘ ১০ বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে গত বছর ১৪ই নভেম্বর (মঙ্গলবার) কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এরপর ৭ মাসের বেশি সময় কেটে গেলেও ৫শ শয্যার কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ভবনে ইনডোর স্বাস্থ্যসেবা শুরু হয়নি আজও। এতে সীমাহীন ভোগান্তির মধ্যেই মেডিকেলের অস্থায়ী হাসপাতালে (২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল) চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
এদিকে বুধবার কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের বিরুদ্ধে হাসপাতালের বিভিন্ন কেনাকাটায় বাজার মূল্যের কয়েকগুণ বেশি দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ এবং চুক্তিপত্র অনুযায়ী সকল পণ্য সরবরাহ না করার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে অপর একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় দুদক টিম অভিযোগে উল্লিখিত হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের ১৯টি মেডিকেল সরঞ্জামাদি ক্রয় বিষয়ক টেন্ডার ডকুমেন্ট যাচাই করে। টিম জানতে পারে, মেডিকেল সরঞ্জামাদি সরবরাহের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসপি ট্রেডিং হাউজকে বিভিন্ন মেয়াদে সময় বৃদ্ধি করে যন্ত্রাংশ সরবরাহে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শেষ তারিখ দেয়। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি মোট ৬টি যন্ত্রাংশ সরবরাহ করেছে। অদ্যাবধি অবশিষ্ট ১৩টি পণ্য সরবরাহ করা হয়নি।
যে ৬টি পণ্য সরবরাহ করা হয়েছে তার টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন, সার্ভে রিপোর্টসহ অন্যান্য রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে এনফোর্সমেন্ট টিম। নথিপত্র পর্যালোচনা করে অর্থ আত্মসাৎসহ অন্যান্য অভিযোগের বিষয়ে টিম কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে বলে জানা গেছে। এই ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)’র কুষ্টিয়া সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নীলকমল পাল জানান, আমাদের কাছে এই মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে কিছু অভিযোগ রয়েছে আমরা সেগুলোই যাচাই-বাছাই করছি, এ ব্যাপারে বিস্তারিত এখন কিছু বলতে পারবো না।
COMMENTS