
মো. মোরশেদ আলম
এনএনবি,গাজীপুর
পোশাকশিল্পের অন্যতম সহযোগী নিটিং শিল্পের (সুতা থেকে ফেব্রিক তৈরি) উৎপাদন মজুরি বাড়ানোর জন্য গাজীপুরে নিটিং শিল্পের উদ্যোক্তাদের সাথে নিটিং মজুরি বৃদ্ধি ও বাস্তবায়ন বিষয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৮ মে, ২০২৪) দুপুরে গাজীপুরের কোনাবাড়ী বিসিক নগরীতে বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
একতা নিট ফেব্রিক্স এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ রায়হান উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও মেহেদী হাসান রিয়াদের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিটিং অনার্স অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম সারোয়ার।
মতবিনিময় সভায় গাজীপুর ও আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চলের দেড় শতাধিক নিটিং মালিক উপস্থিত ছিলেন। এসময় নিটিং মালিকরা সর্বনিম্ন নিটিং মজুরি ২০ টাকার দাবি করেন৷ বক্তারা বলেন, শ্রমিক মজুরি বৃদ্ধি, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি ও যন্ত্রপাতির মূল্যবৃদ্ধির কারণে বর্তমানে উৎপাদন খরচ হচ্ছে কেজি প্রতি ১৭ টাকা। অথচ নিটিং মালিকদের দেওয়া হচ্ছে কেজি প্রতি ১১ থেকে ১৩ টাকা। এই শিল্প টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সর্বনিম্ন ২০ টাকা রেট দিতে হবে। এটি বাস্তবায়ন না হলে এই শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে।
সালিম নিট ওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবুল হোসেন বলেন,২০১২ সালের নিটিং উৎপাদন মজুরি ছিল ১৩ টাকা, এখন সেটা একটু বেড়েছে। অথচ তখন শ্রমিকদের মজুরি ছিল কত, বিদ্যুৎ বিল, সুতার দাম সবকিছু এখন থেকে কয়েকগুণ কম ছিল। অতএব আমাদের এ ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে অবশ্যই একতাবদ্ধ হতে হবে।
এনএনবি,গাজীপুর
পোশাকশিল্পের অন্যতম সহযোগী নিটিং শিল্পের (সুতা থেকে ফেব্রিক তৈরি) উৎপাদন মজুরি বাড়ানোর জন্য গাজীপুরে নিটিং শিল্পের উদ্যোক্তাদের সাথে নিটিং মজুরি বৃদ্ধি ও বাস্তবায়ন বিষয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৮ মে, ২০২৪) দুপুরে গাজীপুরের কোনাবাড়ী বিসিক নগরীতে বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
একতা নিট ফেব্রিক্স এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ রায়হান উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও মেহেদী হাসান রিয়াদের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিটিং অনার্স অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম সারোয়ার।
মতবিনিময় সভায় গাজীপুর ও আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চলের দেড় শতাধিক নিটিং মালিক উপস্থিত ছিলেন। এসময় নিটিং মালিকরা সর্বনিম্ন নিটিং মজুরি ২০ টাকার দাবি করেন৷ বক্তারা বলেন, শ্রমিক মজুরি বৃদ্ধি, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি ও যন্ত্রপাতির মূল্যবৃদ্ধির কারণে বর্তমানে উৎপাদন খরচ হচ্ছে কেজি প্রতি ১৭ টাকা। অথচ নিটিং মালিকদের দেওয়া হচ্ছে কেজি প্রতি ১১ থেকে ১৩ টাকা। এই শিল্প টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সর্বনিম্ন ২০ টাকা রেট দিতে হবে। এটি বাস্তবায়ন না হলে এই শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে।
সালিম নিট ওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবুল হোসেন বলেন,২০১২ সালের নিটিং উৎপাদন মজুরি ছিল ১৩ টাকা, এখন সেটা একটু বেড়েছে। অথচ তখন শ্রমিকদের মজুরি ছিল কত, বিদ্যুৎ বিল, সুতার দাম সবকিছু এখন থেকে কয়েকগুণ কম ছিল। অতএব আমাদের এ ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে অবশ্যই একতাবদ্ধ হতে হবে।

বাংলাদেশ নিটিং অনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম সারোয়ার বলেন, শিল্প মালিকরা আমাদের কিছু ব্যবসায়ীদের কারণে সুযোগ নিচ্ছে। এখন হতে সে সুযোগ আর দেওয়া হবে না৷ উৎপাদন খরচ বেড়েছে বহুগুণ। ১০ টি নিটিং মেশিন পরিচালনা করতে বিদ্যুৎ, জেনারেটর , শ্রমিকসহ মাসিক খরচ প্রায় ৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকা। এছাড়াও ডেমারেজ খরচতো আছেই৷ সে অনুযায়ী আমাদের শিল্পকারখানা মালিকরা দিচ্ছে না। এজন্য সিদ্ধান্ত মোতাবেক সর্বনিম্ন মজুরি ২০ টাকা করে দিতে করতে হবে৷
তিনি আরও বলেন,গাজীপুরের নিটিং কারখানা মালিকরা সর্বনিম্ন উৎপাদন মজুরি ২০ টাকার প্রস্তাব দিয়েছে। এটি আমরা আগামী ১ লা জুলাই থেকে কার্যকর করবো। এটি সারাদেশের নিটিং মালিকদের অবশ্যই মানতে হবে।
এসময় বাংলাদেশ নিটিং অনার্স অ্যাসোসিয়েশন সিনিয়র সহসভাপতি আবুল বাশার, সহসভাপতি শামসুজ্জামান ও কামাল হোসেন,নিটিং কারখানা মালিক আনোয়ার হোসেন, মো. মোশাররফ হোসেন,রকিবুল ইসলাম মেহেদী হাসান,আঃ রবসহ দেড় শতাধিক নিটিং কারখানা মালিকরা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আরও বলেন,গাজীপুরের নিটিং কারখানা মালিকরা সর্বনিম্ন উৎপাদন মজুরি ২০ টাকার প্রস্তাব দিয়েছে। এটি আমরা আগামী ১ লা জুলাই থেকে কার্যকর করবো। এটি সারাদেশের নিটিং মালিকদের অবশ্যই মানতে হবে।
এসময় বাংলাদেশ নিটিং অনার্স অ্যাসোসিয়েশন সিনিয়র সহসভাপতি আবুল বাশার, সহসভাপতি শামসুজ্জামান ও কামাল হোসেন,নিটিং কারখানা মালিক আনোয়ার হোসেন, মো. মোশাররফ হোসেন,রকিবুল ইসলাম মেহেদী হাসান,আঃ রবসহ দেড় শতাধিক নিটিং কারখানা মালিকরা উপস্থিত ছিলেন।
COMMENTS