![]() |
১৬৬ নং চরদমদমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন। ছবি: এনএনবি |
এনএনবি, গাজীপুর
গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার প্রহলাদপুর ইউনিয়নের দমদমা গ্রামের ১৬৬ নং চরদমদমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জনৈক মৌসুমী ২০১২ সাল থেকে জোরপূর্বক প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন। প্রধান শিক্ষক হিসেবে তিনি সীল-স্বাক্ষর ব্যবহার করছেন। এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে মৌসুমী সরকারি নিয়োগ নেই।
এ বিষয়ে জানতে ফোন করা হলে মৌসুমী নিজেকে চরদমদমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে পরিচয় দেন। ওই বিদ্যালয়ে কি পদের তার নিয়োগ তা জানেন না বলে জানান মৌসুমী। কি পদে বেতন পান তাও জানাতে পারেননি মৌসুমী। তবে তিনি নিজেকে ওই বিদ্যালয়ের বৈধ প্রধান শিক্ষক হিসেবে দাবি করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিদ্যালয়টি বেসরকারি থাকা অবস্থায় ২০০৫ সালের ১৬ জানুয়ারি মৌসুমীকে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয় বিদ্যালয়টির পরিচালনা কমিটি। পরে বিদ্যালয়টি রেজিস্টার্ড করা হয়। এরপর সরকারিকরণের প্রক্রিয়া শুরু হলে বিদ্যালয়টির পরিচালনা কমিটিকে ম্যানেজ করে ২০১২ সালের ২০ নভেম্বর প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ নেন মৌসুমী।
গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার প্রহলাদপুর ইউনিয়নের দমদমা গ্রামের ১৬৬ নং চরদমদমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জনৈক মৌসুমী ২০১২ সাল থেকে জোরপূর্বক প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন। প্রধান শিক্ষক হিসেবে তিনি সীল-স্বাক্ষর ব্যবহার করছেন। এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে মৌসুমী সরকারি নিয়োগ নেই।
এ বিষয়ে জানতে ফোন করা হলে মৌসুমী নিজেকে চরদমদমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে পরিচয় দেন। ওই বিদ্যালয়ে কি পদের তার নিয়োগ তা জানেন না বলে জানান মৌসুমী। কি পদে বেতন পান তাও জানাতে পারেননি মৌসুমী। তবে তিনি নিজেকে ওই বিদ্যালয়ের বৈধ প্রধান শিক্ষক হিসেবে দাবি করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিদ্যালয়টি বেসরকারি থাকা অবস্থায় ২০০৫ সালের ১৬ জানুয়ারি মৌসুমীকে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয় বিদ্যালয়টির পরিচালনা কমিটি। পরে বিদ্যালয়টি রেজিস্টার্ড করা হয়। এরপর সরকারিকরণের প্রক্রিয়া শুরু হলে বিদ্যালয়টির পরিচালনা কমিটিকে ম্যানেজ করে ২০১২ সালের ২০ নভেম্বর প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ নেন মৌসুমী।
![]() |
প্রধান শিক্ষক হিসেবে ব্যবহার করা মৌসুমী’র সীল-স্বাক্ষর। |
বিদ্যালয়টি ২০১৩ সালের জুলাই মাসে সরকারি কারা হয়। তখন মৌসুমী ওই বিদ্যালয়ে অবৈধ হয়ে পড়েন; এবং সারাদেশে সরকারি করা সকল বিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও অবৈধ হয়ে যায়। সারাদেশে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে এ ধরনের শিক্ষকদের সহকারী শিক্ষক হিসেবে গেজেট প্রকাশ করে সরকার।
কিন্তু সেই হিসেবে সহকারী শিক্ষক হলেও মেয়াদোত্তীর্ণ পরিচালনা কমিটিকে ব্যবহার করে প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বক প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন মৌসুমী।
মৌসুমী প্রভাব খাটিয়ে সরকারি নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের কোণঠাসা করে রেখেছেন বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে জানতে শ্রীপুর উপজেলা শিক্ষা অফিসার ফাতেমা নাসরিনকে বেশ কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
কিন্তু সেই হিসেবে সহকারী শিক্ষক হলেও মেয়াদোত্তীর্ণ পরিচালনা কমিটিকে ব্যবহার করে প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বক প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন মৌসুমী।
মৌসুমী প্রভাব খাটিয়ে সরকারি নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের কোণঠাসা করে রেখেছেন বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে জানতে শ্রীপুর উপজেলা শিক্ষা অফিসার ফাতেমা নাসরিনকে বেশ কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
COMMENTS