ডেভিড স্লেটন মিল |
এনএনবি, ঢাকা
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনীত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৃহস্পতিবার রাতে হোয়াইট হাউস এই মনোনয়নের ঘোষণা দেয়। ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতরা অন্যান্য দেশের কূটনীতিকদের তুলনায় অনেক বেশি আলোচনায় যুক্ত থাকেন। তাই তাদের প্রতি জনগণের আগ্রহও অনেক বেশি।
হোয়াইট হাউসের তথ্য অনুযায়ী, ডেভিড মিল প্রায় ১০ বছর আগে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি চিফ অব মিশন ছিলেন। তিনি বর্তমানে চীনের বেইজিং-এ মার্কিন দূতাবাসে অন্তর্বর্তীকালীন চার্জ ডি'অ্যাফেয়ার্স হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে সিনিয়র কূটনীতিক মিলের মনোনয়ন ইতোমধ্যে সিনেটে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। সিনেটে শুনানি শেষে মিল যোগ্য প্রমাণিত হলে মনোনয়ন চূড়ান্ত করে তাকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে ঢাকায় পাঠানো হবে। মিল ঢাকায় রাষ্ট্রদূত হলে বর্তমান রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
২০১৮ সালে তিনি মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্যুরো অফ ইকোনমিক অ্যান্ড বিজনেস অ্যাফেয়ার্সের বাণিজ্য নীতির উপ-সহকারী সচিব হন। এর আগে, তিনি নিষেধাজ্ঞা নীতি ও বাস্তবায়নের পরিচালক ছিলেন।
ডেভিড মিল এর আগেও ওয়াশিংটন ডিসির ফরেন সার্ভিস ইনস্টিটিউটের লিডারশিপ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট স্কুলের সহযোগী ডিন, ইউক্রেনের কিয়েভে মার্কিন দূতাবাসের অর্থনৈতিক বিষয়ক পরামর্শদাতা এবং অর্থনৈতিক ব্যুরোতে আর্থিক বিষয়ক অফিসের উপ-পরিচালকের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
হোয়াইট হাউসের তথ্য বলছে, চীন, হংকং, তাইওয়ান, গিনি ও ওয়াশিংটনে কূটনীতি সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমেও তার ভূমিকা রয়েছে। তিনি ১৯৯২ সালে ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন এবং মিনিস্টার-কাউন্সেলর পদে অধিষ্ঠিত হন। ফরেন সার্ভিস ক্যারিয়ারের আগে ডেভিড মিল মার্কিন টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি 'স্প্রিন্ট টেলিকমিউনিকেশন'র কর্পোরেট ফাইন্যান্স পদে ছিলেন।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনীত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৃহস্পতিবার রাতে হোয়াইট হাউস এই মনোনয়নের ঘোষণা দেয়। ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতরা অন্যান্য দেশের কূটনীতিকদের তুলনায় অনেক বেশি আলোচনায় যুক্ত থাকেন। তাই তাদের প্রতি জনগণের আগ্রহও অনেক বেশি।
হোয়াইট হাউসের তথ্য অনুযায়ী, ডেভিড মিল প্রায় ১০ বছর আগে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি চিফ অব মিশন ছিলেন। তিনি বর্তমানে চীনের বেইজিং-এ মার্কিন দূতাবাসে অন্তর্বর্তীকালীন চার্জ ডি'অ্যাফেয়ার্স হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে সিনিয়র কূটনীতিক মিলের মনোনয়ন ইতোমধ্যে সিনেটে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। সিনেটে শুনানি শেষে মিল যোগ্য প্রমাণিত হলে মনোনয়ন চূড়ান্ত করে তাকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে ঢাকায় পাঠানো হবে। মিল ঢাকায় রাষ্ট্রদূত হলে বর্তমান রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
২০১৮ সালে তিনি মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্যুরো অফ ইকোনমিক অ্যান্ড বিজনেস অ্যাফেয়ার্সের বাণিজ্য নীতির উপ-সহকারী সচিব হন। এর আগে, তিনি নিষেধাজ্ঞা নীতি ও বাস্তবায়নের পরিচালক ছিলেন।
ডেভিড মিল এর আগেও ওয়াশিংটন ডিসির ফরেন সার্ভিস ইনস্টিটিউটের লিডারশিপ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট স্কুলের সহযোগী ডিন, ইউক্রেনের কিয়েভে মার্কিন দূতাবাসের অর্থনৈতিক বিষয়ক পরামর্শদাতা এবং অর্থনৈতিক ব্যুরোতে আর্থিক বিষয়ক অফিসের উপ-পরিচালকের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
হোয়াইট হাউসের তথ্য বলছে, চীন, হংকং, তাইওয়ান, গিনি ও ওয়াশিংটনে কূটনীতি সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমেও তার ভূমিকা রয়েছে। তিনি ১৯৯২ সালে ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন এবং মিনিস্টার-কাউন্সেলর পদে অধিষ্ঠিত হন। ফরেন সার্ভিস ক্যারিয়ারের আগে ডেভিড মিল মার্কিন টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি 'স্প্রিন্ট টেলিকমিউনিকেশন'র কর্পোরেট ফাইন্যান্স পদে ছিলেন।
COMMENTS