![]() |
ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সৎসঙ্গ আশ্রম |
এনএনবি, পাবনা
যুগ-পুরোত্তম, পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের ১৩৬তম আবির্ভাব-বর্ষ-স্মরণ উৎসব আগামীকাল রবিবার পাবনার হেমায়েতপুরে পুণ্যদোল-পূর্ণিমা তিথিতে শুরু হচ্ছে।
তিনদিনের মহোৎসব উপলক্ষ্যে পাবনার হেমায়েতপুর আশ্রম প্রাঙ্গণে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে আয়োজক কমিটি। উৎসব অঙ্গনে সাজসাজ রব বিরাজ করছে। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ভক্তবৃন্দ আসতে শুরু করেছেন।
এদিকে শনিবার বিকেলে মহোৎসবের সার্বিক প্রস্তুতি পরিদর্শন করেছেন পাবনা সদর আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স। এ সময় পাবনা পৌরসভার মেয়র শরীফ উদ্দিন প্রধান, আওয়ামী লীগ নেতা শাহজাহান মামুন, পৌর কমিশনার শাহীন শেখ ও আরেফিন রুবেলসহ স্থানীয় নেতৃবর্গ ও আশ্রম নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজকরা জানান, উৎসবের প্রথমদিন রোববার সন্ধ্যায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পাবনার জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি থাকবেন পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী সহ অনেকে।
যুগ-পুরোত্তম, পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের ১৩৬তম আবির্ভাব-বর্ষ-স্মরণ উৎসব আগামীকাল রবিবার পাবনার হেমায়েতপুরে পুণ্যদোল-পূর্ণিমা তিথিতে শুরু হচ্ছে।
তিনদিনের মহোৎসব উপলক্ষ্যে পাবনার হেমায়েতপুর আশ্রম প্রাঙ্গণে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে আয়োজক কমিটি। উৎসব অঙ্গনে সাজসাজ রব বিরাজ করছে। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ভক্তবৃন্দ আসতে শুরু করেছেন।
এদিকে শনিবার বিকেলে মহোৎসবের সার্বিক প্রস্তুতি পরিদর্শন করেছেন পাবনা সদর আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স। এ সময় পাবনা পৌরসভার মেয়র শরীফ উদ্দিন প্রধান, আওয়ামী লীগ নেতা শাহজাহান মামুন, পৌর কমিশনার শাহীন শেখ ও আরেফিন রুবেলসহ স্থানীয় নেতৃবর্গ ও আশ্রম নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজকরা জানান, উৎসবের প্রথমদিন রোববার সন্ধ্যায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পাবনার জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি থাকবেন পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী সহ অনেকে।
![]() |
মহোৎসবের সার্বিক প্রস্তুতি পরিদর্শন করছেন পাবনা সদর আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স। শনিবার বিকেলে পাবনার হেমায়েতপুর ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সৎসঙ্গ আশ্রমে। |
দ্বিতীয়দিন সোমবার আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পাবনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স। বিশেষ অতিথি থাকবেন পাবনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আ.স.ম. আব্দুর রহিম পাকন সহ অনেকে।
তিনদিনের মহোৎসবের প্রথমদিনে রোববারের অনুষ্ঠানসূচীতে রয়েছে ঊষালগ্নে মাঙ্গলিকী, সমবেত প্রার্থনা, কর্মী বৈঠক, ভক্তি সঙ্গীত, দুপুরে আনন্দবাজারে মহাপ্রসাদ বিতরণ, বিকেলে যুবসম্মেলন, রামায়ণ গান, সন্ধ্যায় সন্ধ্যা প্রার্থনা ও আলোচনা সভা এবং রাতে লোকরঞ্জন অনুষ্ঠান।
দ্বিতীয়দিনে সোমবার রয়েছে ঊষালগ্নে মাঙ্গলিকী, সমবেত প্রার্থনা, সদ্গ্রন্থাদি পাঠ, ভক্তি সংগীত, শ্রীকৃষ্ণের দোলযাত্রা ও ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলাকীর্তন, শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর ৫৩৯তম আবির্ভাব দিবসের পুণ্যলগ্নের স্মৃতিচারণ, শ্রী শ্রী ঠাকুরের জন্মস্থান প্রদক্ষিণ, কিশোরমেলা, দুপুরে আনন্দবাজারে প্রসাদ বিতরণ, মাতৃ সম্মেলন, সন্ধ্যায় সমবেত প্রার্থনা ও প্রার্থনান্তে ধর্মসভা, রাতে লোকরঞ্জন অনুষ্ঠান।
আর তৃতীয় ও শেষদিন মঙ্গলবার ঊষালগ্নে মাঙ্গলিকী, তারকব্রক্ষ্ম নাম, সমবেত প্রার্থনা, সদ্গ্রন্থাদি পাঠ, ভক্তি সংকীর্তন, দুপুরে আনন্দবাজারে প্রসাদ বিতরণ, সন্ধ্যায় সন্ধ্যা প্রার্থনা ও প্রার্থনান্তে ধর্মসভা, রাতে লোকরঞ্জন অনুষ্ঠান।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম জানান, উৎসব ঘিরে নিরবচ্ছিন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করতে নানা স্তরের নিরাপত্তা বাহিনী সচেষ্ট থাকবে। সবার সহযোগিতায় প্রতিবারের ন্যায় এবারও শান্তিপূর্ণভাবে উৎসব উদ্যাপিত হবে।
ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র আশ্রম পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক গোপীনাথ কুন্ডু বলেন, এবারের আয়োজন অন্যান্যবারের চেয়ে আর সুন্দর করা হয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঠাকুর ভক্তরা আসতে শুরু করেছেন। এই উৎসবে দেশবিদেশের ভক্তদের আগমন হয়। প্রায় লক্ষাধিক ভক্তের পদচারণায় মুখরিত হবে আশ্রম প্রাঙ্গণ।
তিনদিনের মহোৎসবের প্রথমদিনে রোববারের অনুষ্ঠানসূচীতে রয়েছে ঊষালগ্নে মাঙ্গলিকী, সমবেত প্রার্থনা, কর্মী বৈঠক, ভক্তি সঙ্গীত, দুপুরে আনন্দবাজারে মহাপ্রসাদ বিতরণ, বিকেলে যুবসম্মেলন, রামায়ণ গান, সন্ধ্যায় সন্ধ্যা প্রার্থনা ও আলোচনা সভা এবং রাতে লোকরঞ্জন অনুষ্ঠান।
দ্বিতীয়দিনে সোমবার রয়েছে ঊষালগ্নে মাঙ্গলিকী, সমবেত প্রার্থনা, সদ্গ্রন্থাদি পাঠ, ভক্তি সংগীত, শ্রীকৃষ্ণের দোলযাত্রা ও ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলাকীর্তন, শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর ৫৩৯তম আবির্ভাব দিবসের পুণ্যলগ্নের স্মৃতিচারণ, শ্রী শ্রী ঠাকুরের জন্মস্থান প্রদক্ষিণ, কিশোরমেলা, দুপুরে আনন্দবাজারে প্রসাদ বিতরণ, মাতৃ সম্মেলন, সন্ধ্যায় সমবেত প্রার্থনা ও প্রার্থনান্তে ধর্মসভা, রাতে লোকরঞ্জন অনুষ্ঠান।
আর তৃতীয় ও শেষদিন মঙ্গলবার ঊষালগ্নে মাঙ্গলিকী, তারকব্রক্ষ্ম নাম, সমবেত প্রার্থনা, সদ্গ্রন্থাদি পাঠ, ভক্তি সংকীর্তন, দুপুরে আনন্দবাজারে প্রসাদ বিতরণ, সন্ধ্যায় সন্ধ্যা প্রার্থনা ও প্রার্থনান্তে ধর্মসভা, রাতে লোকরঞ্জন অনুষ্ঠান।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম জানান, উৎসব ঘিরে নিরবচ্ছিন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করতে নানা স্তরের নিরাপত্তা বাহিনী সচেষ্ট থাকবে। সবার সহযোগিতায় প্রতিবারের ন্যায় এবারও শান্তিপূর্ণভাবে উৎসব উদ্যাপিত হবে।
ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র আশ্রম পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক গোপীনাথ কুন্ডু বলেন, এবারের আয়োজন অন্যান্যবারের চেয়ে আর সুন্দর করা হয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঠাকুর ভক্তরা আসতে শুরু করেছেন। এই উৎসবে দেশবিদেশের ভক্তদের আগমন হয়। প্রায় লক্ষাধিক ভক্তের পদচারণায় মুখরিত হবে আশ্রম প্রাঙ্গণ।
COMMENTS