
এনএনবি, কলকাতা
ভারতের লোকসভা নির্বাচন এবার সাত পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। ভোট শুরু ১৯ এপ্রিল, সপ্তম পর্বের ভোট হবে ১ জুন। প্রথম পর্বের ভোট হবে ১৯ এপ্রিল। দ্বিতীয় পর্ব ২৬ এপ্রিল। তৃতীয় পর্ব ৭ মে। চতুর্থ পর্বের ভোট হবে ১৩ মে। পঞ্চম পর্বের ভোট হবে ২০মে। ষষ্ঠ পর্বের ভোট হবে ২৫ মে। সপ্তম পর্বের ভোট ১ জুন। সবমিলিয়ে ভোটপর্ব চলবে ৪৭ দিন ধরে।
ভোটের ফলাফল প্রকাশিত হবে ৪ জুন। ১৬ জুন চলতি লোকসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। তার মধ্যেই নতুন লোকসভা তৈরি করতে হবে।
শনিবার দিল্লিতে বিজ্ঞান ভবনের প্লেনারি হলে লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এদিন একই সঙ্গে উড়িষ্যা সিকিম অরুণাচল প্রদেশ এবং বিধানসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দুই নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার এবং সুখবীর সিং সান্ধু।
মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানান, নতুন ভোটার প্রায় ১ কোটি ৮০ লক্ষ। যুব ভোটারের (২০-২৯ বছর বয়সি) সংখ্যা ১৯.৭৪ কোটি। এবার ৮৫ বছরের বেশি বয়সি ভোটারের সংখ্যা ৮২ লক্ষ। মোট পুরুষ ভোটার ৪৯.৭০ কোটি। এ বছর মহিলা ভোটার ৪৭.১০ কোটি। তৃতীয় লিঙ্গ বা ট্রান্সজেন্ডার ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৪৮ হাজার। ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১০ লক্ষ। এ বছর নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার হবে ৫৫ লক্ষ। ভোটকর্মী এবং নিরাপত্তা কর্মী মিলিয়ে সংখ্যাটা ১.৫ কোটি। ৮৫ বছরের ঊর্ধ্বে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে আসতে না পারলে সে ক্ষেত্রে তাদের বাড়িতে গিয়ে ভোট নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।
রাজীব কুমার বলেন, দেশজুড়ে একাধিক রাজ্যের ২৬টি, কয়েকটি বিধানসভা কেন্দ্রেও উপনির্বাচন নেওয়া হবে। অন্ধ্রপ্রদেশে ১৭৫ আসনে এক দফায় ভোট নেওয়া হবে ১৩ মে। ওড়িশায় ১৪৭ আসনে চার দফায় আগামী ১৩, ২০, ২৫ মে এবং ১ জুন ভোট নেওয়া হবে। সিকিমে ৩২ আসনে এক দফায় আগামী ১৯ এপ্রিল ভোট নেওয়া হবে। অরুণাচল প্রদেশে ৬০ আসনের জন্য আগামী ১৯ এপ্রিল। সব ক্ষেত্রেই ভোট গণনা হবে আগামী ৪ জুন।
রাজীব কুমার বলেন, ‘ভোটে যতদূর সম্ভব কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহার করা হবে। কোনও রাজ্যেই কোনও চুক্তিভিত্তিক কর্মীকে ভোটের কাজে ব্যবহার করা যাবে না। সোশাল মিডিয়া, টেলিভিশনের মাধ্যমেও নজর রাখা হবে। অ্যাপের মাধ্যমে অনিয়মের অভিযোগ পেলে ১০০ মিনিটের মধ্যে সমাধান করা হবে।’
ভারতের লোকসভা নির্বাচন এবার সাত পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। ভোট শুরু ১৯ এপ্রিল, সপ্তম পর্বের ভোট হবে ১ জুন। প্রথম পর্বের ভোট হবে ১৯ এপ্রিল। দ্বিতীয় পর্ব ২৬ এপ্রিল। তৃতীয় পর্ব ৭ মে। চতুর্থ পর্বের ভোট হবে ১৩ মে। পঞ্চম পর্বের ভোট হবে ২০মে। ষষ্ঠ পর্বের ভোট হবে ২৫ মে। সপ্তম পর্বের ভোট ১ জুন। সবমিলিয়ে ভোটপর্ব চলবে ৪৭ দিন ধরে।
ভোটের ফলাফল প্রকাশিত হবে ৪ জুন। ১৬ জুন চলতি লোকসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। তার মধ্যেই নতুন লোকসভা তৈরি করতে হবে।
শনিবার দিল্লিতে বিজ্ঞান ভবনের প্লেনারি হলে লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এদিন একই সঙ্গে উড়িষ্যা সিকিম অরুণাচল প্রদেশ এবং বিধানসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দুই নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার এবং সুখবীর সিং সান্ধু।
মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানান, নতুন ভোটার প্রায় ১ কোটি ৮০ লক্ষ। যুব ভোটারের (২০-২৯ বছর বয়সি) সংখ্যা ১৯.৭৪ কোটি। এবার ৮৫ বছরের বেশি বয়সি ভোটারের সংখ্যা ৮২ লক্ষ। মোট পুরুষ ভোটার ৪৯.৭০ কোটি। এ বছর মহিলা ভোটার ৪৭.১০ কোটি। তৃতীয় লিঙ্গ বা ট্রান্সজেন্ডার ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৪৮ হাজার। ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১০ লক্ষ। এ বছর নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার হবে ৫৫ লক্ষ। ভোটকর্মী এবং নিরাপত্তা কর্মী মিলিয়ে সংখ্যাটা ১.৫ কোটি। ৮৫ বছরের ঊর্ধ্বে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে আসতে না পারলে সে ক্ষেত্রে তাদের বাড়িতে গিয়ে ভোট নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।
রাজীব কুমার বলেন, দেশজুড়ে একাধিক রাজ্যের ২৬টি, কয়েকটি বিধানসভা কেন্দ্রেও উপনির্বাচন নেওয়া হবে। অন্ধ্রপ্রদেশে ১৭৫ আসনে এক দফায় ভোট নেওয়া হবে ১৩ মে। ওড়িশায় ১৪৭ আসনে চার দফায় আগামী ১৩, ২০, ২৫ মে এবং ১ জুন ভোট নেওয়া হবে। সিকিমে ৩২ আসনে এক দফায় আগামী ১৯ এপ্রিল ভোট নেওয়া হবে। অরুণাচল প্রদেশে ৬০ আসনের জন্য আগামী ১৯ এপ্রিল। সব ক্ষেত্রেই ভোট গণনা হবে আগামী ৪ জুন।
রাজীব কুমার বলেন, ‘ভোটে যতদূর সম্ভব কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহার করা হবে। কোনও রাজ্যেই কোনও চুক্তিভিত্তিক কর্মীকে ভোটের কাজে ব্যবহার করা যাবে না। সোশাল মিডিয়া, টেলিভিশনের মাধ্যমেও নজর রাখা হবে। অ্যাপের মাধ্যমে অনিয়মের অভিযোগ পেলে ১০০ মিনিটের মধ্যে সমাধান করা হবে।’
COMMENTS