![]() |
১৯ এপ্রিল, ২০১৮ তারিখে বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে নতুন ভবনে যাওয়ার সময় ন্যাটোর লোগো প্রদর্শনকারী ব্যানারগুলি নতুন ন্যাটো সদর দফতরের প্রবেশদ্বারে স্থাপন করা হয়েছে। |
অনলাইন ডেস্ক
স্নায়ুযুদ্ধের পর ৯০ হাজার সেনা নিয়ে সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে পশ্চিমাদের সামরিক জোট ন্যাটো, যা মে মাস পর্যন্ত চলবে৷। স্থানীয় সময় বুধবার ( ২৪ জানুয়ারি) থেকে স্টেডফাস্ট ডিফেন্ডার নামের এ মহড়া শুরু হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ন্যাটো জানায়, ৫০টির বেশি বিমানবাহী রণতরী এ মহড়ায় অংশ নিচ্ছে। রয়েছে ৮০টির বেশি জঙ্গিবিমান, কপ্টার ড্রোন ও ১৩৩ টি ট্যাংক সহ কমপক্ষে ১ হাজার ১০০ যুদ্ধযান।
ন্যাটো কমান্ডার ক্রিস ক্যাভোলি বলেন, নিজেদের আঞ্চলিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ন্যাটো এ মহড়া পরিচালনা করছে। মূলত রাশিয়া হামলা করলে তার জবাবে জাতীয় ও বহুজাতিক স্থলবাহিনী মোতায়েন এবং সজাগ থাকা নিয়েই এ মহড়া চালানো হচ্ছে। তবে ন্যাটো তাদের ঘোষণায় রাশিয়ার নাম উল্লেখ করেনি। কিন্তু এর শীর্ষ কৌশলগত নথিতে রাশিয়াকে ন্যাটো সদস্যদের নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এবং সরাসরি হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ন্যাটোর হিসাব মতে, এ ধরনের মহড়া ‘রিফরজার’ সর্ব চালানো হয় ১৯৮৮ সালে স্নায়ুযুদ্ধের সময়। তাতে অংশ নিয়ে ছিল ১ লাখ ২৫ হাজার সেনা এবং ২০১৮ সালে ট্রাইডেন্ট জাঙ্কচার মহড়ায় অংশ নিয়েছিল ৫০ হাজার সেনা।
স্টিডফাস্ট ডিফেন্ডার মহড়ার দ্বিতীয় পর্বে ন্যাটো পোল্যান্ডে বিশেষ বাহিনী কুইক রিঅ্যাকশন ফোর্স মোতায়েনের বিষয়কে গুরুত্ব দেবে। রাশিয়া থেকে হামলা হওয়ার ঝুঁকিতে থাকা বাল্টিক রাষ্ট্রগুলোতেও মহড়া হবে। এ ছাড়া জার্মানিও হবে মহড়ার একটি স্থান।
এদিকে রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলেকজান্ডার গ্রুশকোকে উদ্বৃত্ত করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর স্টিডফাস্ট ডিফেন্ডার মহড়া স্নায়ুযুদ্ধের প্রত্যাবর্তনকেই ইঙ্গিত করছে।
স্নায়ুযুদ্ধের পর ৯০ হাজার সেনা নিয়ে সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে পশ্চিমাদের সামরিক জোট ন্যাটো, যা মে মাস পর্যন্ত চলবে৷। স্থানীয় সময় বুধবার ( ২৪ জানুয়ারি) থেকে স্টেডফাস্ট ডিফেন্ডার নামের এ মহড়া শুরু হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ন্যাটো জানায়, ৫০টির বেশি বিমানবাহী রণতরী এ মহড়ায় অংশ নিচ্ছে। রয়েছে ৮০টির বেশি জঙ্গিবিমান, কপ্টার ড্রোন ও ১৩৩ টি ট্যাংক সহ কমপক্ষে ১ হাজার ১০০ যুদ্ধযান।
ন্যাটো কমান্ডার ক্রিস ক্যাভোলি বলেন, নিজেদের আঞ্চলিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ন্যাটো এ মহড়া পরিচালনা করছে। মূলত রাশিয়া হামলা করলে তার জবাবে জাতীয় ও বহুজাতিক স্থলবাহিনী মোতায়েন এবং সজাগ থাকা নিয়েই এ মহড়া চালানো হচ্ছে। তবে ন্যাটো তাদের ঘোষণায় রাশিয়ার নাম উল্লেখ করেনি। কিন্তু এর শীর্ষ কৌশলগত নথিতে রাশিয়াকে ন্যাটো সদস্যদের নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এবং সরাসরি হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ন্যাটোর হিসাব মতে, এ ধরনের মহড়া ‘রিফরজার’ সর্ব চালানো হয় ১৯৮৮ সালে স্নায়ুযুদ্ধের সময়। তাতে অংশ নিয়ে ছিল ১ লাখ ২৫ হাজার সেনা এবং ২০১৮ সালে ট্রাইডেন্ট জাঙ্কচার মহড়ায় অংশ নিয়েছিল ৫০ হাজার সেনা।
স্টিডফাস্ট ডিফেন্ডার মহড়ার দ্বিতীয় পর্বে ন্যাটো পোল্যান্ডে বিশেষ বাহিনী কুইক রিঅ্যাকশন ফোর্স মোতায়েনের বিষয়কে গুরুত্ব দেবে। রাশিয়া থেকে হামলা হওয়ার ঝুঁকিতে থাকা বাল্টিক রাষ্ট্রগুলোতেও মহড়া হবে। এ ছাড়া জার্মানিও হবে মহড়ার একটি স্থান।
এদিকে রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলেকজান্ডার গ্রুশকোকে উদ্বৃত্ত করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর স্টিডফাস্ট ডিফেন্ডার মহড়া স্নায়ুযুদ্ধের প্রত্যাবর্তনকেই ইঙ্গিত করছে।
COMMENTS