$type=ticker$c=12$cls=0$b=0

মূল্যস্ফীতি বাড়ার মূল কারণ অভ্যন্তরীণ সংকট: অর্থনৈতিক চাপ মোকাবেলায় সতর্কতা

জুলীয়াস চৌধুরী

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিশেষ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আকাশচুম্বী দাম, আজকের বাংলাদেশে এক অত্যন্ত আলোচিত ও উদ্বেগজনক বিষয়। দেশের প্রতিটি পরিবার এই সংকটের প্রভাব অনুভব করছে। এতদিন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিরতাকে দোষারোপ করা হলেও, সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে ভিন্ন চিত্র। মূলত অভ্যন্তরীণ সমস্যাই এই মূল্যস্ফীতির প্রধান চালিকা শক্তি। বাজার বিশ্লেষক ও অর্থনীতিবিদরা দীর্ঘমেয়াদে এর ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সতর্ক করছেন, আর পরিস্থিতির দ্রুত উন্নতিরও কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে না। তাহলে, কেন এই মূল্যস্ফীতি থামছে না? এবং এর আসল কারণগুলো কী?


দীর্ঘায়িত মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতি

বাংলাদেশে গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে মূল্যস্ফীতির চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিত্যপণ্যের দাম যেন নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ঊর্ধ্বগামী হচ্ছে, যা সাধারণ মানুষের জন্য বড় ধরনের আর্থিক সংকট সৃষ্টি করেছে। ক্রয়ক্ষমতা ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে, আর প্রকৃত আয় নিম্নমুখী। অতীতে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন সময়ে আন্তর্জাতিক ইস্যু, বিশেষত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল বিপর্যয়কে দায়ী করা হয়েছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদন পরিস্থিতি সম্পর্কে নতুন ধারণা দিচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ইনফ্লেশন ডায়নামিকস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, মূল্যস্ফীতি মূলত অভ্যন্তরীণ উপাদানগুলো থেকেই উদ্ভূত হচ্ছে। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে হেডলাইন মূল্যস্ফীতির ৫১ শতাংশ অবদান এসেছে খাদ্যপণ্য থেকে, যেখানে খাদ্যশস্য ও সবজির দাম বৃদ্ধিই মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর আগে এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে আমিষ পণ্য, মসলা, এবং অন্যান্য রান্নার উপকরণে মূল্যস্ফীতির প্রধান কারণ ছিল।


নীতিনির্ধারকদের ভূমিকা ও বিশ্লেষকদের মন্তব্য

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার ও নীতিনির্ধারকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজারে যথাযথ তদারকি এবং কার্যকর ব্যবস্থার অভাবই এই সংকটকে দীর্ঘায়িত করছে। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে না পারার জন্য আগের তুলনায় বেশি সমালোচিত হচ্ছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বাজারে অভিযান পরিচালনার ওপর নির্ভর করছে, যা বিশেষজ্ঞদের মতে, একা এই কৌশল যথেষ্ট নয়। বিশেষ করে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আরও কার্যকর নীতি গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির ফলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতির হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯.৫ শতাংশে পৌঁছেছে। যদিও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি কিছুটা স্থিতিশীল হলেও, বাসা ভাড়া, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য সেবার খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর প্রভাব হেডলাইন মূল্যস্ফীতির ওপরও পড়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদী সংকটের কারণ হিসেবে গণ্য হচ্ছে।


স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক কারণগুলোর বিশ্লেষণ

বিগত সরকার প্রায়শই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং বৈশ্বিক বাজার পরিস্থিতিকে দায়ী করেছে। বৈশ্বিক বাজারে পণ্যের দাম বৃদ্ধি, মুদ্রার অবমূল্যায়ন, এবং আমদানি খরচ বৃদ্ধির ফলে মূল্যস্ফীতি বেড়ে চলেছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা থেকে উঠে এসেছে, এ ধরনের বৈশ্বিক ইস্যুগুলোর প্রভাব বর্তমানে হ্রাস পেয়েছে। আমদানি-নির্ভর পণ্যের মূল্যস্ফীতির অবদান গত জুনে ৩৯ শতাংশ থেকে সেপ্টেম্বর শেষে ২৬ শতাংশে নেমে এসেছে। অন্যদিকে, স্থানীয় পণ্যের অবদান একই সময়ে ৬১ শতাংশ থেকে ৭৪ শতাংশে বেড়েছে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ডিস্টিংগুইশড ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হার কিছুটা স্থিতিশীল হলেও অভ্যন্তরীণ সংকটগুলোর প্রভাব রয়েছে। সাম্প্রতিক বন্যা, দুর্বল বাজার ব্যবস্থাপনা এবং সরবরাহ সংকট এসব সংকটের মূল কারণ। সরকার বাজারে যথেষ্ট পণ্য মজুদ করতে না পারায় টিসিবির মাধ্যমে প্রকৃত সুবিধাভোগীদের কাছে পণ্য পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না।


স্থানীয় বাজার ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা

স্থানীয় বাজারের অস্থিরতা এবং সরকারী উদ্যোগের সীমাবদ্ধতা মূল্যস্ফীতির বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা পালন করছে। ড. জাহিদ হোসেনের মতে, ২০২১-২২ সালে জ্বালানি তেলের দাম ও ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতির পেছনের অন্যতম কারণ হলেও, পরবর্তী সময়গুলোতে অভ্যন্তরীণ নীতিগত ভুলের কারণে পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ঠিকভাবে বাস্তবায়ন না হওয়া, এবং টাকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ না করাই এই সংকটের একটি বড় কারণ। সরকারি সংস্থাগুলোর বাজার তদারকি এবং বাজারে সিন্ডিকেটের প্রভাব কমানোর জন্য যথাযথ উদ্যোগ না নেওয়ায় পরিস্থিতি আরো জটিল হয়েছে।


অতীত থেকে শিক্ষা এবং ভবিষ্যতের সংকট

অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, বাংলাদেশে অতীতের সরকারগুলো বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বাজেট সংকোচন এবং মুদ্রানীতির মাধ্যমে কিছুটা সাফল্য পেতে পারে, কিন্তু বাজার ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা এবং সিন্ডিকেটের প্রভাব থেকে বের হয়ে আসতে না পারলে পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হবে না। সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে, বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা দেখা দেবে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কঠিন হয়ে পড়বে।


মূল্যস্ফীতির প্রভাব

দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৯ শতাংশের ওপরে ছিল এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তা বেড়ে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশে দাঁড়ায়। এই সংকট চলতি অর্থবছরেও বিদ্যমান থাকবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি, বিশেষত চাল, ডিম, মুরগি ও সবজির দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান আরও খারাপ হয়েছে। স্থির আয়ের মানুষদের ওপর এই সংকটের প্রভাব আরও প্রকট।


উত্তরণের উপায়

বাংলাদেশে চলমান মূল্যস্ফীতি থেকে উত্তরণের জন্য কার্যকর উপায় এবং উদ্যোগগুলোকে বিভিন্ন দিক থেকে বিবেচনা করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ব্যক্তি ও বেসরকারি সংস্থাগুলোরও বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে।

বাংলাদেশে চলমান মূল্যস্ফীতি থেকে উত্তরণের উপায়গুলো:

ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা আনা: বাজার ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা আনতে হবে এবং সিন্ডিকেটের অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে। সিন্ডিকেটের প্রভাব কমিয়ে বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে, যাতে দ্রব্যমূল্যের স্বাভাবিক ওঠানামা নিশ্চিত করা যায়।

সরবরাহ শৃঙ্খল উন্নয়ন: সরবরাহ শৃঙ্খল (সাপ্লাই চেইন) উন্নত করতে হবে। উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পণ্য সরবরাহের প্রক্রিয়ায় কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে, যাতে সরবরাহ বাধাগ্রস্ত না হয়।

টেকসই কৃষি উৎপাদন: কৃষি উৎপাদনে আরও বিনিয়োগ ও উদ্ভাবন প্রয়োজন। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পণ্যের দাম কমাতে কৃষকদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা ও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের প্রসার জরুরি।

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো: রিজার্ভ বাড়ানোর মাধ্যমে স্থানীয় মুদ্রার মান স্থিতিশীল রাখা এবং আমদানি ব্যয় হ্রাস করতে হবে। এতে আন্তর্জাতিক পণ্যের উপর নির্ভরতা কমানো সম্ভব হবে।

মুদ্রানীতি কঠোর করা: মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে, যাতে অতিরিক্ত মুদ্রা সরবরাহ কমে আসে এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা হয়।

বাংলাদেশে চলমান মূল্যস্ফীতি থেকে উত্তরণে সরকারের উদ্যোগ:

বাজার তদারকি জোরদার করা: সরকারকে বাজার তদারকি কার্যক্রম আরও জোরদার করতে হবে। বাজারে পণ্যের মূল্যস্ফীতি নিরীক্ষণের জন্য শক্তিশালী ও স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কার্যক্রম প্রসারিত করা: সরকারের টিসিবি কার্যক্রমকে আরও সক্রিয় করতে হবে। টিসিবির মাধ্যমে পণ্য সরবরাহের পরিমাণ ও গুণগত মান নিশ্চিত করতে হবে, যাতে নিম্ন আয়ের মানুষরা সহজে পণ্য ক্রয় করতে পারে।

নিরাপত্তামূলক তহবিল তৈরি: খাদ্যসহ গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারকে একটি নিরাপত্তামূলক তহবিল গঠন করতে হবে। এ তহবিলের মাধ্যমে জরুরি অবস্থায় বাজারে পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা যাবে।

সাবসিডি এবং কৃষি ভর্তুকি বাড়ানো: কৃষকদের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ভর্তুকি এবং প্রয়োজনীয় কৃষি সরঞ্জাম সহজলভ্য করতে হবে। এটি খাদ্যপণ্যের দাম কমাতে সহায়ক হবে।

বাজার মনিটরিং টিম: সিন্ডিকেট বা মজুতদারির বিরুদ্ধে সরকারকে কার্যকর বাজার মনিটরিং টিম গঠন করতে হবে। যারা পণ্যের দাম ও সরবরাহের ওপর নজর রাখবে এবং অবৈধ কার্যক্রম রোধ করবে।

সরকারের বাইরে ব্যক্তি ও সংগঠনগুলোর উদ্যোগ:

বেসরকারি সংস্থার ভূমিকা: বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তি সরবরাহে উদ্যোগ নিতে হবে। এতে উৎপাদন দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং খরচ কমানো সম্ভব হবে।

সামাজিক সংগঠনগুলোর সচেতনতা প্রচারণা: মূল্যস্ফীতির প্রভাব ও অর্থনৈতিক নীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। সামাজিক সংগঠনগুলো ভোক্তাদের জন্য সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে, যাতে তারা বাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার অংশ হতে পারে।

অর্থনৈতিক গবেষণা এবং এনজিওগুলোর কার্যক্রম: এনজিওগুলো স্থানীয় অর্থনীতির গবেষণার মাধ্যমে সংকটের মূল কারণ খুঁজে বের করতে এবং সমাধানের প্রস্তাব দিতে পারে। যেমন, কৃষকদের সঙ্গে কাজ করে উৎপাদন ও সরবরাহ শৃঙ্খলে কোনো সমস্যা থাকলে তা চিহ্নিত করা।

ব্যবসায়ী ও সরবরাহকারীদের উদ্যোগ: ব্যবসায়ীদের উচিত হবে সিন্ডিকেট তৈরি না করে প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরি করা। তারা যেন পণ্যের দাম সহনশীল পর্যায়ে রাখে এবং সরবরাহে স্থিতিশীলতা বজায় রাখে।

বাংলাদেশে চলমান মূল্যস্ফীতি থেকে উত্তরণের জন্য সরকারের পাশাপাশি ব্যক্তিগত ও বেসরকারি উদ্যোগগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের উচিত বাজার ব্যবস্থাপনায় শক্তিশালী নীতি প্রয়োগ করা এবং মুদ্রানীতি কঠোর করা, তবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিরাও উৎপাদন ও বাজার সচেতনতার মাধ্যমে মূল্যস্ফীতি কমাতে অবদান রাখতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে দেশকে এই অর্থনৈতিক সংকট থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব।


মূল্যস্ফীতির এই দীর্ঘমেয়াদী সংকট আমাদের সবার জন্যই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কিন্তু এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা অসম্ভব নয়। সরকারের পাশাপাশি আমাদের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং সচেতনতা প্রয়োজন। অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলোর মূলে হাত দিয়ে যদি আমরা বাজার ব্যবস্থাপনা ও নীতিনির্ধারণে স্বচ্ছতা আনতে পারি, তবে সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। ব্যক্তি, ব্যবসায়ী, এবং সামাজিক সংগঠনগুলো যদি নিজেদের দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হয়, তাহলে এই সংকটের প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। আসুন, আমরা সকলে মিলে একটি শক্তিশালী অর্থনীতি গড়ে তোলার জন্য একসঙ্গে কাজ করি, যেন ভবিষ্যতে আর এই ধরনের সংকট আমাদের উন্নয়নযাত্রাকে ব্যাহত না করতে পারে।

মূল্যস্ফীতি বাড়ার মূল কারণ অভ্যন্তরীণ সংকট: দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক চাপ মোকাবেলায় বিশ্লেষকদের সতর্কতা

COMMENTS

ফেসবুকে ফলো করুন...


Developed by Julius Choudhury
নাম

অপরাধ,81,অর্থনীতি,118,আইন ও আদালত,18,আন্তর্জাতিক,27,আবহাওয়া,25,আশুলিয়া,1,এভিয়েশন,3,কক্সবাজার,5,কলকাতা,2,কুড়িগ্রাম,9,কুমিল্লা,5,কুষ্টিয়া,8,কূটনীতি,3,কৃষি,14,খাগড়াছড়ি,1,খুলনা,1,খেলা,72,গণমাধ্যম,178,গাইবান্ধা,2,গাজীপুর,188,গোপালগঞ্জ,5,চট্টগ্রাম,15,চাঁদপুর,1,চাকরি,5,জয়পুরহাট,2,জাতীয়,2,জাপান,1,জামালপুর,5,টাঙ্গাইল,5,ঠাকুরগাঁও,1,ঢাকা,1,ঢাবি,1,দিনাজপুর,5,ধর্ম,16,নড়াইল,3,নবাবগঞ্জ,1,নাটোর,2,নীলফামারী,1,নেত্রকোণা,8,নেপাল,1,নোয়াখালী,2,পরিবেশ,11,পাকিস্তান,2,পাবনা,108,প্রবাস,4,প্রযুক্তি,51,ফিলিপাইন,1,ফেনী,2,বগুড়া,1,বরিশাল,3,বাং,1,বাগেরহাট,2,বান্দরবান,9,বিচিত্র,2,বিনোদন,22,বিশেষ প্রতিবেদন,16,বিশ্ব,237,বেনাপোল,1,ব্যাংক,1,ভারত,5,ভুটান,1,ভ্রমণ,9,মতামত,14,ময়মনসিংহ,4,মানিকগঞ্জ,1,মিয়ানমার,1,মুন্সীগঞ্জ,1,মেহেরপুর,1,যশোর,1,যুক্তরাষ্ট্র,2,যোগাযোগ,3,রংপুর,273,রাঙ্গামাটি,1,রাজধানী,69,রাজনীতি,182,রাজশাহী,2,রাশিয়া,2,লক্ষ্মীপুর,1,শরীয়তপুর,2,শিক্ষা,93,শিল্প ও সংস্কৃতি,2,শেরপুর,1,সংস্কৃতি,7,সাতক্ষীরা,2,সারাদেশ,464,সাহিত্য,7,সিলেট,6,সুনামগঞ্জ,1,স্বাস্থ্য,54,
ltr
item
NNB - News Network of Bangladesh: মূল্যস্ফীতি বাড়ার মূল কারণ অভ্যন্তরীণ সংকট: অর্থনৈতিক চাপ মোকাবেলায় সতর্কতা
মূল্যস্ফীতি বাড়ার মূল কারণ অভ্যন্তরীণ সংকট: অর্থনৈতিক চাপ মোকাবেলায় সতর্কতা
বাংলাদেশে কেন থামছে না মূল্যস্ফীতির দৌড়? বৈশ্বিক নয়, দেশীয় সংকটই প্রধান কারণ। নীতিগত দুর্বলতা ও বাজারের বিশৃঙ্খলা এই অর্থনৈতিক চাপে কীভাবে ভূমিকা রাখছে? জানুন বিস্তারিত।
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEimJvv6eFyEXMfC696Cus_R-brqz9PcKngKeQop-dCH0wPOaK1B6FeunmZKf9MwHLVchMOG8vokV3x1vCwiu8H302CStZNjFmhPTjEirE8Rpi-c86quTDoX3wGDoFp9CkKRHoN7J2r3m_k-pC3kBQzih7qC6ieGa-SoXOMfltWwPtj7uaYbW8iCLbMN-go/s16000/price-inflation.jpg
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEimJvv6eFyEXMfC696Cus_R-brqz9PcKngKeQop-dCH0wPOaK1B6FeunmZKf9MwHLVchMOG8vokV3x1vCwiu8H302CStZNjFmhPTjEirE8Rpi-c86quTDoX3wGDoFp9CkKRHoN7J2r3m_k-pC3kBQzih7qC6ieGa-SoXOMfltWwPtj7uaYbW8iCLbMN-go/s72-c/price-inflation.jpg
NNB - News Network of Bangladesh
https://edition.nnb.com.bd/2024/10/0124102410.html
https://edition.nnb.com.bd/
https://edition.nnb.com.bd/
https://edition.nnb.com.bd/2024/10/0124102410.html
true
8430089477468953663
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts সব দেখনু Read More Reply Cancel reply Delete By হোম PAGES POSTS সব দেখনু সম্পর্কিত বিষয় ARCHIVE খোঁজ ALL POSTS Not found any post match with your request Back Home Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy Table of Content