উপস্থাপিকা ফারজানা ব্রাউনিয়া ও শাইখ সিরাজ (ফাইল ছবি) |
এনএনবি, ঢাকা
চ্যানেল আইয়ের বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা করেছেন উপস্থাপিকা ফারজানা ব্রাউনিয়া।
আজ বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হকের আদালতে মামলার আবেদন করেন উপস্থাপিকা। পরে আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
অপর আসামিরা হলেন—জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, আবদুর রশিদ মজুমদার পারভেজ ও রিয়াজ আহম্মেদ খান। এরা সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে এজাহারে উল্লেখ করেছেন ফারজানা ব্রাউনিয়া।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ফারজানা ব্রাউনিয়া আসামিদের অধীনে চ্যানেল আই-য়ে ম্যানেজার মার্কেটং পদে এক লাখ টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি স্বর্ণকিশোরী অনুষ্ঠানে উপস্থাপক ও পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের পক্ষে কথা বলার কারণে হঠাৎ করে ১১ অক্টোবর তাঁকে প্রতিষ্ঠান থেকে নিষিদ্ধ করা হয়। তিনি মৌখিকভাবে প্রতিবাদ জানালে আসামিরা জানান যতদিন পর্যন্ত তাঁকে লিখিতভাবে বরখাস্ত না করা হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত তিনি মাসিক ভিত্তিতে মজুরি পাবেন। সেই হিসেবে ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ৭৯ লাখ টাকা মজুরি বাবদ পাওনা হকদার। পাওনা টাকার জন্য আইনজীবীর মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হলে আসামিরা তার কোনো জবাব না দিয়ে বাদীকে হুমকি দেন। তাঁর কাছ থেকে ৫০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।
বাদীর আইনজীবী জানান, ২০১৮ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত স্বর্ণ কিশোরী অনুষ্ঠানটি কোনো নোটিশ ছাড়াই বন্ধ করে দেয়। সেই সঙ্গে অনুষ্ঠানটির উপস্থাপিকার বেতনও বন্ধ করে দেন। বাদী কয়েকবার বিষয়টি চ্যানেল আইকে জানালে তাঁকে জানানো হয় তার পাওনা অর্থ পরিশোধ করা হবে। পরে পাওনা টাকা চাইলে কয়েকজন বাদীর পথ আটকে চাদা দাবি করেন এবং জীবন নাশের হুমকি দেন।
এ বিষয়ে ফারজানার অভিযোগ, শাইখ সিরাজ শেখ হাসিনার নির্দেশে কিশোরীদের প্রাণের অনুষ্ঠানটি বন্ধ করে দেন। যার ফলে পুষ্টি এবং শিক্ষায় পিছিয়ে পরে একটি জনগোষ্ঠী।
চ্যানেল আইয়ের বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা করেছেন উপস্থাপিকা ফারজানা ব্রাউনিয়া।
আজ বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হকের আদালতে মামলার আবেদন করেন উপস্থাপিকা। পরে আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
অপর আসামিরা হলেন—জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, আবদুর রশিদ মজুমদার পারভেজ ও রিয়াজ আহম্মেদ খান। এরা সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে এজাহারে উল্লেখ করেছেন ফারজানা ব্রাউনিয়া।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ফারজানা ব্রাউনিয়া আসামিদের অধীনে চ্যানেল আই-য়ে ম্যানেজার মার্কেটং পদে এক লাখ টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি স্বর্ণকিশোরী অনুষ্ঠানে উপস্থাপক ও পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের পক্ষে কথা বলার কারণে হঠাৎ করে ১১ অক্টোবর তাঁকে প্রতিষ্ঠান থেকে নিষিদ্ধ করা হয়। তিনি মৌখিকভাবে প্রতিবাদ জানালে আসামিরা জানান যতদিন পর্যন্ত তাঁকে লিখিতভাবে বরখাস্ত না করা হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত তিনি মাসিক ভিত্তিতে মজুরি পাবেন। সেই হিসেবে ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ৭৯ লাখ টাকা মজুরি বাবদ পাওনা হকদার। পাওনা টাকার জন্য আইনজীবীর মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হলে আসামিরা তার কোনো জবাব না দিয়ে বাদীকে হুমকি দেন। তাঁর কাছ থেকে ৫০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।
বাদীর আইনজীবী জানান, ২০১৮ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত স্বর্ণ কিশোরী অনুষ্ঠানটি কোনো নোটিশ ছাড়াই বন্ধ করে দেয়। সেই সঙ্গে অনুষ্ঠানটির উপস্থাপিকার বেতনও বন্ধ করে দেন। বাদী কয়েকবার বিষয়টি চ্যানেল আইকে জানালে তাঁকে জানানো হয় তার পাওনা অর্থ পরিশোধ করা হবে। পরে পাওনা টাকা চাইলে কয়েকজন বাদীর পথ আটকে চাদা দাবি করেন এবং জীবন নাশের হুমকি দেন।
এ বিষয়ে ফারজানার অভিযোগ, শাইখ সিরাজ শেখ হাসিনার নির্দেশে কিশোরীদের প্রাণের অনুষ্ঠানটি বন্ধ করে দেন। যার ফলে পুষ্টি এবং শিক্ষায় পিছিয়ে পরে একটি জনগোষ্ঠী।
COMMENTS